Friday, January 22, 2016

ফুলমতিয়ার কোলে কে বা কাহারা দোলে? বিকল্প প্রশ্নঃকে যে কার লেপের তলায়,শিবের বাবাও টেরটি পাইব না কি ফুলমতিয়া কাহার কোলে দোলে! বাঁশ ভালোই সামনে পেছনে,ধর্ষণ সংস্কৃতিতে মগের মুল্লুকে স্বর্গবাস! বাবাগো!মাগো!গঙ্গাসাগরে জামাই আদরে যারা ছিলেন,তাহারা কি লিখিলেন,ক্যামনে সাগরদ্বীপের বাসিন্দারা বেদখল হইতাছে?কেহ কি লিখিবেন দ্যাশ ভাগের বলি আমরা যারা,তাহাদের উদ্বাস্তু পরিচয় মুছিল না ক্যান? বাবাগো!মাগো!মরিচঝাঁপির ধর্ষণ গণসংহার এতো কাল হইল ,বিচারে বাণী কেন নিভৃতে কাঁদে? অথবা কামদুনির কি হইল ন্যায়? সারা বাংলা যেন বিধবা পল্লী,কাহার সেই পাপ,বাবাগো!মাগো! বাঘে খায়না,সাপেও খায না,ধর্ষণ দংশিত তবু রোজ নারী দেহ যেখানে সেখানে,তবু জাপানী তেল লাগে? বাবাগো!মাগো! কাটা মুন্ডু যেখানে সেখানে সহিষ্ণুতা সানি লিওন! রক্তে ভাইস্যা যায় আ মরি বাংলা ভাষা!সবার সেরা বাংলা,সকল দেশের রানি! বাংলা এক্ষুনি সাঁতরাগাছি ব্রিজ, মেরামত চলতাছে!পিপিপি! পলাশ বিশ্বাস

ফুলমতিয়ার কোলে
কে বা কাহারা দোলে?
বিকল্প প্রশ্নঃকে যে কার লেপের তলায়,শিবের বাবাও টেরটি পাইব না কি ফুলমতিয়া কাহার কোলে দোলে!
বাঁশ ভালোই সামনে পেছনে,ধর্ষণ সংস্কৃতিতে মগের মুল্লুকে স্বর্গবাস!
বাবাগো!মাগো!গঙ্গাসাগরে জামাই আদরে যারা ছিলেন,তাহারা কি লিখিলেন,ক্যামনে সাগরদ্বীপের বাসিন্দারা বেদখল হইতাছে?কেহ কি লিখিবেন দ্যাশ ভাগের বলি আমরা যারা,তাহাদের উদ্বাস্তু পরিচয় মুছিল না ক্যান?

বাবাগো!মাগো!মরিচঝাঁপির ধর্ষণ গণসংহার এতো কাল হইল ,বিচারে বাণী কেন নিভৃতে কাঁদে?
অথবা কামদুনির কি হইল ন্যায়?
সারা বাংলা যেন বিধবা পল্লী,কাহার সেই পাপ,বাবাগো!মাগো!
বাঘে খায়না,সাপেও খায না,ধর্ষণ দংশিত তবু রোজ নারী দেহ যেখানে সেখানে,তবু জাপানী তেল লাগে? বাবাগো!মাগো!
কাটা মুন্ডু যেখানে সেখানে সহিষ্ণুতা সানি লিওন!
রক্তে ভাইস্যা যায় আ মরি বাংলা ভাষা!সবার সেরা বাংলা,সকল দেশের রানি!

বাংলা এক্ষুনি সাঁতরাগাছি ব্রিজ, মেরামত চলতাছে!পিপিপি!
পলাশ বিশ্বাস
২০১৬-র জানুয়ারি মাস থেকে বন্ধ থাকবে হাওড়ার সাঁতরাগাছি ব্রিজ। বহুদিন ধরে ব্রিজটি খারাপ অবস্থায় পরে আছে। যার ফলে অনেকের আশঙ্কা, যে কোনও সময়ে ব্রিজটি ভেঙে পরে বড় রকমের কোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাছাড়া সাঁতরাগাছি ব্রিজটির সঙ্গে ৬নং জাতীয় সড়কের সংযোগ থাকায় প্রতিদিন অনেক মানুষকে যাতায়াত করতে হয় এই পথে। ফলে ইতোমধ্যে যদি ব্রিজটি সারানো না হয় তবে সাধারণ মানুষকে দুর্ভোগের সম্মুখীন হতে হবে।  

যার ফলে প্রশাসনের তরফ থেকে তড়িঘড়ি এই ব্রিজ সারানোর ব্যবস্থা করার কথা জানানও হলেও জানাও হয়নি ব্রিজটি বন্ধ থাকলে বিকল্প রাস্তা হিসেবে সাধারণ মানুষ কোন পথে যাতায়াত করবে। তবে জানা গিয়েছে, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ব্রিজটি সারিয়ে করে নতুন চেহারায় ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

