Lost India in Partition and
Bengal Ballads!বাঙাল মালসাট! কাঙাল মালসাট!
ময়মনসিংহ গীতিকা
I Endorse Shamsul Islam Book:
Muslims Against Partition!
https://www.youtube.com/watch?v=hdtbE2WerLI&feature=em-upload_owner#action=shareFull text of "Eastern Bengal Ballads My Mensing Vol I Part I"
In conversation : Bibhas Chakraborty - Part 1
In conversation : Bibhas Chakraborty - Part 2
In conversation : Bibhas Chakraborty - Part 3
In conversation : Bibhas Chakraborty - Part 4
Palash Biswas
প্রসঙ্গঃ
উড়িতেছে ডাঁস, উড়িতেছে বোলতা, উড়িতেছে ভীমরুল,
নিতম্বদেশ আঢাকা দেখিলে ফুটাইবে তারা হুল।
মহাকাশ হতে গু-খেকো শকুন হাগিতেছে তব গায়
বাঙালি শুধুই খচ্চর নয়, তদুপরি অসহায়।
(পুরন্দর ভাট)
Maimansingha Gitika (Bengali: মৈমনসিংহ গীতিকা), also known by the alternative name Mymensingh Geetika, is a collection of folk ballads from the region of Mymensingh, Bangladesh.[1] They were published in English as Eastern Bengal Ballads.Chandra Kumar De and Dinesh Chandra Sen collected the songs, and Dinesh Chandra Sen was the editor; the collection was published by the University of Calcutta, along with another similar publication named Purbabanga-gitika.[2][3]
Chandra Kumar De (Chondrokumar De) (1889–1946) was a writer and collector of medieval folklore and folk ballads ofEast Bengal villages, mostly in Mymensingh now in Bangladesh. Today, he is an important folklore collector of Bengal,[1]and his collected ballads are an important part of Bengali folk literature, they were published by University of Calcutta asMoimonshingho Gitika (1923) and Purbabanga Gitika (1923-1932), later published in English as Eastern Bengal Ballads.[2][3][4]
The Ballads of Bengal - Volume 1 - Page xliii - Google Books Result
https://books.google.co.in/books?id=Fa4fAsmtVBEC
Dineshchandra Sen - 1988
Let us revert to Mahua, the second scene of the love-story brings us to the river ghat. The conversation of Mahua and Naderchand, full of pleasant humour and …
कोई खेत बचेगा नहीं अब!
खेत बन जाने का मौका है!
1984 George Orwell - Full Movie - Hollywood best Greatest blockbuster movie Film
https://www.youtube.com/watch?v=fCZBnUt6rZ0
नजारा जार्ज आरवेल का 1984!
नजारा वही एनीमल फार्म!
1984 by George Orwell FULL Audiobook
https://www.youtube.com/watch?v=auwRj4Yru-E
शुद्धता का सौंदर्यशास्त्र अस्पृश्यता और रंगभेद का व्याकरण है।शुद्ध नहीं है या स्तरीय नही है ,फतवा देकर निनाब्वे फीसद की अभिव्यक्ति के गर्भपात का अचूक यह रामवाण बहिस्कार और अस्पृश्यता की मनुस्मृति है।
भाषाई अशुद्धता हम डंके की चोट पर जी रहे हैं हैं क्योंकि चीखों की कोई भाषा होती नहीं है।
ब्राह्मण नहीं हूं लेकिन चाणक्य का अडिग अटल छात्र हूं।अछूत अश्वेत विरासत भी है खून की और शिक्षा दीक्षा भी ब्रह्मराक्षस की यही है कि अपने निजी दुश्मन को भले माफ कर दो,भूल जाओ उसका किया धरा,जिससे तुम्हारा बेड़ा गर्क हुआ हो,लेकिन जनता के दुश्मनों और देश दुनिया के दुश्मनों,इंसानियत और कायनात के दुश्मनों को शिकस्त दिये बिना चैन से बैठना नहीं है।
मर भी जाउंगा तो खाक में मिलकर भी तूफां बनकर लौट आउंगा क्योंकि हम यह दुनिया बेहतर बनाये बिना चोटी न हुई तो क्या,बिन चोटी कोई चोटी फतह किये बिना चैन से हरगिज नहीं बैठेंगे और न कभी बूढ़ा होंगे।
मुझे नफरत है उन सफेदपोश महंतों से जो जलवायु और मौसम और पर्यावरण जिंतन मनन मंथन के वैश्विक मंचों में आत्मरति से हलकान है और लिटरेटर कल्चर फेस्टिवल में सामाजिक समरसता पेलने से बाज नहीं आते और हमें नफरत है उनसे भी जो विचारधारा तो पेलते हैं खूब लेकिन बाजार के दल्ला हैं करोड़पति अरबपति। जिनने देश के सारे संसाधन नीलाम कर दिये और धर्म कर्म संस्कृति की शुद्धता से अपनी अपनी बिस्तर गर्म करने में लगे हुए है पुंसक नपुंसक दोनो किस्म के लोग लुगाई।नफरत जिनका कारोबार।फासिज्म जिनका राजकाज।खून खराबा दहशतगर्दी सियासत।इंसानियत को इन दरिंदों से मुझे सख्त नफरत है।
Animal Farm-George Orwell (Full Length Animated Movie 1954)
#हमीं लाल हमीं फिर नील#Honesty Exposed#As long as caste intact,no equality! NO Justice!
