কোথায় গেল বাংলার তথাকথিত বিদ্বজ্জন, যারা বড়লোকের মাতাল ছেলে মরে গেলে রাস্তায় গলা ফাটায় ?
শরদিন্দু উদ্দীপন
শরদিন্দু উদ্দীপন
দলিত-বহুজন স্বাধিকার আন্দোলন
গত ৩রা নভেম্বর দলিত-বহুজন স্বাধিকার অভিযানের অন্যতম কর্মী প্রশান্ত রায়ের কাছ থেকে জানতে পারি কাঁচড়াপাড়ার এই নির্মম দলিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা। হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে বিচারের দাবী জানিয়ে আমাদের একটি প্রতিনিধি দল ভাই প্রশান্তের নেতৃত্বে নিহত ২৬ বছরের যুবক গুরজু বাঁশফোড়ের পরিবারের সাথে দেখা করতে যান। গুরজুদের পরিবার সহ আরো প্রায় ৭০০ দলিত পরিবারের বাস উত্তর ২৪ পরগণার কাঁচড়াপাড়ার পুরানো ডাকাত কালী মন্দিরের পাশের বস্তিতে। এই বর্বরচিত হত্যাকান্ডের পরে আমাদের কর্মী প্রশান্ত রায় যে রিপোর্টই ফেসবুকে প্রকাশ করেছিল তা এখানে তুলে ধরছি।
প্রশান্ত রায়ের রিপোর্টঃ
আবার পশ্চিমবঙ্গে নির্মম দলিত হত্যাঃ
গুজরাটের উনার স্মৃতি ফিরে এলো পশ্চিমবঙ্গে।হরিয়ানা, গুজরাট, বিহার নয়, খোদ পশ্চিমবঙ্গে একজন তরতাজা ২৬ বছরের প্রতিবাদী দলিত যুবককে প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে পিটিয়ে নির্মম ভাবে হত্যা করছে, আর আসে-পাশের সব লোক দাঁড়িয়ে দেখছে।গত ২- রা নভেম্বর বেপরোয়া গাড়ি চালানোর প্রতিবাদ করায় নৃশংসভাবে খুন হতে হয় গুরজু বাঁশফোড়কে।কাঁচড়াপাড়া চড়াপাড়া পুরানো ব্লকে ডাকাতকালী মন্দিরের পাশে তাঁর ঘর। এখানে ৬৫০/৭০০ দলিত পরিবারের বাস।এরা অধিকাংশ পরিবার দিনমজুরের কাজ ও জঞ্জাল সাফাইয়ের কাজ করেন।দলিত সম্প্রদায়ের যুবক গুরজু বাঁশফোড় দিন মজুরের কাজ ছাড়াও জঞ্জাল সাফাইয়ের কাজ করতেন।এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তৃনমূলের নেতা অমিত।এই দিন তাকে জনবহুল পাড়ার মধ্যে একটু আস্তে বাইক চালাতে বলেছিলেন নিহত দলিত যুবক গুরজু বাঁশফোড়। এরপর গাড়ি থেকে নেমে রাস্তা থেকে চুলের মুঠি ধরে পাশে টেনে নিয়ে প্রথমে বেপরোয়া লাথি, ঘুষি মারা হয়।তারপর পাশে থাকা লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে পিটিয়ে থেঁতলা করা হয়। রক্তে ভেসে যেতে থাকে সারা শরীর। এরপর নিথর দেহ টেনে -হেঁচড়ে ময়লা ফেলার গাড়ির মধ্যে ঢুকিয়ে বার বার মাথায় আঘাত করতে থাকে এবং ছোট জাত গুলিকে কুকুরের মতো মারা উচিৎ বলে চিৎকার করতে থাকে।মৃত্যু নিশ্চিত করে ময়লা ফেলা গাড়ির ঢাকনা বন্ধ করে চলে যায়।অমিত স্থানীয় তৃনমূলের নেতা হওয়ায় ভয়ে কেউ এগিয়ে আসেনি। বেশ কিছুক্ষন পর এলাকার মানুষ গুরজুকে ময়লা ফেলার গাড়ি থেকে উদ্ধার করে কল্যানী জে. এন. হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে জানায়।