রবিবার দুপুর থেকে সাঁতরাগাছি ব্রিজ মেরামতির প্রথম পর্যায়ের কাজ শুরু হল। এর ফলে সাঁতরাগাছি ব্রিজ দিয়ে রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত সমস্ত যান চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে ভোর ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ভারী মালবাহী গাড়ি ছাড়া অন্যান্য গাড়ি, বাস ও ছোট গাড়ি ব্রিজের ওপর দিয়ে চলাচল করতে পারবে। ভারী মালবাহী গাড়িগুলিকে আন্দুল হয়ে আন্দুল রোড, নিবেদিতা সেতু, বেনারস রোড প্রভৃতি বিকল্প রাস্তা দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যতদিন পর্যন্ত ব্রিজ মেরামতের কাজ চলবে, ততদিন এই ব্যবস্থা চালু থাকবে। এদিন ব্রিজে কাজ শুরুর সময় পূর্ত দপ্তর, হাওড়া সিটি পুলিস–সহ একাধিক দপ্তরের পদস্থ কর্তারা হাজির ছিলেন। আগে থেকে কাজ শুরুর কথা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জািনয়ে দেওয়ায় এদিন সাঁতরাগাছি ব্রিজে সেভাবে যানজটের সৃষ্টি হয়নি।

সারা বাংলা গঙ্গাসাগর!জমিহারা সিঙ্গুর সাধের মরিচঝাঁপি,লক্ষ্মীর ঝাঁপে,রিয়েলিটি শো মলামাল!

হাতে হ্যারিকেন নাই তবু!

ধর্ষণ সংস্কৃতির পাতা ভর্তি তেলে ,সংবাদ শিরোনামে হা হুতাশঃফুলমতিয়া রতিয়া কাহাঁ বিতইলি,চিটফান্ড অন্ধকারে!

মুরোদ নেই বাজারের চাল কেনার, তাই দু টাকা চাল!
মুরোদ নেই শীতের কাপড়ে,তাই খয়রাতে কম্বল!
মুরোদ নেই স্কুলের পোশাক কেনার,তাই জুতো বরাদ্দ হইল!


বারো মাসের তেরো পার্বনে আনন্দ উত্সবের লোক গান এক্ষুনি রিমিক্স!গানে নাই প্রাণ!উধাউ বাংলার যৌবন,তারুণ্য!আছে শুধু নূতন জাপানি বোমা!

জাপানী তেল তরল!ফুলমতিয়া রতিয়া কাহাঁ বিতইলি,চিটফান্ড অন্ধকারে!সানি লিওন এক্ষুনি ঘরে ঘরে!

যৌণ শক্তি বিলুপ্ত  প্রায়,দড়ি হইল দাড়িও রইল!
তাই হরেক রকমের রকমারি উত্সবে লগ্নি,শিল্পায়নের সুনামিতে ধর্মান্ধ গৌরিকায়ণ! ভূষণ!মোত্সব মেছুয়া!

বিভূষণ!সত্যি বড় দুর্গা পুজোর করপোরেট আয়োজন!
কালিয়াটক সব এলাকাতেই!সর্বত্র রেড রোড!খবর বাজার!

সর্বত্র সংরক্ষণে প্রোমোটার বিল্ডার মাফিয়া!ত্রিফলায় ফালা ফালা!ব্যাটা বেটি বাঁচার হক চাই ত বাংলা ছেড়ে পালা!




আবার আলো চাই? বাতাস চাই? প্রগতি চাই? চাই ধর্ম নিরপেক্ষতা?চাই দুঃ বা,কাঁবা পাব্লিক বাহা সাধ,মামার বাড়ির আবদার বটেক মগের মুল্লুকে, হনু ত হইলাম,ফের পোঁ,মানুষের মত শুধু বেঁচে থাকা চাই?পার্টি ধর! ক্লাব কর!


উন্নয়ন এক্ষুনি সাঁতরাগাছি ব্রিজ,রাতের নরক গুলজারে পাড়ায় পাড়ায় দিশি মদ!

চাকরির সন্ধানে ট্রেনে বেকার ছেলেমেয়ের পলায়ন,অবাধ নারী শিশু পাচার,মাদক দ্রব্যের কারবার এবং অবশ্যই অপরাধ আজ রাজনীতি!

খবরের শিরোনামে সেই খাটভাঙ্গা দুষ্টুমি ও ফুলমতিয়ার নাচ ধুন্ধুমার ও সংস্কৃতি একচালায় দক্ষিণী মারদাঙ্গা এমপি এমএলএ শিল্পী বুদ্ধিজীবীদের!

আ মরি বাংলা ভাষা!সবার সেরা বাংলা,সকল দেশের রানি!