George Orwell: A Life in Pictures Full
Documentary
https://www.youtube.com/watch?v=EuVYvkdTYWc
https://www.youtube.com/watch?v=9Qe4uL8pJuE
Noam Chomsky on George Orwell, the Suppression of Ideas and the Myth of American Exceptionalism
The Ballads Of Bengal (4 Vols.)
About the Book
This is a monumental four volume collection of the ballads of Bengal, arranged, translated and commented on with the untiring interest of the enthusiast and the skill of the expert scholar by the late Dr. Dineschandra Sen. The very seed from which modern Bengali has sprung, these rustic songs, permeated by high poetry display a natural freedom in their form and spirit, untrammelled by the rigid canons of Brahmanical revival. Coming as they do, fresh and straight from the unsophisticated peoples heart, they have a strength and directness which is hardly met with anywhere in the whole range of Bengali literature. They open up a world where emotions are deep and yet are as simple as nursery rhymes, where nature echoes the voice of the human heart and man is spontaneous in these songs one finds sketched with the unconscious, and for that matter perhaps an all the truer pen intimate portraits of the life of the people. The English version of the ballads contained in these volumes is not a close translation, but a free rendering which gives the matter and spirit of the original. Prefixed to the collection is a luminous and most instructive introduction by the editor, investigating the origin, variety, nature, recitation and value of the ballads. In addition, each ballad is discussed in a separate introduction prefacing it. The importance of these ballads as material for the history of the rise and development of modern Bengali needs no emphasis Apart from their intrinsic value as great literature, these ballads which cover a period of roughly three hundred years from the sixteenth century onwards throw a flood of light on the social, religious and political condition of the Bengal of those days. A great deal of Bengals forgotten and neglected history lies hidden in them. These splendid volumes which constitute the most copious collection of the ballads of Bengal should prove a mine of wealth alike to the philologist, and thehistorian and last, but not the least, to the administrator who seeks to penetrate the inner thought and feeling of the people.
Eastern Bengal Ballads My Mensing Vol I Part I
Published 1923/00/00
Pages 489
Call number 32892
ময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রচলিত পালাগানগুলোকে একত্রে মৈমনসিংহ গীতিকা বলা হয়। এই গানগুলো প্রাচীন কাল থেকে মানুষের মুখে মুখে প্রচারিত হয়ে আসছে। তবে ১৯২৩-৩২ সালে ডক্টর দীনেশচন্দ্র সেন এই গানগুলো সম্পাদনা করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রকাশ করেন। বর্তমান নেত্রকোনাজেলার আইথর নামক স্থানের আধিবাসী চন্দ্রকুমার দে এসব গাঁথা সংগ্রহ করছিলেন।
মৈমনসিংহ গীতিকায় অন্তর্ভূক্ত পালা সমূহ
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের আনুকূল্যে চন্দ্রকুমার দে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক মৈমনসিংহ গাথা সংগ্রহাক হিসেবে ড. দীনেশ চন্দ্র সেন মহাশয়ের কাছ থেকে নিম্নের পালাগুলো সংগ্রহ করে আনেন।
- মহুয়া (রচয়িতা দ্বিজ কানাই)
- চন্দ্রাবতী (রচয়িতা নয়নচাঁদ ঘোষ)
- কমলা (রচয়িতা দ্বিজ ঈশান)
- দেওয়ানা মদিনা (রচয়িতা মনসুর বয়াতী)
- দস্যু কেনারামের পালা (রচয়িতা চন্দ্রাবতী)
- কঙ্ক ও লীলা
- মলুয়া
- দেওয়ান ভাবনা
- কাজলরেখা
- রূপবতী
সুভাষিতঃছোট্টবেলার কবেকার সেই “গোপাল বড় সুবোধ বালক” পড়ার প্রাতিষ্ঠানিক প্রারম্ভ থেকে শুরু করে...মায় কি হাল আমলের চে গুয়েভারা...গোটাটাই বাঙালি হজম করে ফেলেছে। আর আপনার কাঙাল মালসাট হজম করতে পারবে না?
আবার আসিয়াছে সে ফিরে!সে নাই,তবু ফিরে ফিরে তাঁকে বারম্বার দেখা!ফ্যাতাড়ুরা জাতে খাস বাঙাল!বিচক্ষণ,মনীষী বাঙালাদের কথোপকথন মৃতের সহিত কথোপকথন ন্যায় ফিরিয়া আসিয়াছে এই সময়!থ্যান্ক ইউ সুমন!আমি ব্যাটা বাহাল তেমন হইলাম কি,জন্মসূত্রে যদিচ বাঙাল বটি!
পদ্মায় ভর করি মধুমতি উজিয়ে উদ্বাস্তু হইয়া উত্তরাখন্ডে,দ্যাখো কান্ড!যা হওনের হইয়াছি!
বেশি ভ্যাদরামির জুতসই ঝাযগা হয় নাই এ যাবত!বরিশাল খুলনা যশোর চটগাঁ সিলেট ঢাকাইয়া ফরিদপুর কুমিল্লা সব জগা খিছুঢ়ি ভিন ভিন ভাষার তড়কা সমাবেশে,বাঙালদের পেট গরম হইতেই পারে এবং এই ম্লেচ্ছ অছুত বাষাতেই ভালোরকম ভাষা থিকা ভাষান্তরে বরম্বার জগঝম্ফমান জাম্বুমান সাক্ষাত মুই,রামায়ণ মহাভারত ব্যাদ পুরাণ সবই অশুদ্ধ কইরা কুলীন ভাষা সংস্কৃতির পিন্ডি চটকানোই আমার কহতব্য লেখতব্য!
