Thursday, October 6, 2016

From the FB wall of Sushanta Kar কিছু লোক এখনো দৈনিক কাগজে উত্তর সম্পাদকীয়তে লেখাই আন্তর্জালে লেখার চাইতে সম্মান জনক ভাবেন। আন্তর্জালকে তারা মনে নিজেরাও পাড়ার একটি রকের আড্ডা করে রেখেছেন, যেখানে বসে মেয়েদের টীজ করাও যায়, তাঁর বৃদ্ধ বাবাকেও আকার ইঙ্গিত করা যায়। এর ঊর্ধ্বে তাদের ভাবনা চিন্তা আসে না। তারা এখনো মনে করেন, আন্তর্জাল হচ্ছে বটতলা, আর দৈনিক কাগজের পাশের পৃষ্ঠা হচ্ছে তাদের বনেদী কলেজ স্ট্রীট। এই সব সেকেলে বনেদী লোকেদের আসাম তথা পূর্বোত্তরেই এখনো দেখা মেলে। তারা মাঝে মধ্যে অসমীয়া বাঙালী সমন্বয়ের কথা বলেন, লেখেন। সে আমরাও কি আর বলি না? আমরা অসমীয়া বন্ধুদের থেকে শিখিও। তারা সেসব দেখেনও না, শেখেনও না। শিখতে তাদের বড় লজ্জা। শেখাতে দারুণ আগ্রহ। :) আফটার অল আসামের বাঙালি তো, নাকটা সারাক্ষণ উঁচু করাই থাকে। নাক নিচু করলে যে পেছন দিকে মাথা নিচে নেমে যায়, সে বোধদয় সহজে হবার নয়। তারা এখানকার কথা ওখানে লিখে দেন, তাদের নিয়ে আন্তর্জালে (পড়ুন কেবলই ফেসবুকে) সতর্ক থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।

From the FB wall of Sushanta Kar
কিছু লোক এখনো দৈনিক কাগজে উত্তর সম্পাদকীয়তে লেখাই আন্তর্জালে লেখার চাইতে সম্মান জনক ভাবেন। আন্তর্জালকে তারা মনে নিজেরাও পাড়ার একটি রকের আড্ডা করে রেখেছেন, যেখানে বসে মেয়েদের টীজ করাও যায়, তাঁর বৃদ্ধ বাবাকেও আকার ইঙ্গিত করা যায়। এর ঊর্ধ্বে তাদের ভাবনা চিন্তা আসে না। তারা এখনো মনে করেন, আন্তর্জাল হচ্ছে বটতলা, আর দৈনিক কাগজের পাশের পৃষ্ঠা হচ্ছে তাদের বনেদী কলেজ স্ট্রীট। এই সব সেকেলে বনেদী লোকেদের আসাম তথা পূর্বোত্তরেই এখনো দেখা মেলে। তারা মাঝে মধ্যে অসমীয়া বাঙালী সমন্বয়ের কথা বলেন, লেখেন। সে আমরাও কি আর বলি না? আমরা অসমীয়া বন্ধুদের থেকে শিখিও। তারা সেসব দেখেনও না, শেখেনও না। শিখতে তাদের বড় লজ্জা। শেখাতে দারুণ আগ্রহ। :) আফটার অল আসামের বাঙালি তো, নাকটা সারাক্ষণ উঁচু করাই থাকে। নাক নিচু করলে যে পেছন দিকে মাথা নিচে নেমে যায়, সে বোধদয় সহজে হবার নয়। তারা এখানকার কথা ওখানে লিখে দেন, তাদের নিয়ে আন্তর্জালে (পড়ুন কেবলই ফেসবুকে) সতর্ক থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।

No comments:

Post a Comment