কাল অফিস থেকে ভোর পাঁচটায় বাড়ি ফেরা হইল।
আ মরি বাংলা ভাষা!সবার সেরা বাংলা!সকল দেশের রানি!

কারণ অকারণ!কোনা এক্সপ্রেস বন্ধ বিনা বিকল্প ব্যবস্থায়।সারা কোলকাতা।সারা হাওড়া জ্যাম।উন্নয়ণের ত্রিফলা আলোয় রোজ ঘরে ফেরা ঘন কুয়াশার শীতে।

বিদ্যাসাগর সেতু যখন হইলো তখন কি কোলকাতা হাওড়া বাপের জন্মে এত্তো জ্যাম ছিল? বিদ্যাসাগর সেতু যখন হয় নাই সেই সাতের দশকে,যখন রোজ বাদুড় ঝোলা যাতায়াত,তখনও কি কোলকাতা অবরুদ্ধ ছিল?

কি কখনো বন্ধ হইয়াছে কি সাধের হাওড়া ব্রিজ?সেও ত উন্নয়ণ বন্যায় বা পিপিপি লগ্নীতে উত্সবের মত অথবা গণশার মত কি সন্তোষীমাতার ন্যায় ভাস্যা আসে নাই?

এই যে সব গাড়ি ফেলা হইতাছে দক্ষিণেশ্বরের নড়বড়ে সেতুতে ,যা এখন পড়ে কি তখন পড়ে,তার পাশ বেলঘরিয়া এক্সপ্রেস উঠতে হলে সেলামি লাগে যুতসই,সব বাঙালির গন্তব্য ,তার বেলায় বিক্লপ সেতু ক্যামনে হইল?

সাঁতরাগাছিতেই সমস্যা ত জুবিলি তে জল ফেলে দিলেই হয়! মাছের ত্যালে মাছভাজা কি যেমন তেমন?

বাবাগো!মাগো!সারা রাস্তা সারি সারি লরি আর গাড়ি।হাত পাতলেই কড়কড়ে নোট।বহুত আচ্ছা ইন্তেজাম।সারা দেশে আচ্ছে দিন। তেলের টাকায় আম্বানি আদানি সবাই মালামাল।গ্রীন পুলিস পুলিশ কেন বাদ থাকে?

বাবাগো!মাগো! রাজনীতি কি বাদ আছে?

বোদ্ধারা যোদ্ধার কি বাদ হইছেন?অভুক্ত রইছেন পোস্তোর রমরমা সংস্কারে,বাজারে অথবা সংস্কৃতি আঙিণায়য়

বাবাগো!মাগো!আহা,হলোই না ঘরে ফেরা মুশ্কিল!

যাহাদের ঘুষ দিতে হয়,তাহাদের ঘুষ না দিলে কি কিবা উন্নয়ন হয়!কি বালডা হয়?এমনিতে সবেতেই ঘুঘুর বাসা।

শিল্প নেই? বাণিজ্য নেই? রুজি নেই? রোজগার নেই?তোলা ওখন ষোলো তোলা।কি নোম্বাডা ছিঁড়ব?

বাবাগো!মাগো!গঙ্গাসাগরে জামাই আদরে যারা ছিলেন,তাহারা কি লিখিলেন,ক্যামনে সাগরদ্বীপের বাসিন্দারা বেদখল হইতাছে?কেহ কি লিখিবেন দ্যাশ ভাগের বলি আমরা যারা,তাহাদের উদ্বাস্তু পরিচয় মুছিল না ক্যান?

বাবাগো!মাগো!মরিচঝাঁপির ধর্ষণ গণসংহার এতো কাল হইল ,বিচারে বাণী কেন নিভৃতে কাঁদে?
অথবা কামদুনির কি হইল ন্যায়?
সারা বাংলা যেন বিধবা পল্লী,কাহার সেই পাপ,বাবাগো!মাগো!
বাঘে খায়না,সাপেও খায না,ধর্ষণ দংশিত তবু রোজ নারী দেহ যেখানে সেখানে,তবু জাপানী তেল লাগে? বাবাগো!মাগো!
কাটা মুন্ডু যেখানে সেখানে সহিষ্ণুতা সানি লিওন!
রক্তে ভাইস্যা যায় আ মরি বাংলা ভাষা!সবার সেরা বাংলা,সকল দেশের রানি!