যুতসই মওখা একখান দিছে বটে ঔ ব্যাটা,ভাগ্যচক্রে যার মুখে এখনো ক্ষুর লাগে নাই!বাহাল না হই ত কি সত্যজিত রায় বা নবারুণদা কে কোন হালায়কইবে বাঙাল,আরও কত না নমস্যমনীষীরা,সুমন ত লিস্চি ধইরা ধইরা খূব রক্যালাইয়া দিতাছে!
আমাদের অতি প্রিয় লেখক কবি নবারুণ ভট্টাটার্যের উপন্যাস `কাঙাল মালসাট`অবলম্বনে ইতিপূর্বে নাটক হয়েছে, ফ্যাতাড়ুরা মন্চ দাপিয়ে বেড়িয়েছে!হার্বার্ট,ফ্যাতাড়ু বোম্বাচাক এবং কাঙাল মালসাট!
যেমন তেমন লাগসই বাংলাদেশী সচলায়তন মন্তব্যঃ বাঙালি না কাঁদে চুতিয়া বলিয়া তারে ......... ডাকো ভীমনাদে। আবার দেখুন মলত্যাগের পদ্ধতিতেও কেমন গরীব-বড়লোক বিভাজন-. চেয়ার পায়খানাতে হাগে বড়লোক .... না দেখে থাকলে অবশ্যই দেখে নেবেন৷ আমার অবশ্য "কাঙাল মালসাট', "এ মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ নয়', যুদ্ধপরিস্থিতি' ও অসম্ভব ভালো লেগেছিল৷
মনে কি পড়ে?
যথাঃ১৯৯৯-এর শেষ মাসটিতে প্রমা পত্রিকায় প্রথমবারের জন্য ধারাবাহিক উপন্যাস লিখতে শুরু করেন নবারুণ,কাঙাল মালসাট -এর দ্বিতীয় কিস্তি নতুন শতাব্দীর প্রথম মাসে ... আজ বাঙালি অন্য নানা খেলার মতো ফুটবলেও কেলিয়ে পরেছে এবং ক্রিকেট বা টেনিসে গুচ্ছের টাকা বলে বাঙালি বাপ মায়েরা বাচ্চাগুলোকে হ্যাঁচকা টানে ঘুম থেকে তুলে মাঠে নিয়ে …
মনে কি পড়ে?
"ঝিনচ্যাক ছাড়া কিছু থাকবে না
ঝিনচ্যাক ছাড়া কিছু থাকবে না।
থাকবে শপিং মল নিউ এসি মার্কেট
বস্তিগুলোই হবে প্রোমোটারি টার্গেট
আগুন লাগবে খুব জমি সাফ করতে
গরীব চুতিয়ারা তো জন্মেছে মরতে।
চাষের জমিতে হল নিউটাউন, রাজাহাট
জল জমি বেচে দিয়ে বড়লাট, ছোটলাট
চাষিগুলো ভেগে গেছে ঢ্যামনা সাপের দল
জমি মানে আবাসন, সঙ্গে শপিং মল।
ষাট লাখ, দেড় কোটি ঝিনচ্যাক বেচা ফ্ল্যাট
টাকার মুঠোয় ধরা সব শালাদের চ্যাঁট
দারোয়ান টারোয়ান হওয়া যাবে বাঁচতে
বাল ছিঁড়ে আঁটি বেঁধে ঝিনচ্যাক নাচতে।
গাড়ি হবে ধারে কেনা ধোন বাঁধা দিলে ধার
তেল যত দামি হোক তেলেরই তো কারবার
বিলেত বানানো হবে ঝিনচ্যাক খোঁয়াবে
ঝিনচ্যাক নয় যারা পোঁদে মাথা নোয়াবে।
ঝিনচ্যাক ছাড়া কিছু থাকবে না
ঝিনচ্যাক ছাড়া কিছু থাকবে না।"
মনে কি পড়ে?
কথা-সুর-কণ্ঠ: কবীর সুমন
সবাই এখানে নিজেকে জিনিয়াস ভাবে
যে কমিটি আমার এই প্রোজেক্টটা অ্যাপ্রুভ করেছিল, যতদূর মনে পড়ছে তার মাথায় ছিলেন শ্যাম বেনেগাল। ছবির প্রয়োজনেই লন্ডনে কিছুদিনের শুটিং প্রয়োজন হয়েছিল। কিন্তু ঠিকঠাক অর্থের জোগান না আসায় বন্ধ করে দিতে হয় শুটিং। প্রায় ছয় মাস পিছিয়ে যায় তা। দুবাইতে এই ছবি দেখানোর পর ব্যক্তিগতভাবে আমি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করি। আবেদন করি ছবির মুক্তির উদ্যোগ নিতে। কিন্তু মুশকিল হল ছবি রিলিজ করার জন্য প্রয়োজনীয় ইনফ্রাস্ট্রাকচার বা টিকিট বিক্রি করে টাকা তোলার ব্যবস্থা মন্ত্রকের নেই। বিকল্প কোনও ব্যবস্থা গ্রহণেও তাঁদের প্রবল অনীহা। আর সেই কারণেই এক সময়ে সরকারি লাল ফাঁসে আটকে গেল এই ছবি। এক সময়ে তো ভেবেছিলাম ইউ টিউবেই রিলিজ করে দেব ছবি।
২০১৩–তে মুক্তি পেয়েছিল ‘কাঙাল মালসাট’। আর এটা ২০১৫। মাঝখানে আর কোনও ছবি পরিচালনা করলেন না কেন?
