Thursday, January 28, 2016

কামদুনির কলেজ ছাত্রীকে খুন ও ধর্ষণ মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর আদালত চত্বরেই মৃতার ভাইকে হুমকি আনসার আলির। দুপুরে রায় ঘোষণার পর দোষী ৬ জনকে নিয়ে পুলিশ নগর দায়রা আদালত থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় এজলাসের বাইরেই দাঁড়িয়ে ছিলেন নির্যাতিতার ভাই। তাঁকে দেখেই তাঁর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করে দোষী আনসার আলি। এজলাসের মধ্যেই নির্যাতিতার ভাইকে সে হুমকি দেয়- ‘তোকে দেখে নেব’। আনসারকে সরিয়ে নিয়ে যায় পুলিশ। এই ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কিত কামদুনিকাণ্ডে নির্যাতিতার ভাই-সহ গোটা পরিবার।

কামদুনির কলেজ ছাত্রীকে খুন ও ধর্ষণ মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর আদালত চত্বরেই মৃতার ভাইকে হুমকি আনসার আলির। দুপুরে রায় ঘোষণার পর দোষী ৬ জনকে নিয়ে পুলিশ নগর দায়রা আদালত থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় এজলাসের বাইরেই দাঁড়িয়ে ছিলেন নির্যাতিতার ভাই। তাঁকে দেখেই তাঁর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করে দোষী আনসার আলি। এজলাসের মধ্যেই নির্যাতিতার ভাইকে সে হুমকি দেয়- ‘তোকে দেখে নেব’। আনসারকে সরিয়ে নিয়ে যায় পুলিশ। এই ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কিত কামদুনিকাণ্ডে নির্যাতিতার ভাই-সহ গোটা পরিবার।
উল্লেখ্য, কামদুনির বাসিন্দারা ইতিমধ্যেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, রায় ঘোষণার পর গ্রাম থেকে পুলিশ ক্যাম্প তুলে নেওয়া হবে। সেই ক্যাম্প যাতে তুলে না নেওয়া হয়, সেজন্য বিধাননগর কমিশনারেটের কাছেও স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন গ্রামবাসীরা। মামলার রায়ে তথ্যপ্রমাণের অভাবে দুই অভিযুক্ত খালাস পেয়ে গিয়েছে। কামদুনির আন্দোলনকারী শিক্ষক প্রদীপ মুখোপাধ্যায় প্রশ্ন তুলেছেন, ওই দুইজন ছাড়া পেল গ্রামের নিরাপত্তা কী হবে?
কামদুনির প্রতিবাদী মৌসুমী কয়াল রীতিমতো আতঙ্কিত। তিনি বলেছেন, আদালতে পুলিশের সামনে এই ঘটনা ঘটলে গ্রামে হামলা চালানোটা এমন কী ব্যাপার।

No comments:

Post a Comment