আমরা সারা দেশে বিদেশে অন্যায় অত্যাচারের প্রতিবাদে পদযাত্রা করিব।শ্লোগানে কান ঝালা পালা করিব।এক সাথে মুতিবো বহুত এবং গাইব কতদিনে কত বার খাটভাঙ্গা হইল।সানি লিওন ঘরে ঘরে।সোনাগাছির সীমাণা ডিঙিয়ে রেড লাইট উন্নয়ণ।আহা কি আনন্দ!খবর হইল রকেট।

মুম্বাই রোডে ভাগ্য ভালো থাকুক না থাকুক,অন্কুরহাটি চেকপোস্টপেরোতেই ব্যারিকেড,ছেরেঙ নয়রে ব্যাডা যে  ধরবি আর বাইঙা দিব!ইহা ভাঙিতে ভাঙ হোক না হোক পেটে মদ টাই ঠাসা!শ্রেণীবদ্ধ সঙ্গিনী চাই খাসা আরো চাই আনকোরা অডিগাড়ি একখান!তবে না ব্যারিকেড রেড রোডে খান খান!এয়ার ফোর্স ও ন্যায়ের লাগিয়া তড়ফড়!

কনেক্শান যুতসই থাকলেই উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে!ওঝা আইছে ঘন ঘন!হালার পো হালা!হালি!শুধু তড়পায রোজ কাগজ গরম হজম হয় না আর!রকে রকে রমারা পেঁয়াজি!

সবজান্তা জনগণ!টিভি ক্যালাইছে,ক্যালাইছে থ্রি জী পোর জি,ডিডজিটাল মারাইছে মেকিং ইন খুল্লা বাজার!পকেটে প্লাস্টিকমানি থাকিলে পেটেও সয়,পিঠেও সয়, বোচো, কিছুতেই বুঝিশে না!রাজানীতি কপচায়!কি নোম্বা ছিঁড়িব! যাহার দাঁড়ায না,জাপানি ত্যালেও তাহার দাঁড়ািবে না!

সেই ব্যারিকেড পেরিয়ে সলপের মুখে থতমত কি আবার কি সলপ ব্রিজ ধ্বসিল প্রেত নগরিতে!মুম্বাই রোড হইতে দিল্লী রোড়ে পড়া আর হইলোই না!কোনা এক্সপ্রেস কানা!

ব্যাক গিয়ারে সটান অন্কুরহাটি!এবার আন্দুল রোডে লরি কন্টেনার বোঝাই!শালিমারে র্ল গেট রাতে বন্ধই থাকে!

কোনো ক্রমে ফরশোর ধইরা ভাবিও না কেল্লা ফতে!উল্লসিত হইও !না বড়বাজার ফাঁকা কিংবা সেন্ট্রাল এভেনিউ!সামনে বিটি রোড জ্যাম কহিলে কম বলা হয়!অতএব যশোর রোড!
টালা পার্ক ঘুইরা দমদম রোজ বাহিয়া সিঁথি সাঁতরাইয়া এক্ষুনি ধর বেলঘরিয়া নিমতা রোড,ততক্ষণে কল্যাণী রোড কুয়াশায় অন্ধকার!সকালের আলো যবে ফুটিবে,বাড়িতে ঠিক পৌছাইয়া যাইবে!খাইযা দাইয়া নিদ্রা আবার সেই ট্রাফিকজ্যাম!এমনিই চো...নে জাপানি ত্যাল বাঙালির ধন!

বাবাগো!মাগো!গঙ্গাসাগরে জামাই আদরে যারা ছিলেন,তাহারা কি লিখিলেন,ক্যামনে সাগরদ্বীপের বাসিন্দারা বেদখল হইতাছে?কেহ কি লিখিবেন দ্যাশ ভাগের বলি আমরা যারা,তাহাদের উদ্বাস্তু পরিচয় মুছিল না ক্যান?

বাবাগো!মাগো!মরিচঝাঁপির ধর্ষণ গণসংহার এতো কাল হইল ,বিচারে বাণী কেন নিভৃতে কাঁদে?
অথবা কামদুনির কি হইল ন্যায়?
সারা বাংলা যেন বিধবা পল্লী,কাহার সেই পাপ,বাবাগো!মাগো!
বাঘে খায়না,সাপেও খায না,ধর্ষণ দংশিত তবু রোজ নারী দেহ যেখানে সেখানে,তবু জাপানী তেল লাগে? বাবাগো!মাগো!
কাটা মুন্ডু যেখানে সেখানে সহিষ্ণুতা সানি লিওন!
রক্তে ভাইস্যা যায় আ মরি বাংলা ভাষা!সবার সেরা বাংলা,সকল দেশের রানি!