আসলে সেই সময়ে একটা ক্রাইসিসে জড়িয়ে পড়েছিলাম। ‘কাঙাল মালসাট’ সেন্সরে আটকে গিয়েছিল। ফলে সেম্সর বোর্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ লড়াইতে জড়িয়ে পড়েছিলাম। রাজনৈতিকভাবেও আমার কোনও বন্ধু নেই। আমার সঙ্গে কাজও করতে চাইছিল না কেউ।
এই ইন্ডাস্ট্রি আপনার পাশে দাঁড়ায়নি?
না। আসলে এই ইন্ডাস্ট্রিতে সবাইকে সমান চোখে দেখা হয় না। সবাই পাঁচ কোটি টাকার ছবির দিকে মন দেয়। চল্লিশ লাখের দিকে কেউ নজর দেয় না। মুশকিল হল ইউনিয়ন বা বড় প্রযোজক— এক্ষেত্রে সবার দৃষ্টিভঙ্গি একই। ফলে ছোট ছবিতে কাজ করার লোক মেলে না। ‘কাঙাল মালসাট’-এর সময়ে গিল্ডের কাছে মাত্র পাঁচজন দক্ষ টেকনিসিয়ান চেয়েছিলাম। পেয়েছিলাম অনেককেই, কিন্তু কেউই দক্ষ ছিল না। আর একটা কথা, এই ইন্ডাস্ট্রিতে সরস্বতী আর লক্ষ্মী এক জায়গায় থাকতে পারেন না। আগে অবস্থাটা কিন্তু এমন ছিল না। তখন একটা সিনে সোসাইটি মুভমেন্ট ছিল। সেখান থেকেই উঠে এসেছিলেন তপন সিংহ, তরুণ মজুমদার, মৃণাল সেন, ঋত্বিক ঘটক, সত্যজিৎ রায়রা। টালিগঞ্জ এখন লক্ষ্মীর উপাসক।
কিন্তু বলা তো হচ্ছে বাংলা ছবির অবস্থা এখন অনেকটাই ভাল।
ইন্ডাস্ট্রিতে একটা রঙিন ফানুস তৈরি করা হয়েছে। অচিরেই সেই ফানুস ফেটে যাবে। এই ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবসা কোথায়? একজন দশ টাকা খরচ করে দশ টাকা রিটার্ন পেল— এটা তো আর বিজনেস নয়। এই বছর ‘বেলাশেষে’ একমাত্র ব্যতিক্রম। ‘আসা যাওয়ার মাঝে’ বা ‘আরেকটি প্রেমের গল্প’ ছাড়া আর কোনও বাংলা ছবি পৃথিবীর সেরা চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে দেখানো হয়েছে? ‘ভূতের ভবিষ্যৎ’ নিয়ে অনেক কথা হয়। ব্যক্তিগতভাবে অবশ্যই এটা আমার পছন্দের ছবিগুলোর মধে্য একটা। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তার চেয়ে বেশি পরিচিতি পেয়েছে ‘গাণ্ডু’। আমরা সবাই নিজেদের সাকসেসফুল বলে দাবি করি। কিন্তু সাকসেসের প্যরামিটারটা কী? ভাবটা এমন সবাই যেন এখানে জিনিয়াস। সবাই যেন এক একটা মাস্টারপিস তৈরি করছি।
ফেরা যাক ‘শেষের কবিতা’ প্রসঙ্গে। ছবির বিষয় হিসেবে রবীন্দ্রনাথের এই উপন্যাসকে বেছে নিলেন কেন?
‘শেষের কবিতা’–য় এক জায়গায় অমিত বলছে, বিয়ে হল একটা আর্ট। প্রতে্যকদিন নতুন করে সেখানে সম্পর্কটাকে হাজির করতে হয়। আবার লাবণ্য ভাবছে অমিত তাকে তার মতো করে চালাতে চাইছে। হয়ত একদিন লাবণ্যর প্রতি ভালবাসাটা উবে যাবে অমিতের মন থেকে। এখানে প্রত্যেকটা চরিত্রই অত্যন্ত জটিল এবং ধূসর রঙের। দূরের জিনিসের প্রতি মানুষের একটা স্বাভাবিক আকর্ষণ থাকে। কাছে পেলেই আবার আমরা সে বিষয়ে উৎসাহ হারিয়ে ফেলি। এই সব বিষয়ই রবীন্দ্রনাথের এই উপন্যাসে সুন্দর মাত্রা পেয়েছে। বিবাহেই কি প্রেমের মৃতু্্য? এই বিষয় নিয়ে কিন্তু আজও জমজমাট বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। এই সব কারণেই ‘শেষের কবিতা’–কে বেছে নেওয়া।
ক্যামেরার সামনে ‘শেষের কবিতা’–কে তুলে ধরতে বিশেষ কোনও পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন কি?
প্রথমত, সিনেমাতেও সময়টা অপরিবর্তিত রেখেছি। আর ওই যে বললাম না, দূরের জিনিসের প্রতি একটা স্বাভাবিক আকর্ষণ থাকে, ছবিতেও সেই ব্যাপারটা রেখেছি। বেশিরভাগই লং শট। শিলঙে এমন একটা জায়গায় শুট হয়েছে যেটা অধিকাংশ মানুষের কাছেই অপরিচিত। তা ছাড়া ছবির কস্টিউম, মিউজিক সবেতেই একটা আধুনিকতার ছাপ রাখা হয়েছে। তবে কেটির চরিত্রটাকে একটু পাল্টেছি। ছবিতে ও উপন্যাসের মতো ভিলেন নয়।
অমিত রে সম্পর্কে আপনার ব্যক্তিগত ধারণা কী?
