Monday, October 19, 2015

হিন্দু শাস্ত্রে গরু খাওয়ার নির্দেশঃ


হিন্দু শাস্ত্রে গরু খাওয়ার নির্দেশঃ 
ব্রাহ্মন্যবাদী শাস্ত্রগুলি শাকান্ন ভোজনের উপর তেমন বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি বরং শাকান্ন ভোজন থেকে গোমাংস ভোজনের উপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। অতিথিদের ভোজনের উদ্দেশ্যে গোমাংসই শ্রেষ্ঠ এমন উপদেশ আমরা বেদ এবং অন্যান্য গ্রন্থগুলিতে ভুরি ভুরি দেখতে পাই। অতিথিরা গরুর মাংস বেশি খেতে পছন্দ করত বলে তাদের “গোঘ্ন” বলা হত। মহাভারতের অনুশাসন পর্বে শ্রাদ্ধাদি কাজে অতিথিদের গোমাংস ভক্ষন করালে পূর্বপুরুষ দ্বাদশ বৎসর স্বর্গসুখ পেতে পারে এমন উপদেশ পিতামহ ভীষ্ম দিয়েছিল যুধিষ্ঠিরকে। বিরাট রাজার গোশালায় অজস্র গরু বলি দেওয়া হত তার উল্লেখ পাওয়া যায়। রামায়ন কাহিনীতে রাম যে গরুর মাংসের সাথে মদ খেতে ভাল বাসত তার উল্লেখ আছে। বনবাসকালে রাম তার পিতার কাছে আক্ষেপ করে বলেছিল যে সে ১৪ বছর গরুর মাংস খেতে পারবেনা, সোমরস পান করতে পারবে না এবং স্বর্ণ পালঙ্কে ঘুমাতে পারবে না।
শতপথ ব্রাহ্মণে গো হত্যা এবং গোমাংস খাওয়ার বিধান রয়েছে(১১১/১/২১)
ঋকবৈদিক কালে আর্যরা গরু খেত তার পরিষ্কার উল্লেখ পাওয়া যায়।
“ ইন্দ্র বলল তাদের খাওয়ার জন্য ১৫ প্লান ২০টি ষাঁড় রান্না করা হয়েছে (ঋক X.86.14)। এই ভাবে ঋকবৈদে অগ্নির উদ্দেশ্যে ঘোড়া, বলদ, ষাঁড়, দুগ্ধহীন গাই এবং ভেড়া বলি দেবার কথা উল্লেখ আছে। এই সময় আরো দেখা যায় যে গরু বা ষাঁড়গুলিকে আর্যরা তরোয়াল বা কুড়ুল দিয়ে হত্যা করত।
একটি বেঁটে ষাঁড় বিষ্ণুর উদ্দেশ্যে, একটি চিতকপালী শিংওয়ালা গরু ইন্দ্রের উদ্দেশ্যে, একটি কাল গরু পুষানের উদ্দেশ্যে, একটি লাল গরু রুদ্রের উদ্দেশ্যে বলি দেওয়া হত।
তৈত্রিয় ব্রাহ্মণে “পঞ্চশারদীয়-সেবা” নামে একটি ভোজন অনুষ্ঠান পাওয়া যায় যেখানে যার প্রধান বৈশিষ্ট হল ১৭টি ৫ বছরের নীচে গোবৎস কেটে রান্না করে অতিথিদের পরিবেষণ করা।
স্বামী বিবেকানন্দতো পরিষ্কার বলেছেন ব্রাহ্মণরা গরুর মাংস ভক্ষন করত। তবে হঠাৎ কেন বামুনেরা এত গো-প্রেম দেখাতে শুরু করেছে যে তারা নিরীহ মানুষকেও হত্যা করতে দ্বিধা করছে না?
কোটি টাকার প্রশ্ন !
বন্ধুরা কী বলেন?
কমরেড,এই আমাদের দেশ,সোনা দিয়ে বাঁধিয়ে রাখুন পুরস্কার সম্মান, মিছিলে হাঁটলেই হিটলার পরাজিত হবে!
Some notes on the only writer from Bengal, Mandakranta Sen,
who stands with writers,poets and artists of 150 nations against the Fascist Governance killing the greatest Pilgrimage of Humanity which merged so many streams of humanity as Tagore wrote! It is in Bengali to address Bengal!
Palash Biswas