উন্নয়ন বসন্ত বাহারঃ


প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লেন আরও এক অধ্যাপকপ্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লেন আরও এক অধ্যাপক
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লেন আরও এক অধ্যাপক। এবার এই তালিকায় নাম লেখালেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক মইদুল ইসলাম। প্রেসিডেন্সি ছেড়ে এরপর তিনি যোগ দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় সরকারের গবেষণামূলক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। কারণ, আর্থিক দিক থেকে কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থার সঙ্গে রাজ্য সরকারি সংস্থার বেতনের পরিকাঠামোগত ফারাক অনেকটাই। সম্ভাবত, সেইকারণেই তাঁর প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে যাওয়া। এর পাশপাশি প্রেসিডেন্সি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে স্বচ্ছতা এবং গণতন্ত্রহীনতার অভিযোগ তুলেছেন অধ্যাপক মইদুল ইসলাম। এদিকে প্রেসিডেন্সিতে সদ্য তৈরি হওয়া অধ্যাপক সংগঠনের অভিযোগ সংগঠন নিয়ে গোয়েন্দা বিভাগের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে তাঁদের । যদিও উপাচার্যর দাবি যদিও তিনি এবিষয়ে কিছুই জানেন না।
 বিদেশে গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার উইপ্রোর আরও এক কর্মীবিদেশে গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার উইপ্রোর আরও এক কর্মী
বিদেশে গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার হল উইপ্রোর কলকাতা অফিসের আরও এককর্মী। গতকাল রাতে সেক্টর ফাইভ এলাকা থেকে গ্রেফতার হয় রাহুল শেঠ নামে ওই কর্মীকে। আজ আদালতে তোলা হয় ধৃতকে। এর আগে একই অভিযোগে সংস্থার আরও দুই কর্মীকে গ্রেফতার করে বিধাননগরের সাইবার ক্রাইম শাখা। উইপ্রোর কলকাতা অফিসে বসে সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ব্রিটেনের এক  সংস্থার ক্লায়েন্টদের ডেটা চুরি করে সরাসরি ক্লায়েন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এরপর সেই তথ্য মোটা অঙ্কের বিনিময়ে ক্লায়েন্টদের কাছে পৌছে দেওয়া। এভাবেই গোপনে কাজ চালাচ্ছিল  উইপ্রোর কলকাতা অফিসের কর্মী আজহারউদ্দিন আহমেদ, মণীশ ঘোষ ও রাকেশ শেঠ। ক্লায়েন্টদের থেকে টাকা সরাসরি পৌছে যেত এই তিন কর্মীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।  যার ফলে ব্যবসায়িক ক্ষতি হচ্ছিল উইপ্রোর। বিষয়টি জানতে পেরে ব্রিটেনের ওই সংস্থা যোগাযোগ করে উইপ্রোর সঙ্গে।
তিন অভিযুক্তকে নিয়ে রেডরোডকাণ্ডের পুনর্নিমাণ করলেন গোয়েন্দারাতিন অভিযুক্তকে নিয়ে রেডরোডকাণ্ডের পুনর্নিমাণ করলেন গোয়েন্দারা
সাম্বিয়া, শানু ও জনি তিন অভিযুক্তকে নিয়ে রেডরোডকাণ্ডের পুনর্নিমাণ করলেন গোয়েন্দারা। অভিযুক্তদের ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে গতকাল গভীর রাত থেকে আজ প্রায় ভোর পর্যন্ত পুনর্নিমাণ হয়।  কাল রাতভর আলাদা আলাদাভাবে জেরার পর আজ তিনজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিস। জেরায় তিন অভিযুক্তই স্বীকার করেছে, ঘটনার পর জনির স্কোডায় চেপে রাঁচি পালানোর পরিকল্পনা করেছিল তারা । বাইপাসে স্কোডা খারাপ হয়ে যাওয়ায় ট্যাক্সিতে চেপে তারা এয়ারপোর্ট এক নম্বর গেটে পৌছায়। সেখান থেকে সরকারি বাসে করে কোলাঘাট যায়। কোলাঘাটে সোহরাবের এক কর্মী সাম্বিয়াকে জন্য টাকা, ক্রেডিট কার্ড ও মোবাইলের সিম পৌছে দেন।
দুর্ঘটনার পর তাকে ফাঁসাতে চেয়েছিল সাম্বিয়া: শানু দুর্ঘটনার পর তাকে ফাঁসাতে চেয়েছিল সাম্বিয়া: শানু