আমার মনে হয়েছে অমিত একজন ইন্টেলেকচুয়াল ভাঁড়। হু প্লেজ ফুল উইথ উইমেন। একদিকে আত্মপ্রেমে মগ্ন, অন্যদিকে আবার বিদগ্ধও বটে। মেয়েদের কাছে নিজেকে প্রদর্শিত করতে চায় নিজেকে। এমন মানুষের সঙ্গে কোনও সম্পর্কই টেকে না। সেইজন্যই লাবণ্য ওকে রিফিউজ করে।
অমিত আর লাবণ্য হিসেবে রাহুল বোস ও কঙ্কণা সেনশর্মাকে বেছে নিলেন কেন?
একটা ধারণা আমাদের মধ্যে গেঁথে গেছে। লাবণ্যকে হতেই হবে অপরূপ সুন্দরী। বাঙালির কাছে লাবণ্য মানেই সুচিত্রা সেন বা অপর্ণা সেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, লাবণ্য দিনের আলোর মতো স্বচ্ছ। আমার মনে হয়েছে উনি অন্তরের সৌন্দর্যের কথা বলেছেন। সেইজন্যই আমি প্রথাগত সুন্দরীর দিকে না গিয়ে বেছে নিয়েছি কঙ্কণাকে। অন্যদিকে অমিত মানেই আমাদের কাছে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। ছোটবেলা থেকে ওঁর পাঠ শুনতে শুনতে সেটাই বাঙালির মনে গেঁথে গেছে। আমি ইচ্ছে করেই এই জায়গায় বিপরীত ভাবনাটা ভেবেছি। রাহুলের চেহারার ক্ষেত্রে একটা ব্যাপার আছে। ওকে দেখলেই মনে হয় ও শিক্ষিত আর আত্মমগ্ন। অমিত করার ক্ষেত্রে সেটা প্লাস পয়েন্ট।
সব শেষে একটা প্রশ্নই আসে, আপনার আগামী কাজ কী?
কাজ বলতে একদিকে ‘যারা আগুন লাগায়’-এর রিহার্সাল চলছে। ‘অটো’–র চিত্রনাট্য লেখা শেষ। ‘হার্বার্ট’ বা ‘কাঙাল মালসাট’-এর পর এটাও নবারুণ ভট্টাচর্যের উপন্যাস নির্ভর। তবে মনে হয় এই ছবি হবে না। কারণ, কেউই আমার সঙ্গে কাজ করতে চাইছেন না। প্রযোজকরা পিছিয়ে যাচ্ছেন কারণ। দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত কী হয়। আগামী জানুয়ারিতে আমেরিকা যাচ্ছি। সেখানে আমেরিকানদের নিয়ে ‘চোখের বালি’ নাটক করব। কিছু ছবির প্রস্তাব অবশ্য আছে। তবে কিছুই এখনও ফাইনালাইজ হয়নি। গান আর নাচ নিয়ে একটা এক্সপেরিমেন্টাল কিছু করারও ইচ্ছে আছে।
মৈমনসিংহ গীতিকা
মৈমনসিংহ গীতিকা ময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রাচীন পালাগানের সংকলন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দীনেশচন্দ্র সেন বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা থেকে স্থানীয় সংগ্রাহকদের সহায়তায় প্রচলিত এ পালাগানগুলো সংগ্রহ ও সম্পাদনা করে মৈমনসিংহ গীতিকা (১৯২৩) নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেন। গ্রন্থটি বিষয়মাহাত্ম্য ও শিল্পগুণে শিক্ষিত মানুষেরও মন জয় করে।
মৈমনসিংহ গীতিকায় ১০টি গীতিকা স্থান পেয়েছে, যথা—মহুয়া, মলুয়া, চন্দ্রাবতী, কমলা, দেওয়ান ভাবনা, দস্যু কেনারামের পালা, রূপবতী, কঙ্ক ও লীলা, কাজলরেখা ও দেওয়ানা মদিনা। ভনিতা থেকে কিছু গীত রচয়িতার নাম জানা যায়, যেমন মহুয়া—দ্বিজ কানাই, চন্দ্রাবতী- নয়ানচাঁদ ঘোষ, কমলা- দ্বিজ ঈশান, দস্যু কেনারামের পালা- চন্দ্রাবতী, দেওয়ানা মদিনা- মনসুর বয়াতি। কঙ্ক ও লীলার রচয়িতা হিসেবে ৪ জনের নাম পাওয়া যায়- দামোদর দাস, রঘুসুত, শ্রীনাথ বিনোদ ও নয়ানচাঁদ ঘোষ। অবশিষ্ট গীতিকার রচয়িতার নাম জানা যায় না। গীতিকায় রচয়িতার নাম থাকলেও তাঁদের স্বতন্ত্র কবিত্বের চিহ্ন নেই; বরং বিষয়বস্ত্ত, শিল্পাঙ্গিক, ভাষাভঙ্গি ও পরিবেশনা রীতি অভিন্ন বলেই প্রতিভাত হয়। আখ্যানগুলি লোকসমাজ থেকেই গৃহীত হয়েছে। ধর্ম নয়, পার্থিব জীবনকথা গীতিকার প্রধান বৈশিষ্ট্য। মৈমনসিংহ গীতিকার দস্যু কেনারামের পালা ছাড়া বাকি ৯টি পালার মুখ্য বিষয় নরনারীর লৌকিক প্রেম। প্রেমের পরিণতি কোনোটির মিলনাত্মক, কোনোটির বিয়োগান্তক। নায়িকার নামানুসারে গীতিকাগুলির নামকরণ হয়েছে। গীতিকাগুলিতে পুরুষ চরিত্রের তুলনায় নারী চরিত্রের ভূমিকা উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত। প্রেমের প্রতিষ্ঠায় তারাই বেশি সংগ্রাম ও ত্যাগ স্বীকার করেছে। নারীদের একনিষ্ঠ প্রেম ও বলিষ্ঠ চরিত্র থেকে অনেকে মনে করেন, গীতিকাগুলিতে কোনো মাতৃতান্ত্রিক সমাজের প্রভাব থাকতে পারে। নারী-চরিত্রের মহিমা কীর্তন করে দীনেশচন্দ্র সেন গ্রন্থের ভূমিকায় বলেন, ‘এই গীতিকাগুলির নারী চরিত্রসমূহ প্রেমে দুর্জয় শক্তি, আত্মমর্যাদার অলঙ্ঘ পবিত্রতা ও অত্যাচারীর হীন পরাজয় জীবন্তভাবে দেখাইতেছে। নারীপ্রকৃতি মন্ত্র মুখস্থ করিয়া বড় হয় নাই—চিরকাল প্রেমে বড় হইয়াছে।’