We,the apolitcal activists of creativity from 150 nations stand United Rock solid to sustain Humanity and nature!
दुनियाभर के लेखकों,कलाकारों,कवियों को मेहनतकश जनता का लाल सलाम।
बहुजन समाज का नील सलाम!
মন্দাক্রান্তা তাঁর কিশোরী মেয়েবেলায় আনন্দ পুরস্কার পেয়েছিল,তখন থেকেই তাঁর কাব্য গদ্য লেখা আমার সমাজবাস্তবের নিরিখে জ্বলজ্বল করছে!বাজার খাবে,এমনে লেখা আমি পাইনি তাঁর কলমে!সেই মেয়েটি আজ সারা পৃথীবী জোড়া ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধের বাঙালি মুখ আর যতজন ভূষণ বঙ্গবিভুষণ বিভীষণ জগতজোড়া আমাদের মাতৃভাষার বেদিয়া সৌদাগর আছেন,তাহারা শারদোত্সবে অসুর নিধনে ব্যস্ত!

প্রতিবারই আধপাগলী ঔ মেয়েটির লেখা তাঁর দায়বদ্ধতার কথা জানান  দিয়েছে!ইতিমধ্যে বাজার গুচ্ছ গুচ্ছ রগরগে লেখক লেখিকা আমদানি করেছে,সমাজ বাস্তবের বদলে নাগরিক যৌণ জীবনই যাহাদের একমাত্র প্রতিপাদ্য,যাহা বুবুক্ষু জনগণের মুখে সুস্বাদু,জনগণ যাহা খায়!
বাংলার সুশীল সমাজ 1857 সালে মহাবিদ্রোহে সুশীল বালক ছিল!
তাঁরা চুয়াড় বিদ্রোহ,সন্যাসী বিদ্রোহ,নীল বিদ্রোহ,সাঁওতাল মুন্ডা ভীল বিদ্রোহের সমর্থনে দাঁড়াননি!তাঁরা চিরকালই শাসক শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত!
আজও তাঁরা নিরুত্তাপ!প্রতিবাদ করবেন কিন্তু সম্মান পুরস্কার ফেরত নৈব নৈব চ!শুধু এই শারদে মন্দাক্রান্তা বাংলার মুখ!ভালোবাসার মুখ!
সারা বিশ্বের শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির দায়বদ্ধতার মুখ!ভালোবাসা!

বাংলায় এখন মহিষাসুর বধ চলছে!তবু ভালো,এখনো গৌরিকায়ণের কুরুক্ষেত্র থেকে এখনো বাংলা বহুদুরে!আল্লাহো আকবর ও পাল্টা হর হর মহাদেবের প্রলয়ন্কর আবাহন দেবীর বোধন সত্যি বড়  দুর্গার মত বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে যে কোনো সময়,যেহেতু দাবানলের মত মনুস্মৃতি শাসনের জিহ্বা সারা দেশ গ্রাস করেছে! সেই দাবানল প্রতিহত করার কোনো দায়বদ্ধতা নন্দীগ্রাম সিঙ্গুর খ্যাত পৃথীবী বিখ্যাত বাংলার সুশীল সমাজের নেই!সারা পৃথীবীর এক শো পন্চাশটি দেশের লেখক কবি শিল্পীদের মধ্যে বাংলার শুধু একজন,সে আমাদের মন্দাক্রান্তা!

বাংলার সুশীল সমাজ 1857 সালে মহাবিদ্রোহে সুশীল বালক ছিল!
তাঁরা চুয়াড় বিদ্রোহ,সন্যাসী বিদ্রোহ,নীল বিদ্রোহ,সাঁওতাল মুন্ডা ভীল বিদ্রোহের সমর্থনে দাঁড়াননি!তাঁরা চিরকালই শাসক শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত!
আজও তাঁরা নিরুত্তাপ!প্রতিবাদ করবেন কিন্তু সম্মান পুরস্কার ফেরত নৈব নৈব চ!শুধু এই শারদে মন্দাক্রান্তা বাংলার মুখ!ভালোবাসার মুখ!
সারা বিশ্বের শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির দায়বদ্ধতার মুখ!ভালোবাসা!

