একন যে বিপর্যয সংহতিই আমাদের বাঁচার একমাত্র রাস্তা,যে রাস্তায় পান্জাবি,তিব্বতি,ভুটিয়া,সিন্ধি,বার্মিজ,তামিল,কাশ্মীরি উদ্বাস্তরা ভারত ভাগের পর থেকে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন,আমরা এখনো সে রাস্তা তৈরি করতে পারিনি.
পলাশ বিশ্বাস
আমি ও অম্বিকা আজ ধম্ম সংসদে যোগ দিতে বোধগয়া রওয়ানা হচ্ছিআমরা 23 তারিখে কোলকাতা ও অম্বিকা দিল্লীতে ফিরব
--
পলাশ বিশ্বাস
আমি ও অম্বিকা আজ ধম্ম সংসদে যোগ দিতে বোধগয়া রওয়ানা হচ্ছিআমরা 23 তারিখে কোলকাতা ও অম্বিকা দিল্লীতে ফিরব
আমাদের নেতার বেশি প্রয়োজন নেইনেতা আমাদাের ভাগে অনেক বেশি.কেঊ কারুর থেকে কম নয়
আমাদের,পূর্ববঙ্গীয় ভারতভাগের বলি বাঙালদের সাতচল্লিশ থেকে আজ অবধি জারি নরকযন্ত্রণার একমাত্র কারণ আমাদের সংহতি ও সংযমের,পরিবার ও সমাজের অবক্ষয়
আমরা সবাই একা.একা কোনো যুদ্ধ জয় করা যায় না.যুদ্ধের নিয়ম মেনে সৈন্যবাহিনী তৈরি করে তাঁকে যুধ্ধের জন্য প্রস্তত করতে হয়এই সংগঠনের কাঠামো নিখিল ভারতের সৌজন্যে একন সারা দেশেই তৈরি হয়েছে.
নেতৃত্বে কে বা কারা,সে প্রশ্ন বড় নয়,এই কাঠামোটাকে স্থায়ী পাকা রক্ষাকবচ করাটাই আমাদের দক্ষতার প্রশ্ন,যে দক্ষতা আদৌ আমাদের নেই.
আমাদের মধ্যে সবাই অত্যন্ত ভালো বক্তা.সুযোগ পেলে যে কেউই দুদিন আবেগে আমাদের ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে.
সেই বক্তৃতার জন্য খোলা মন্চ আছে.ক্যাডার
ক্যাম্পের প্রয়োজন নেই.
আমরা চিরকালই ভারতভাগ,ইতিহাস ভূগোল নেয়ে তুমুল আলোচনা করতে অভ্যস্ত.কিন্তু সারা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা উদ্বাস্তুদের এক সঙ্গে নিয়ে জীবন মরণের যুদ্ধ,নাগরিকত্বের যুদ্ধ,মাতৃভাষা,সংরক্ষণ ও জমির জীবিকার জীবন যুদ্ধের প্রস্তুতির জন্য আমরা সংগঠন তৈরি করতে অভ্যস্ত নই,বরং সংঠন ভেঙগে ফেলে নিজের ক্ষমতা জাহির করতেই আমরা অভ্যস্ত.
এমনটাই চলতে থাকলে কেউ আমাদের সমস্যার সমাধান করে দেবে না.
আমি দু দিনই সাংগঠনিক আলোচনা রাখতে চাই.টেকনিক্যাল ভাবে ক্যাডার ও কাঠামো তৈরির লক্ষ্যেই আলোচনা হোক.
বিবাদে না গিয়ে,সংগঠনের প্রেসিডেন্ট,সেক্রেটারি ও রাজ্য কমিটিই প্রত্যেকেটি আলোচনার সূত্র তৈরি করুক,আমরা যারা থাকব, প্রযোজনে তাঁরাই আমাদের সহযোগিতা নিন.
এই ভাবে আমরা এগোতে পারব.
আমাদের অনেকেই রাজনীতিতে মার্কা মারা হয়ে গেছেন.তা সত্বেও তাঁরা আমাদেরই লোক.তাঁদের অবদানের কথা আমরা ভূলতে পারিনা.