এভাবে পশ্চিমবঙ্গে একের পর এক দলিত হত্যা, দলিত নারী ধর্ষন ও নির্যাতন বেড়ে চলেছে।মাঝদিয়া থেকে কাটোয়া, বাসন্তী এরকম অসংখ্য উদাহরন রয়েছে।সাম্প্রতিক কালে বাইরের রাজ্যের দলিতরা তাদের প্রতি খুন-ধর্ষন-নির্যাতন হলে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদের ঝড় তুললেও পশ্চিমবঙ্গের দলিতরা একেবারে নিরব।প্রথমে বীজপুর থানার পুলিশ ডায়েরি লেখার ব্যাপারে গড়িমশি করলে সেভ ডেমোক্রেসি ও আমাদের কিছু সদস্যের বলিষ্ঠ প্রতিবাদে তারা বিষয়টি নিয়ে গুরুত্ব দেয়।পশ্চিমবঙ্গে আনেক গুলি দলিত সংগঠন থাকলেও তাদের এখানে দেখা যায়নি।হয়তো তাঁরা এই পৈশাচিক ঘটনাটা জানেন না, বা জেনেও এড়িয়ে গেছেন।যারা বলেন পশ্চিমবঙ্গে জাত-পাত নেই, তারা মূর্খের স্বর্গে বাস করেন।পশ্চিমবঙ্গে জাত-পাতের শিকড় অনেক গভীর।আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গের দলিত-মূলনিবাসীরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে তাদের পরিনাম অতি ভয়ংকর।
নিহত দলিত যুবক গুরজু- র পরিবার সীমাহীন আতঙ্কে ----:
কাঁচড়াপাড়ার চড়াপাড়ায় নির্মম ভাবে খুন হওয়া ২৬ বছরের দলিত যুবক গুরজু বাঁশফোড়ের পরিবার সহ ৬৫০/৭০০ দলিত পরিবার সীমাহীন আতঙ্কে রয়েছে। গতকাল বিকালে আমাদের একটা প্রতিনিধি দল গিয়ে ঐ পরিবারের সঙ্গে দেখা করে।তাদের চোখে-মুখে আতঙ্ক।অপরিচিত কারোর সঙ্গে কথা বলতে ভয় পাচ্ছে, কারন খুনি অমিত কাঁচড়াপাড়ার হেবিওয়েট নেতাদের কাছের মানুষ। বিগত এক বছরে ঐ অঞ্চলে তিন-চারটি নৃশংস খুনের ঘটনা ঘটে গেছে। তাই তারা পুনরায় আক্রমণের ভয়ে বোবা ও বধির হয়ে আছে। এলাকায় কোন পুলিশ ক্যাম্প বসানো হয়নি। আমাদের প্রতিনিধি দল নিহত গুরজু'র পরিবারকে ঐ অঞ্চলে একটা " প্রতিবাদী মৌন মিছিল"করার কথা বলেন কিন্তু তারা রাজি হয়নি। অবশেষে অন্তত মোমবাতি জ্বালিয়ে নিরব প্রতিবাদের কথা বলায় তারা ভেবে দেখবো বলেছেন।এটা হলে আমরা বাইরের থেকে প্রচুর লোক জড় হবো বলে তাদের আশ্বাস দিয়েছি। আসলে মানুষ যে কত অসহায় এবং কত গরিব তা ঐ অঞ্চলে গেলে বোঝা যায়, অনুভব করা যায়।ঐ অঞ্চলে শাসক দলের দাদারা প্রকাশ্যে ৩/৪ টি চোলাই ঠেক চালাচ্ছে, প্রকাশ্যে জুয়ো-সাট্টা চালাচ্ছে, রাস্তা দিয়ে মেয়েরা হাঁটলে শ্লীলতাহানী চলছে।বলতে গিয়ে মার খেয়েছে বিজু বাঁশফোড়, ভরত বাঁশফোড়, মোংলা বাঁশফোড়ের মতো যুবক ছাত্ররা।তাই ভয়ে এখন সবাই নিরব।নিহত গুরজু বাঁশফোড়ের মায়ের অভিব্যক্তি --- " আমার এক ছেলেকে হারিয়েছে, কিন্তু আরেক ছেলেকে হারাতে চাইনা"। বাবা শুধু কেঁদেই চলছে, কিছু বলতে পারছে না।শুধু এটুকুই বলছে --" আমার ছেলের খুনির বিচার কি হবে বাবু" ? গুরজুর ভাই সঞ্জয় মূলত আমাদের সঙ্গে কথা বলছিল।তার মনের গভীরে যেন এক ভূমিকম্প বয়ে যাচ্ছে কিন্তু কিছু বলতে পারছে না, আবার সহ্যও করতে পারছে না। চোখ ফেটে ঝর ঝর করে জল গড়িয়ে পড়ছে বার বার। তার কথায় --" আমি কোনো প্রতিবাদ করলে দুমাস পরে দেখবেন আমার লাস রেল লাইনের ধারে পড়ে আছে -- তখন আপনারা কিছু করতে পারবেন ? আর অমিতকে বেশীদিন জেলে রাখতে পারবে না, ও ঠিক বেরিয়ে যাবে "। ঘটনাটা অতিব বাস্তব।কারন পুলিশ অত্যন্ত লঘু ধারায় কেস দিয়েছে-- যা আমাদের অবাক করেছে।গুরজুর পরিবার ও পাড়ার লোক আমাদের ক্যামেরায় ছবি তুলতেও ভয় পাচ্ছে -- নাজানি আবার কি আক্রমণ নেমে আসে এই আসংঙ্কায়।শুধু গুরজুর ভাই সঞ্জয় আমাদের সঙ্গে একটা ছবি তুলতে স্বীকার হয়েছে।এই স্বাধীন গনতান্ত্রিক ভারতবর্ষে কি সীমাহীন পাশবিক ভয়ে কতগুলি দলিত পরিবার দিন কাটাচ্ছে তা ভাবলেও অবাক লাগে।সত্যি কি দলিতরা এখনো স্বাধীনতা পেয়েছে ?