অনুবাদক কমলেশ সেন 2003 সালে কলকাতা পুস্তক মেলায় এই মেয়েটির সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিল।তারপর আমার আর বইমেলায় যাওয়ার সুযোগ হয়নি!

প্রথম দফা গৌরিক সরকার সর্বদলীয় সম্মতিতে বাঙালি উদ্বাস্তদের বেনাগরিক করে দেওয়ার যে কালা কানুন পাস করল,তাতে বাংলার জনপ্রতিনিধিদেরও সম্মতি ছিল!
মরিচঝাঁপি গণসংহারের প্রতিবাদ করেননি জন আন্দোলনের জননী মহাঅরণ্যের মা,আমাদের নবারুদার মা মহাশ্বেতা দেবীও!

উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্বের দাবীতে আমরা তাঁকে বা সুশীল সমাজের কাউকে পাশে পাইনি!

রবীন্দ্রনাথের রাশিয়ার চিঠি কিংবা অচলায়াতন নিয়ে এই কুলীণ সুশীল সমাজের আদৌ কোনো মাথাব্যথা আছে কিনা জানা নেই!

মন্ত্রহীণ,ব্রাত্য,জাতিহারা রবীন্দ্রনাথের দীণ হীণের প্রতি যে দায়বদ্ধতা.দুই বিঘা জমির মালিকের প্রতি তাঁর মরম বেদনা তাঁর সঙ্গীতে,গানে ও কবিতায় কতটা আছে,তা নিয়েও আলোচনার অবকাশ নেই কারও!

শাসকের রক্তচক্ষুকে যারা প্রতিনিয়ত প্রিতিহত করার দাবি করতে পিছপা নন,কেনদ্র ও রাজ্য সরকারের পুরস্কারে ভূষিত সেই সব বঙ্গভূষণ ও বঙ্গবিভূষণের মুখ দর্শন করতে চাইনা ,তাই 2003 সাল থেকে নন্দন চত্বরে অথাবা বইমেলায় আমার যাওয়া হযনা!

তাতে কারও কিছু যায় আসে না,যেহেতু হাজার জন্মেও আমি ঔ সুশীল সমাজের কেউকেটা হতে পারব না,যেহেতু নবারুণদার ফ্যাতাডু বাহিনীতে আমার ততদিনে নাম লেখানো হয়ে গেছে!

মন্দাক্রান্তা তাঁর কিশোরী মেয়েবেলায় আনন্দ পুরস্কার পেয়েছিল,থখন থেকেই তাঁর কাব্য গদ্য লেখা আমার সমাজবাস্তবের নিরিখে জ্বলজ্বল করছে!বাজার খাবে,এমনে লেখা আমি পাইনি তাঁর কলমে!সেই মেয়েটি আজ সারা পৃথীবী জোড়া ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধের বাঙালি মুখ আর যতজন ভূষণ বঙ্গবিভুষণ বিভীষণ জগতজোড়া আমাদের মাতৃভাষার বেদিয়া সৌদাগর আছেন,তাহারা শারদোত্সবে অসুর নিধনে ব্যস্ত!

প্রতিবারই আধপাগলী ঔ মেয়েচির লেখা তাঁর দায়বদ্ধতার কথা জানান  দিয়েছে!ইতিমধ্যে বাজার গুচ্ছ গুচ্ছ রগরগে লেখক লেখিকা আমদানি করেছে,সমাজ বাস্তবের বদলে নাগরিক যৌণ জীবনই যাহাদের একমাত্র প্রতিপাদ্য,যাহা বুবুক্ষু জনগণের মুখে সুস্বাদু,জনগণ যাহা খায়!
এই আমাদের দেশ,সোনা দিয়ে বাঁধিয়ে রাখুন পুরস্কার সম্মান,মিছিলে হাঁটলেই হিটলার পরাজিত হবে!

মন্ত্রহীণ,ব্রাত্য,জাতিহারা রবীন্দ্র,রবীন্দ্র সঙ্গীত!
-- 
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

Post a Comment