উদ্বাস্তু আন্দোলন ও সংগ্ঠনের ইতিহাস ভূগোল ভারত ভাগ ও বাংলার ইতিহাসের চেয়ে অনেক বেশি জরুরী,এটা মাথায় রেখে আলোচনা করলেই আমরা ক্যাডোর হতে পারব.
মনে রাখা দরকার ক্যাডার ক্যাম্প খোলা বিতর্ক ,আলোচনা সভা নয়.
এটি বিশুদ্ধ সাংগঠানিক কুচকাওয়াচ.
ভারতে এবং সারা পৃথীবীতে এই ধরণের ক্যাডার ক্যাম্পে বক্তব্য পূ্রব নির্ধারিত থাকে.
কর্মসুচী সময়বদ্ধ থাকে এবং নেতৃত্বকে সবসময় কর্মসুচি ও আলোচনার রাশ টেনে ধরতে হয়.
মুখ দেখে সবাই কে সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করলে ,ক্যাডার ক্যাম্প ভেস্তে যাবে.
নেতারা ত স্বভাবে নেতা আছেনই,ক্যাডার ক্যাম্প হল ক্যাডার তৈরির অনুষ্ঠান,সেই অনুষ্ঠানে আঠারো পুরোহিতের প্রয়োজন নেই.আবেগের জায়গা নেই,দক্ষতা অনুযায়ী নেতৃত্বকেই সামনে থেখে তাঁদের ব্যবহার করতে হবে এবং নেতৃত্বকে সেই স্বাধীনতা দিতে হবে.এটাই পদ্ধতি.
আমার ফেসবুক বন্ধ আছে আর যে মোবাইল আমার কাছে আচে,তাতে অন্ততঃ আলোচনা করা যায় না.
ল্যান্ড ফোন ডেড.আমি এ সম্পর্কে আলচনা আর বোধ হয় করতে পারবো না.
আপাতত ব্লগে পোস্টটা করলেও ফেসবুকে শেয়ার করতে পারবো না.ব্লগ,নিজেদের ব্লগ পড়তেও আমাদের লোক অভ্যস্ত নয়.
সবাই নিজের কথা,বংস পরিচয় দিতে ব্যস্ত,ফেসবুকেও তাই হচ্ছে.আমার ফেসবুক বন্ধ আছে,এই জন্য আরপাততঃ ফেসবুক আবার চালু না হলে আমি কাউকেই কানেক্ট করতে পারছি না.
ইতিমধ্যে বাগদা থেকে একটি দু দিন্ের ক্যাডার ক্যাম্পের প্রস্্তাব করেছেন প্রদীপ কুমার বিশ্বাস.সন্দীপ বাবুর সঙগেও আলোচনা হয়েছে.
হেলেন্চা ও বাগদা অন্চলে আমাদের সাংগঠনিক উপস্থিতি মজবুত করার জন্য বা নিখিল ভারতের ক্যাডার ক্যাম্পের ফুল রিহার্সাল হিসেবে,সেটা সম্ভব কিনা,সে সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীযও রাজ্য নেতৃত্বকেই নিতে হবে এবং তাঁরা যদি আমাদের কাউ কাউকে সেখানে যেতে বলেন,তবেই আমরা সেখানে যেতে পারবো.অন্যথা নয়.
একন যে বিপর্যয সংহতিই আমাদের বাঁচার একমাত্র রাস্তা,যে রাস্তায় পান্জাবি,তিব্বতি,ভুটিয়া,সিন্ধি,বার্মিজ,তামিল,কাশ্মীরি উদ্বাস্তরা ভারত ভাগের পর থেকে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন,আমরা এখনো সে রাস্তা তৈরি করতে পারিনি.
সমস্যা চিরদিনই থাকবে,নিখিল ভারত যদি সংহতির ঐ রাজপথ তৈরি করতে পারে ত রাজ্য ও কেন্দ্রীয নেতৃত্বের কৃতিত্ব হবে.
On Fri, Aug 19, 2016 at 1:13 AM, Subodh Biswas <subodhbiswas1@gmail.com> wrote:
I can not share the message but he wanted suggestions for the cadre camp.
Sent from my iPhone
Pl see my blogs;
Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!
No comments:
Post a Comment