Wednesday, October 28, 2015

মা ব্যাতিরেক কে বা বুলতে পারে কার বাপ কেডা, দিবাকরকে কইতে হবে না বাপের নাম,সে যে বাপের ব্যাটা,প্রমাণ করিতে হইবে না। পলাশ বিশ্বাস

মা ব্যাতিরেক কে বা বুলতে পারে কার বাপ কেডা, দিবাকরকে কইতে হবে না বাপের নাম,সে যে বাপের ব্যাটা,প্রমাণ করিতে হইবে না।
পলাশ বিশ্বাস
KOLOROB as we stand Divided,Let us unite to save Humanity and Nature!
केसरिया सत्ता अब छात्रों को भी नहीं बख्शेगी!

जाग मेरे मन मछंदर jaag mere man machhandar


রকেট ক্যাপসুল নিবেদিত মহিষাসুর বধ উত্সবে মাতৃতন্ত্রের দেবি সর্বত্র পুজ্যন্তে মন্ত্রোচ্চার মধ্যে সত্যি বড় দুর্গার আলোছায়ার শারদ তিলোত্তমা মন্দাক্রান্তা সেনকে ভারততীর্থের ভালোবাসারুপেণ দর্শন করিযাছি।

এইবার দেখলাম খোসলা কা ঘোসলা,প্রথম সিনেমায় রাষ্ট্রীয় পুরস্কার হাসিল করা বাপের ব্যাটা দিবাকর বন্দোপাধ্যায়ের বুকের পাটা,যার তেজে ফ্যাসিজ্মের তেজ ধার গণসংহারী ছাপান্ন ইন্চির বুকে গৌরিক সুনামির বিপর্যয়।

উটপাখি প্রজাতির বুদ্ধিজীবী অনেক দেখিয়াছি। জানি তেনাদেরও যাহাদের জারিজুরি চিটফান্ডে গচ্ছিত জনগণের টাকায়,লোক ঠকানো ক্ষমতার রাজনৈতিক সংরক্ষণ ও সহায়তায়,তাহাদের বিপ্লবের আগুনও দেখিলাম।

সারা জীবন বিপ্লব কপচিয়ে ফ্যাসিজ্মের পদতলে নতজানু সুশীল সমাজের উলঙ্গ অবতার শাসকের রক্তচক্ষুর ভয়ে কুঁকড়াতেও দেখিলাম।

মা ব্যাতিরেক কে বা বুলতে পারে কার বাপ কেডা, দিবাকরকে কইতে হবে না বাপের নাম,সে যে বাপের ব্যাটা,প্রমাণ করিতে হইবে না।

সাহিত্যিকদের পর এবার ধর্মীয় ও সামাজিক অসহিষ্ণুতার প্রতিবাদে সরব হলেন ভারতের চলচ্চিত্রকাররা। বুধবার সন্ধ্যায় দেশটির প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার দিবাকর বন্দ্যোপাধ্যায়সহ ১০ জন তাদের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন।
বিশিষ্ট কন্নড় সাহিত্যিক এমএম কালবর্গীকে হত্যা এবং এফটিআইআইসহ ভারত জুড়ে ঘটে চলা সাম্প্রতিক নানা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রীয় সম্মান ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন তারা। খোসলা কা ঘোসলা, লাভ সেক্স অর ধোঁকাসহ সম্প্রতি ব্যোমকেশ বক্সীর সুবাদে দিবাকর বন্দোপাধ্যায় বলিউডে বেশ পরিচিত নাম। তাই তার এই পুরস্কার ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি তুমুল আলোচনা তৈরি করেছে ভারতের সর্বমহলে।
পুরস্কার ফিরিয়ে দেওয়া চলচ্চিত্রকারদের তালিকায় আরও আছেন পরেশ কামদার, লিপিকা সিং, নিশিথা জাইন, আনন্দ পট্টবর্ধন, কীর্তি নাকওয়া, হর্ষ কুলকার্নি, হরি নাইর।
বিষয়টি নিয়ে দিবাকর বন্দোপাধ্যায় বলেন, 'অসহিষ্ণুতার প্রতিবাদে নিজেদের এই অর্জন ফিরিয়ে দেওয়া ছাড়া আমাদের কাছে আর ভালো উপায় ছিল না।'
ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা ও মোদি সরকারের বিরুদ্ধে মত প্রকাশে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে এর আগে ভারতের বেশ কয়েক জন সাহিত্যিক তাদের জাতীয় পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন। পরে সাহিত্য অ্যাকাডেমির পক্ষে দেশটির বিভিন্ন প্রান্তে ঘটে চলা অসহিষ্ণুতার নানা ঘটনার প্রতিবাদ জানানো হয়। কালবর্গী হত্যা থেকে দাদরি, এমনকি মঙ্গলবার দিল্লির কেরল ভবনে গরুর মাংস নিয়ে পুলিশি তৎপরতার প্রতিবাদে এখন সরব হয়ে উঠেছে গোটা ভারত। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

No comments:

Post a Comment