আবার পশ্চিমবঙ্গে নির্মম দলিত হত্যাঃ
গুজরাটের উনার স্মৃতি ফিরে এলো পশ্চিমবঙ্গে।হরিয়ানা, গুজরাট, বিহার নয়, খোদ পশ্চিমবঙ্গে একজন তরতাজা ২৬ বছরের প্রতিবাদী দলিত যুবককে প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে পিটিয়ে নির্মম ভাবে হত্যা করছে, আর আসে-পাশের সব লোক দাঁড়িয়ে দেখছে।গত ২- রা নভেম্বর বেপরোয়া গাড়ি চালানোর প্রতিবাদ করায় নৃশংসভাবে খুন হতে হয় গুরজু বাঁশফোড়কে।কাঁচড়াপাড়া চড়াপাড়া পুরানো ব্লকে ডাকাতকালী মন্দিরের পাশে তাঁর ঘর। এখানে ৬৫০/৭০০ দলিত পরিবারের বাস।এরা অধিকাংশ পরিবার দিনমজুরের কাজ ও জঞ্জাল সাফাইয়ের কাজ করেন।দলিত সম্প্রদায়ের যুবক গুরজু বাঁশফোড় দিন মজুরের কাজ ছাড়াও জঞ্জাল সাফাইয়ের কাজ করতেন।এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তৃনমূলের নেতা অমিত।এই দিন তাকে জনবহুল পাড়ার মধ্যে একটু আস্তে বাইক চালাতে বলেছিলেন নিহত দলিত যুবক গুরজু বাঁশফোড়। এরপর গাড়ি থেকে নেমে রাস্তা থেকে চুলের মুঠি ধরে পাশে টেনে নিয়ে প্রথমে বেপরোয়া লাথি, ঘুষি মারা হয়।তারপর পাশে থাকা লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে পিটিয়ে থেঁতলা করা হয়। রক্তে ভেসে যেতে থাকে সারা শরীর। এরপর নিথর দেহ টেনে -হেঁচড়ে ময়লা ফেলার গাড়ির মধ্যে ঢুকিয়ে বার বার মাথায় আঘাত করতে থাকে এবং ছোট জাত গুলিকে কুকুরের মতো মারা উচিৎ বলে চিৎকার করতে থাকে।মৃত্যু নিশ্চিত করে ময়লা ফেলা গাড়ির ঢাকনা বন্ধ করে চলে যায়।অমিত স্থানীয় তৃনমূলের নেতা হওয়ায় ভয়ে কেউ এগিয়ে আসেনি। বেশ কিছুক্ষন পর এলাকার মানুষ গুরজুকে ময়লা ফেলার গাড়ি থেকে উদ্ধার করে কল্যানী জে. এন. হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে জানায়।
এভাবে পশ্চিমবঙ্গে একের পর এক দলিত হত্যা, দলিত নারী ধর্ষন ও নির্যাতন বেড়ে চলেছে।মাঝদিয়া থেকে কাটোয়া, বাসন্তী এরকম অসংখ্য উদাহরন রয়েছে।সাম্প্রতিক কালে বাইরের রাজ্যের দলিতরা তাদের প্রতি খুন-ধর্ষন-নির্যাতন হলে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদের ঝড় তুললেও পশ্চিমবঙ্গের দলিতরা একেবারে নিরব।প্রথমে বীজপুর থানার পুলিশ ডায়েরি লেখার ব্যাপারে গড়িমশি করলে সেভ ডেমোক্রেসি ও আমাদের কিছু সদস্যের বলিষ্ঠ প্রতিবাদে তারা বিষয়টি নিয়ে গুরুত্ব দেয়।পশ্চিমবঙ্গে আনেক গুলি দলিত সংগঠন থাকলেও তাদের এখানে দেখা যায়নি।হয়তো তাঁরা এই পৈশাচিক ঘটনাটা জানেন না, বা জেনেও এড়িয়ে গেছেন।যারা বলেন পশ্চিমবঙ্গে জাত-পাত নেই, তারা মূর্খের স্বর্গে বাস করেন।পশ্চিমবঙ্গে জাত-পাতের শিকড় অনেক গভীর।আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গের দলিত-মূলনিবাসীরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হয়, তাহলে তাদের পরিনাম অতি ভয়ংকর।