সমুদ্র রহস্যময়। কখন কোন ঝড়ঝঞ্ঝা আছড়ে পড়ে, সাইক্লোন-সুনামি ধেয়ে আসে, কে বলতে পারে! তবে পূর্বাভাস থাকলে অবশ্যই এড়ানো যায় বড় ক্ষয়ক্ষতি। বিশেষ করে মত্‍স্যজীবীদের ক্ষেত্রে এই পূর্বাভাসই হয়ে উঠতে পারে জীবন-দান। তেমনই ব্যবস্থা এবার চালু হল দিঘায়। দিঘায় সামুদ্রিক ঢেউয়ের উচ্চতা, দিক নির্দেশ, জলস্তরের তাপমাত্রার পূর্বাভাস সহ নানা তথ্য এবার থেকে হাতের মুঠোয়। এজন্য গভীর সমুদ্রে বসানো হল অত্যাধুনিক একটি বয়া। খরচ হয়েছে প্রায় এক কোটি টাকা। বয়াটি বসিয়েছে কেন্দ্রীয় আর্থ-সায়েন্স মন্ত্রক। সহযোগিতায় দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ এবং কলকাতার বাসন্তীদেবী কলেজের সমুদ্র গবেষণা বিভাগ।
গৌতম দত্তকে ডোমজুড় থানা থেকে সরিয়ে দায় সেরেছেন জেলা পুলিস সুপার!গৌতম দত্তকে ডোমজুড় থানা থেকে সরিয়ে দায় সেরেছেন জেলা পুলিস সুপার!
থানায় বসে  ঘুষ চাইছেন এস আই।  স্টিং অপারেশনে ধরা পড়া সেই ফুটেজ সম্প্রচারিত হয়েছে চব্বিশ ঘণ্টায়। তবু এখনও শুরু হয়নি বিভাগীয় তদন্ত।  পুলিস কর্তাদের দাবি,  লিখিত অভিযোগ না পাওয়াতেই  বিভাগীয় তদন্ত শুরু করা যায়নি। অভিযুক্ত এস আইয়ের থানা বদল করেই দায় সেরেছেন জেলা পুলিস সুপার। এখনও অপেক্ষা করছেন জেলা পুলিসের কর্তারা। কখন ঘুষকাণ্ডে অভিযুক্ত এসআইয়ের এর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হবে। তারপরেই বিভাগীয় তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা। অথচ চব্বিশ ঘণ্টার স্টিং অপারেশনের ফুটেজে স্পষ্ট ধরা পড়েছে,  ঘুষ চাইছেন হাওড়ার ডোমজুড় থানার এস আই গৌতম দত্ত। হাওড়া পুলিসের কর্তারা অপেক্ষা করতে থাকুন। ইতিমধ্যে আরও একবার দেখে নেওয়া যাক  কীভাবে ঘুষ চাইছেন এস আই গৌতম দত্ত।
তৃণমূলের গোষ্ঠীসংঘর্ষে উত্তপ্ত কেশিয়াড়িতৃণমূলের গোষ্ঠীসংঘর্ষে উত্তপ্ত কেশিয়াড়ি
তৃণমূলের গোষ্ঠীসংঘর্ষে উত্তপ্ত কেশিয়াড়ি। দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে  ভাঙচুর হয়েছে দলীয় কার্যালয়। আহত দুই তৃণমূল কর্মী। উত্তেজনা থাকায় এলাকায় পুলিস মোতায়েন রয়েছে। কার ক্ষমতা বেশি। পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে তৃণমূলের  দুই গোষ্ঠী নেতার ক্ষমতা জাহিরের লড়াই-এ উত্তপ্ত হয়ে উঠল কেশিয়াড়ি। কেশিয়াড়ির তৃণমূল ব্লক সভাপতি জগদীশ দাস  আর তৃণমূলের খেত মজদুর ইউনিয়নের নেতা ফটিকরঞ্জন পাহাড়ি। দুজনের  লড়াইয়ে ভাঙচুর হল তৃণমূল পার্টি অফিস। আহত দুই তৃণমূল সমর্থক।  তৃণমূলের দলীয় কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে জগদীশ দাশ গোষ্ঠীর অনুগামীদের বিরুদ্ধে।
সবুজ সাথি প্রকল্পে সাইকেল না পেয়ে জাতীয় সড়ক অবরোধ স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের!সবুজ সাথি প্রকল্পে সাইকেল না পেয়ে জাতীয় সড়ক অবরোধ স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের!
সবুজ সাথি প্রকল্পে সাইকেল না পেয়ে জাতীয় সড়ক অবরোধ করল স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। আজ এঘটনা ঘটেছে ধূপগুড়ির শালবাড়ি এলাকায়। এদিন শালবাড়ি স্কুলে পাঁচশো সাইকেল দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সাইকেল বিলি না হওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়ে ছাত্রছাত্রীরা। এরপরেই একত্রিশ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে তারা। অবরোধে আটকে পড়ে তৃণমূল নেতা সুব্রত বক্সির গাড়ি। তবে প্রধানশিক্ষকের হস্তক্ষেপে ছেড়ে দেওয়া হয় গাড়ি। অবরোধের জেরে ব্যাপক যানজট ওই রাস্তায়। কিন্তু সাইকেল না পাওয়ায় হতাশা যাচ্ছে না স্কুল ছাত্র-ছাত্রীদের। তাঁদের বক্তব্য সবাই যখন সাইকেল পাচ্ছে, তাহলে তারা কেন পাবে না!
 কোচবিহারের এ বি এন শীল কলেজে বহিরাগতদের রোষের মুখে পড়লেন সাংবাদিকেরা!কোচবিহারের এ বি এন শীল কলেজে বহিরাগতদের রোষের মুখে পড়লেন সাংবাদিকেরা!
কলেজ রাজনীতিতে বহিরাগতদের প্রবেশ বরদাস্ত করা হবে না। শিক্ষামন্ত্রী এই ঘোষণার এক ঘণ্টার মধ্যেই কোচবিহারের এ বি এন শীল কলেজে বহিরাগতদের রোষের মুখে পড়লেন সাংবাদিকেরা। আজ দলের কর্মিসভায় যোগ দিতে কোচবিহার গিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সেখানে কলেজে অশান্তি প্রসঙ্গে বহিরাগতদের ভূমিকা নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা। উত্তরে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, কলেজে বহিরাগতদের প্রবেশ বরদাস্ত করা হবে না। শিক্ষামন্ত্রীর মন্তব্যের এক ঘণ্টা পরেই সাংবাদিকেরা লক্ষ্য করেন এবিএন শীল কলেজে অবাধে ঢুকে পড়ছেন বহিরাগতরা। সেই ছবি তুলতে গেলে বহিরাগতদের রোষের মুখে পড়তে হয় চব্বিশ ঘণ্টার প্রতিনিধিকে। গালিগালাজ করার পাশাপাশি তাঁকে ছবি তুলতেও বাধা দেওয়া হয়। এমনকি তোলা ছবির ফুটেজ মুছে ফেলার জন্যও চাপ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