রচয়িতাদের আবির্ভাব কাল, কাব্যের জীবনকথা, আর্থ-সামাজিক পটভূমি, ভাষাদর্শ ইত্যাদি ব্যাখ্যা করে গীতিকাগুলি মধ্যযুগে রচিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। ‘কাজলরেখা’ রূপকথাধর্মী; এর বিষয়বস্ত্ত প্রাচীন। এটি ছাড়া অন্য সব গীতিকায় সামন্ত যুগের সমাজচেতনার ও মূল্যবোধের ছায়াপাত রয়েছে। রাজা, জমিদার, দেওয়ান, কাজী, কারকুন, সওদাগর, পীর-দরবেশ, সাধু-সন্ন্যাসী প্রভৃতি চরিত্র মধ্যযুগের মুসলিম শাসন-ব্যবস্থাকেই সূচিত করে। সামন্তসমাজের মূল্যবোধ ধারণ করেও মানবপ্রেমের মহিমা, ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য, ইহজাগতিকতা এবং নৈতিকতা মৈমনসিংহ গীতিকাকে এমন সাহিত্যিক মূল্য ও মর্যাদা দান করেছে, যা আধুনিক যুগের উপন্যাসের সঙ্গে তুলনা করা যায়।
এ প্রসঙ্গে পূর্ববঙ্গ গীতিকার কথাও উল্লেখ করা যেতে পারে। মৈমনসিংহ গীতিকা প্রকাশিত ও সমাদৃত হওয়ার পরে দীনেশচন্দ্র সেন ময়মনসিংহ, নোয়াখালি, চট্টগ্রাম প্রভৃতি অঞ্চল থেকে আরও অনেক গীতিকা সংগ্রহ ও সম্পাদনা করে পূর্ববঙ্গ গীতিকা (১৯২৬) নামে মোট তিন খন্ডে প্রকাশ করেন। স্থানীয় গ্রামের মানুষ এগুলিকে ‘পালাগান’ নামে অভিহিত করে থাকে। দীনেশচন্দ্র সেন ইংরেজি ballad-এর বাংলা পরিভাষা হিসেবে ‘গীতিকা’ শব্দটি গ্রহণ করেন। বাংলা গীতিকা বর্ণনামূলক গীতি-আলেখ্য; তবে এতে প্রচুর নাটকীয় ঘটনার এবং চরিত্রের উক্তি-প্রত্যুক্তিমূলক সংলাপেরও স্থান আছে। একজন গায়েন আনুপূর্বিক ঘটনার বিবরণ ও চরিত্রের উক্তি-প্রত্যুক্তি গান করে পরিবেশন করেন; দোহাররা ধুয়া গেয়ে এবং বাজনদাররা বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে তাঁকে সাহায্য করে। গ্রামের সাধারণ মানুষ এর দর্শক-শ্রোতা; তারা আসরে বসে মুগ্ধচিত্তে গীতিকার গীতিরস ও নাট্যরস উপভোগ করে। [ওয়াকিল আহমদ]
মৈমনসিংহ গীতিকা অন্তর্গত পালা
যে কোন কবিতার উপর ক্লিক করলেই সেই কবিতাটি আপনার সামনে চলে আসবে।
|
দৈর্ঘ্যের কথা ভেবে আমরা এখানে সব কটি পালারই অংশবিশেষ তুলে দিলাম | এখানে পালাগুলি
আংশিক দিলেও স্তবকগুলি পুরোপুরি দেওয়া হয়েছে | উত্স: সুখময় মুখোপাধ্যায় এবং সুখেন্দু
শেখর গঙ্গোপাধ্যায় এর সম্পাদিত গন্থ "ময়মনসিংহ-গীতিকা"|
কবি চন্দ্রাবতীর (বাংলার প্রথম মহিলা কবি) রচনা |
কবি দ্বিজ কানাই রচিত "মহুয়া" পালা
কবি দামোদর দাস, রঘুসুত, নয়ানচাঁদ ঘোষ এবং শ্রীনাথ বানিয়া রচিত "কঙ্ক ও লীলা" পালা
অজানা কবির রচনা "কাজলরেখা" পালা | এই পালাটি গদ্য, পদ্য ও গানের সমন্বয়ে রচিত |
কবি নয়ানচাঁদ ঘোষ রচিত "চন্দ্রাবতী" পালা
কবি দ্বিজ ঈশান রচিত "কমলা" পালা
অজানা কবির রচনা "দেওয়ান ভাবনা" পালা | দীনেশচন্দ্র সেনের মতে এটি চন্দ্রাবতীর রচনা |
মুসলমান কবি জালাল গাইন রচিত "দেওয়ানা মদিনা" বা "আলাল দুলালের পালা"
১৩। স্তবক ২
অজানা কবির রচনা "রূপবতী" পালা |
১৪। স্তবক ১
ময়মনসিংহ গীতিকা নাট্যোৎসবের উদ্বোধন
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বাংলামেইল২৪ডটকম
ঢাকা: বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল হলে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘ময়মনসিংহ গীতিকা নাট্যোৎসব ২০১৪’ এর উদ্বোধন করেন বাংলা মঞ্চনাটকের প্রবাদ পুরুষ বিভাস চক্রবর্তী। লোকনাট্যদলের সাড়া জাগানো প্রযোজনা ‘সোনাই মাধব’ এর দেড়শতম মঞ্চায়নের উদ্দীপনাকে কেন্দ্র করে এ নাট্যোৎসবের আয়োজন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভাস চক্রবর্তী বলেন, ‘কে হিন্দু কে মুসলিম সেটা বড় নয় মানুষের সবচেয়ে বড় পরিচয় সে মানুষ। মানুষের সাথে মানুষের প্রেম-ভালোবাসা চিত্রই তুলে ধরা হয়েছে ময়সিংহ গীতিকা নাটকে। যেখানে ধর্ম কোনো বিষয় নয়। মানব বন্দনাকেই প্রাধান্য দেয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘ময়মনসিংহ গীতিকা নাটকে নারীকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। নারীর জয়গান গাওয়া হয়েছে।’ বক্তারা বলেন, ময়মনসিংহ গীতিকা গণমানুষের সাহিত্য এবং সংস্কৃতি। এখানে আবহমান বাংলাকে খুঁজে পাওয়া যায়। তারা বলেন, আমরা শেকড়ের সন্ধ্যানের কথা বলি। শেকড়ের সন্ধ্যান তখনই অর্থবহ হয় যখন এটিকে আধুনিক নাট্যচর্চার সাথে যুক্ত করতে পারি। লোকনাট্যদলের সভাপতি অভিজিৎ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আইটিআই বিশ্ব সভাপতি রামেন্দু মজুমদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন আইটিআই বাংলাদেশ কেন্দ্রের সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য ঝুনা চৌধুরী ও সেক্রেটারি জেনারেল আকতারুজ্জামান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে রাসেল রানা নির্দেশিত জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটারের ‘দস্যু কেনারামের পালা’ নাটকটি মঞ্চায়িত হয়। নাটকটিতে অভিনয় করেন- সুদীপ, শাওন, জয়শ্রী, কুলদীপ, জিতু, দেলোয়ার, সেলিম, আসিফ, আশরাফুল, রানা, সায়িদ, নুপুর, তরিকুল। আগামীকাল সন্ধ্যা ৭টায় ময়মনসিংহ গীতিকা নাট্যোৎসবের ২য় দিনে মঞ্চায়িত হবে ইউজিন গোমেজ নির্দেশিত লোকনাট্যদলের নাটক ‘সোনাই মাধব’। এছাড়া উৎসব প্রাঙ্গণে মুক্তমঞ্চে বিকাল ৫টা থেকে প্রখ্যাত শিল্পীরা লোকসংগীত গাইবেন।
http://www.banglamail24.com/index.php/news/2014/09/25/id/72087
একটি সাক্ষাৎকার : বিভাস চক্রবর্তী
http://thecommentator.in/2015/01/%E0%A6%8F%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A7%8E%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%9A%E0%A6%95/
In conversation : Bibhas Chakraborty - Part 1
In conversation : Bibhas Chakraborty - Part 2
In conversation : Bibhas Chakraborty - Part 3
In conversation : Bibhas Chakraborty - Part 4
The Ballads of Bengal - Volume 1 - Page xlv
- https://books.google.co.in/books?id=Fa4fAsmtVBEC
- Miss Kramrisch has drawn attention to that romantic tale of medieval Europe Aucassin and Nicolete in connection with the ballad of Mahua. It is a happy Coincidence that I had referred to that song of Europe while speaking of some of the ...
The Ballads of Bengal - Volume 4 - Page 282
- https://books.google.co.in/books?id=FfsVPPagKSIC
- In some passages we have a distinct re-echo of the sentiments to be found inthe ballad of Mahua. This ballad-literature of ours with its lively and felicitous accounts of poetic situations brings us every now and then in contact with the painful ...
The Bengalees: Glimpses of History and Culture - Page 27
- https://books.google.co.in/books?isbn=8170239818
- The ballads of Bengal are the gems of medieval Bengali literature and represent the life and love of the people as ... The scene describing Mahuacarrying the body of her dead fiance^ reminds one of the Dionysian dance of Siva carrying Sati.
Encyclopaedia of Indian Literature - Volume 2 - Page 1279
- https://books.google.co.in/books?isbn=8126011947
- Heinz Mode, in the preface to Bengalis- che Marchen, has seen this feature of Bengali rupakathas as the outcome of the ... Verse narratives: These are called 'gitikas' and are generally equated with European ballads, though in tone and temperament they do not always conform to the latter type. ...Mahua rebukes Naderchand in mock anger for his passionate advances: "Lajja nai re nirlajja thakur, 127V.
Yojana - Volume 10, Issue 6 - Page 17
- https://books.google.co.in/books?id=TXtCAAAAYAAJ
- 1966 - Snippet view - More editions
- BENGAL. BALLADS. •THE village theatre movement has •*• been revived in recent years in many parts of our country, ... /""\NE of the Mymensingballads is ^ called Mahua — the story of a gypsy girl falling in love with a young Brahmin ...