নিহত দলিত যুবক গুরজু- র পরিবার সীমাহীন আতঙ্কে ----:
কাঁচড়াপাড়ার চড়াপাড়ায় নির্মম ভাবে খুন হওয়া ২৬ বছরের দলিত যুবক গুরজু বাঁশফোড়ের পরিবার সহ ৬৫০/৭০০ দলিত পরিবার সীমাহীন আতঙ্কে রয়েছে। গতকাল বিকালে আমাদের একটা প্রতিনিধি দল গিয়ে ঐ পরিবারের সঙ্গে দেখা করে।তাদের চোখে-মুখে আতঙ্ক।অপরিচিত কারোর সঙ্গে কথা বলতে ভয় পাচ্ছে, কারন খুনি অমিত কাঁচড়াপাড়ার হেবিওয়েট নেতাদের কাছের মানুষ। বিগত এক বছরে ঐ অঞ্চলে তিন-চারটি নৃশংস খুনের ঘটনা ঘটে গেছে। তাই তারা পুনরায় আক্রমণের ভয়ে বোবা ও বধির হয়ে আছে। এলাকায় কোন পুলিশ ক্যাম্প বসানো হয়নি। আমাদের প্রতিনিধি দল নিহত গুরজু'র পরিবারকে ঐ অঞ্চলে একটা " প্রতিবাদী মৌন মিছিল"করার কথা বলেন কিন্তু তারা রাজি হয়নি। অবশেষে অন্তত মোমবাতি জ্বালিয়ে নিরব প্রতিবাদের কথা বলায় তারা ভেবে দেখবো বলেছেন।এটা হলে আমরা বাইরের থেকে প্রচুর লোক জড় হবো বলে তাদের আশ্বাস দিয়েছি। আসলে মানুষ যে কত অসহায় এবং কত গরিব তা ঐ অঞ্চলে গেলে বোঝা যায়, অনুভব করা যায়।ঐ অঞ্চলে শাসক দলের দাদারা প্রকাশ্যে ৩/৪ টি চোলাই ঠেক চালাচ্ছে, প্রকাশ্যে জুয়ো-সাট্টা চালাচ্ছে, রাস্তা দিয়ে মেয়েরা হাঁটলে শ্লীলতাহানী চলছে।বলতে গিয়ে মার খেয়েছে বিজু বাঁশফোড়, ভরত বাঁশফোড়, মোংলা বাঁশফোড়ের মতো যুবক ছাত্ররা।তাই ভয়ে এখন সবাই নিরব।নিহত গুরজু বাঁশফোড়ের মায়ের অভিব্যক্তি --- " আমার এক ছেলেকে হারিয়েছে, কিন্তু আরেক ছেলেকে হারাতে চাইনা"। বাবা শুধু কেঁদেই চলছে, কিছু বলতে পারছে না।শুধু এটুকুই বলছে --" আমার ছেলের খুনির বিচার কি হবে বাবু" ? গুরজুর ভাই সঞ্জয় মূলত আমাদের সঙ্গে কথা বলছিল।তার মনের গভীরে যেন এক ভূমিকম্প বয়ে যাচ্ছে কিন্তু কিছু বলতে পারছে না, আবার সহ্যও করতে পারছে না। চোখ ফেটে ঝর ঝর করে জল গড়িয়ে পড়ছে বার বার। তার কথায় --" আমি কোনো প্রতিবাদ করলে দুমাস পরে দেখবেন আমার লাস রেল লাইনের ধারে পড়ে আছে -- তখন আপনারা কিছু করতে পারবেন ? আর অমিতকে বেশীদিন জেলে রাখতে পারবে না, ও ঠিক বেরিয়ে যাবে "। ঘটনাটা অতিব বাস্তব।কারন পুলিশ অত্যন্ত লঘু ধারায় কেস দিয়েছে-- যা আমাদের অবাক করেছে।গুরজুর পরিবার ও পাড়ার লোক আমাদের ক্যামেরায় ছবি তুলতেও ভয় পাচ্ছে -- নাজানি আবার কি আক্রমণ নেমে আসে এই আসংঙ্কায়।শুধু গুরজুর ভাই সঞ্জয় আমাদের সঙ্গে একটা ছবি তুলতে স্বীকার হয়েছে।এই স্বাধীন গনতান্ত্রিক ভারতবর্ষে কি সীমাহীন পাশবিক ভয়ে কতগুলি দলিত পরিবার দিন কাটাচ্ছে তা ভাবলেও অবাক লাগে।সত্যি কি দলিতরা এখনো স্বাধীনতা পেয়েছে ?
No comments:
Post a Comment