মানুষকে ভয় পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী, পাল্টা আক্রমণ করলেন সূর্যকান্ত মিশ্রমানুষকে ভয় পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী, পাল্টা আক্রমণ করলেন সূর্যকান্ত মিশ্র
মানুষকে ভয় পাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। জোট ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীকে পাল্টা আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র। তাঁর বক্তব্য, জোটের নামে ঘোঁট বা মতাদর্শের কথা মমতার মুখে মানায় না। কারণ তিনি নিজেই বার বার শিবির বদলেছেন। এদিন বামেদের পদযাত্রায় কেশপুর থেকে পাঁচকুড়ি পর্যন্ত মিছিলে নেতৃত্ব দেন  বিরোধী দলনেতা।টার্গেট বিধানসভা নির্বাচন।  হারানো জমি ফিরে পেতে ফের পথে বামেরা। সিঙ্গুর থেকে শালবনি পদযাত্রা এখন শেষ পর্যায়ে। বৃহস্পতিবার কেশপুর থেকে পাঁচকুড়ি পর্যন্ত মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন সূর্যকান্ত মিশ্র। জোট সম্ভাবনা নিয়ে বুধবার বিরোধীদের কটাক্ষ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার পদযাত্রা থেকে তার জবাব দেন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক।
কোচবিহারের জেনকিন্স স্কুলের এক ছাত্রের মুখ্যমন্ত্রীর থেকে সাইকেল নিতে অস্বীকার!কোচবিহারের জেনকিন্স স্কুলের এক ছাত্রের মুখ্যমন্ত্রীর থেকে সাইকেল নিতে অস্বীকার!
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী গীতশ্রী সরকার, হোক কলরবের সময় প্রতিবাদ জানিয়ে  সমাবর্তন অনুষ্ঠানে মানপত্র নিতে অস্বীকার করেছিলেন । এবার কোচবিহারের জেনকিন্স স্কুলের এক ছাত্র। মুখ্যমন্ত্রীর সবুজ সাথী প্রকল্পের সাইকেল নিতে অস্বীকার করেছেন।জেনকিন্স স্কুলের ক্লাস টুয়েলভের  ছাত্র নিরুপম দাস, সাইকেল না নিয়ে জানিয়েছেন, চা-বাগানে মৃত্যু মিছিল ও সিতাই-এ ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদ জানাতেই তাঁর এই পদক্ষেপ। কোচবিহারে জেনকিন্স স্কুলে বৃহস্পতিবারেই শুরু হয় সবুজ সাথীর প্রকল্পের সাইকেল দেওয়া। এরমধ্যে নিরুপম দাসের এই প্রতিবাদ এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।বিষয়টাকে কেউ নিয়েছেন ভালোভাবে। কেউ আবার বেজায় চটেছেন এমন করতে দেখে।
এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল বর্ধমানের গলসিএলাকা দখলকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল বর্ধমানের গলসি
এলাকা দখলকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল বর্ধমানের গলসি। সকাল থেকেই গলসির পুরন্দরগড়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে  শুরু হয় সংঘর্ষ। দফায় দফায়  দুপক্ষের মধ্যে ব্যাপক বোমাবাজি হয়। বাড়ি ভাঙচুরে পাশাপাশি  আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় দুটি ধানের গোলায়, খড়ের গাদায়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় একটি বাড়ি।  বোমার আঘাতে জখম হয়েছেন তৃণমূল কর্মী হারুল মোল্লা। গুরুতর জখম অবস্থায় হারুল মোল্লাকে বর্ধমান মেডিক্যাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অভিযোগ, স্থানীয় দুই তৃণমূল নেতা জনার্দন চট্টোপাধ্যায় ও পরেশ পালের গোষ্ঠীর মধ্যে এলাকা দখলকে কেন্দ্র করেই এই সংঘর্ষ ।
 বারবার আদালতের ভর্তসনাতেও বদলাচ্ছে না বীরভূমের পুলিস!বারবার আদালতের ভর্তসনাতেও বদলাচ্ছে না বীরভূমের পুলিস!
বারবার আদালতের ভতর্‍সনাতেও বদলাচ্ছে না বীরভূমের পুলিস। পুলিস সুপারকে নির্দেশ দিয়েও কাজ না হওয়ায়, ক্ষুব্ধ আদালত এবার নির্দেশ দিল রাজ্য পুলিসের ডিজিকে।  দুটি ভিন্ন মামলায় ফের আদালতের তিরস্কারের মুখে সিউড়ি পুলিস।সিউড়ি হোক বা  মহম্মদবাজার। পুলিসের কাজে চরম অসন্তুষ্ট আদালত। বিচারক নিগ্রহের ঘটনায় সপ্তাহ খানেক আগে আদালতে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছিলেন সিউড়ি থানার IC সমীর কুপ্তি।  জমি সংক্রান্ত একটি মামলায় ফের আদালতের তিরস্কারের মুখে সেই একই  IC। এবং আবারও  নিঃশর্তে ক্ষমাপ্রার্থনা করলেন তিনি।   তবে আদালতে ক্ষমা চাইলেও কোর্টের বাইরে সমীর কুপ্তিকে দেখা গেল সম্পূর্ণ অন্য মেজাজে।