The Roots of Bengali Culture - Page 26
- https://books.google.co.in/books?id=GMaGzLJeov4C
- which came later and we know from history that Bengal had extensive sea trade with countries of the Far East both before and during the reign of the Pala dynasty. These ballads are also completely untainted by Brahmanic ideals and have no resemblance to Sanskrit literary conventions. ... The scene describing Mahua carrying the body of her dead fiance reminds one of the Dionysian dance of Siva ...
Medieval Indian Literature: Surveys and selections - Page 848
- https://books.google.co.in/books?isbn=8126003650
- Antony Firingi to Thakur Singh: I am very glad to be in Bengali dress inBengal, I have discarded kurta and hat after being the ... Mahua,. the. Gypsy. Girl. ANONYMOUS CHANDRA KUMAR DE, interested in folk ballad of Mymensingh, now in ...
American Enlightened Imperialism: And Essays on Our ... - Page 123
- https://books.google.co.in/books?id=ULsCAAAAMAAJ
- The same love of nature, the same desire for freedom, the same exaltation of the individual's right to live happily which we are proud to discover in our literatures, we find in these songs by and for the simple peasants of Bengal. From Mahua ...
The Bangladesh Reader: History, Culture, Politics - Page 67
- https://books.google.co.in/books?isbn=0822353180
- Mahua. and. Naderchand. Fall. in. Love. Dvija. Kanai. For centuries people in rural Bangladesh have sung and ... Together they published four volumes ofballads and dramas (1923—32), creating an instant interest in Bengali folk literature.
Bangla Academy Journal - Volume 7, Issue 13 - Page 128
- https://books.google.co.in/books?id=lXxjAAAAMAAJ
- Volume one, Eastern Bengal Ballads : Mymensingh, contains ten ballads. These are Mahua (pp. 1-30); Malua (31-80); Chandravati (81-102); Kamala (103-138); Dewan Bhavna (139-162); Keneram, the Robber Chief (163-180); Rupavati ...
Conch-bangles and vermilion: a historico-cultural novel ... - Page vii
- https://books.google.co.in/books?isbn=8188643149
- I had to work hard to know well Chandravati's milieu. I had tried to know prevailing customs-practices, dress, ornaments, flora and fauna of her times (17th-18th century). For this I went through many Bengali ballads, regional novels, critical ...
Bengali Folk-ballads from Mymensingh and the Problem of ... - Page 23
- https://books.google.co.in/books?id=ZyPaAAAAMAAJ
- The majority of our ballads contain colophons giving, exactly as the old and mediaeval Bengali compositions, the name of the ... With the one exception of the poetess ChandravatI, who is an historical figure in Bengali literature, we know ...
The Modern Review - Volume 68 - Page 163
- https://books.google.co.in/books?id=_PcEAAAAMAAJ
- Ramananda Chatterjee - 1940 - Snippet view - More editions
- Vieilles Ballades Du Bengalee, as she has called her book, contains nineballads of Bengal, viz., (1) Mahua, (2) Kanka and Lila, 13) Chandravati, (4) Malua, (5) Kenaram, (6) Kamala, (7) Divan Bhaban, (8) The Marriage of Rupavati and (9) ...
The Bengalees: Glimpses of History and Culture - Page 34
- https://books.google.co.in/books?isbn=8170239818
- The early Mohammedan rulers patronised Bengali literature greatly and gave to the Bengali language the status of a court language. ... Since the last decades of the sixteenth century however Mohammedan rule seems to have degenerated, as is evident from the ballads of this period. In Kenaram the poetess Chandravati describes the country as groaning under the rule of the Kazis; and in the story of ...
History of Bengali language and literature: (A series of ... - Page 653
- https://books.google.co.in/books?id=MOx3AAAAIAAJ
- With the pecuniary help graciously lent by Lord Lytton, the then Governor ofBengal, aided by the enthusiastic support ... The subjects of the ballads are enumerated below : 1. Mahua, 2. Malua, 3. Chandravati, 4. Kamala, 5. Dewan Bhabna, 6.
The Journal of the Assam Research Society - Volume 15 - Page 61
- https://books.google.co.in/books?id=IGNDAAAAYAAJ
- 1963 - Snippet view - More editions
- It is interesting to know that this ballad is a version of original Bengali ballad 'Gopichanda'. Hindi ballad 'Alha' is ... 'Malua', 'Chandravati', and 'Kamala' have been ascribed to poetess Chandravati, N. C. Gosh and Ishan, respectively.* Ballad ...
A Study of Women of Bengal - Page 108
- https://books.google.co.in/books?id=Yv0pAAAAYAAJ
- Sankar Sen Gupta - 1970 - Snippet view - More editions
- Another ballad is of Chandravati. ... Jayananda wanted to marryChandravati. ... etm ffa i — ^T-«iT« Twtft, ftwirar ci=i, ,*f*i*to', >»*» i sunare praner Chandra tomare janai maner agune deha purya haiche 108 A STUDY OF WOMEN OF BENGAL.
Banglapedia: national encyclopedia of Bangladesh
- https://books.google.co.in/books?id=yvltAAAAMAAJ
- This appointment freed Chandra Kumar to travel throughout Bengalcollecting folklore and folk songs. ... The ballads collected by Chandra Kumar in Maimansingha-Gitika are "Mahuya,' 'Maluya,' 'Chandravati,' 'Dasyu Kenaram," 'Kamala,' ...
No comments:
Post a Comment