তাঁর সরকার গরিবের সরকার, দলিতের সরকার, বললেন প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকার গরিবের সরকার, দলিতের সরকার, বললেন প্রধানমন্ত্রী
তাঁর সরকার গরিবের সরকার, দলিতের সরকার। নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে এক অনুষ্ঠানে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। হায়দরাবাদে দলিত ছাত্রের আত্মহত্যার ঘটনায় বিরোধীরা দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ইস্তফার দাবি তুলেছেন। স্মৃতি ইরানি ও বন্দারু দত্তাত্রেয়কে না সরানোয় প্রধানমন্ত্রীর দিকেই তাঁরা আঙুল তুলছেন। এই পরিস্থিতিতে নিজেকে গরিব ও দলিত দরদী বলে প্রমাণ করার চেষ্টা করলেন মোদী। আজ বারাণসীতে বিশেষভাবে সক্ষম ছাত্রছাত্রীদের সহায়তা সরঞ্জাম প্রদান করেন তিনি। বারাণসী-দিল্লি মহামান্য এক্সপ্রেসের উদ্বোধনও করেন। কিন্তু, নিজের ভাষণে নতুন ট্রেনের কথা বলতে ভুলে যান প্রধানমন্ত্রী। দ্বিতীয়বার বলতে উঠে সে ভুল স্বীকার করে নেন তিনি।
দিল্লি, নয়ডা সহ মোট পাঁচটি শপিং মলে হামলা চালাতে পারে আইএস জঙ্গিরা!দিল্লি, নয়ডা সহ মোট পাঁচটি শপিং মলে হামলা চালাতে পারে আইএস জঙ্গিরা!
প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে আইসিস জঙ্গি হানার আশঙ্কা আগেই প্রকাশ করেছিলেন দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা। এবার সামনে আসছে আশঙ্কা। দিল্লি, নয়ডা সহ মোট পাঁচটি  শপিং মলে হামলা চালাতে পারে আইএস জঙ্গিরা।  এমনটাই আঁচ করছেন ভারতীয় গোয়েন্দারা।  গতকালই চার  জঙ্গিকে  গ্রেফতারের কথা ঘোষণা করে দিল্লি পুলিসের স্পোশাল সেল। ধৃতরা সকলেই  ইরাক ও সিরিয়ায় আইসিস হ্যান্ডলারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতো বলেই দাবি পুলিসের।  অন্যদিকে আইসিসের নিশানায়  হরিদ্বারের অর্ধকুম্ভও। বিভিন্ন সূত্র থেকে এমনই ইঙ্গিত পেয়েছেন গোয়েন্দারা। খবর সামনে আসার পরেই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয় গোটা তীর্থস্থানি।  গঙ্গার ঘাটে মোতায়েন করা হয়েছে সশস্ত্র নিরাপত্তা বাহিনী। স্নিফার ডগ নিয়ে চলছে তল্লাসিও।

No comments:

Post a Comment