Saturday, February 13, 2016

আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে মোদিকে সামনে রেখে বরাহের বংশধর ( আরএসএস, হিন্দু মহাসংঘ, বজরং দল এবং এবিভিপি’র আদি পিতা ছিল বরাহ বা শুয়োর অবতার) এবং বরাহের বাচ্চারা তাদের গোপন এজেন্ডাকে সামনে রেখে ভারতবর্ষের মধ্যে এক নৈরাজ্যের বাতাবরণ সৃষ্টি করতে উঠেপড়ে লেগেছে।

দেশের মধ্যে যুদ্ধ চাইছে বামুনেরা
একেবারে পরিকল্পনা মাফিক দেশের মধ্যে নরমেধ যজ্ঞ শুরু করে দিয়েছে বামুনেরা। বাবরী মসজিদ ), গুজরাতের জাতি দাঙ্গা https://www.google.com/url… (যেখানে হত্যার টার্গেট করা হয়েছিল দলিত, মুসলিম এবং খ্রিস্টানদের),
গ্রাহাম স্টেইন্স এবং তার দুই ছেলেকে পুড়িয়ে মারা (https://www.google.com/url…),
খ্রীস্টান সন্যাসিনীকে ধর্ষণ করে হত্যা করা (https://www.google.com/url…),
উড়িষ্যার কান্ধামালের আদীবাসীদের গণহত্যা (https://www.google.com/url…), 
ক্যানিং এর নোলিয়াখালিতে ইমাম হত্যা (https://www.google.com/url…) , হায়দ্রাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ছাত্র রোহিতকে হত্যা করা এবং দিল্লী জহরলাল ইউনিভার্সিটির কানহাইয়াকে ১৮৬০ সালের দেশোদ্রহিতার অছিলায় ব্রিটিশ আইনে ( যে আইনে ফাঁসি দেওয়া হত) গ্রেপ্তার করা এই নরমেধ যজ্ঞের সরাসরি শঙ্খ নিনাদ।
আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে মোদিকে সামনে রেখে বরাহের বংশধর ( আরএসএস, হিন্দু মহাসংঘ, বজরং দল এবং এবিভিপি’র আদি পিতা ছিল বরাহ বা শুয়োর অবতার) এবং বরাহের বাচ্চারা তাদের গোপন এজেন্ডাকে সামনে রেখে ভারতবর্ষের মধ্যে এক নৈরাজ্যের বাতাবরণ সৃষ্টি করতে উঠেপড়ে লেগেছে। https://www.google.com/url… (যা বাবরি মসজিদ ভাবগার পরে প্রকাশ্যে আসে)
এই প্রত্যেকটি ঘটনার আগে বরাহের বাচ্চারা একটি অজুহাতকে সামনে নিয়ে আসছে। গুজরাট গণহত্যার আগে এনেছিল গোধড়া কাণ্ড, কান্ডহামাল কাণ্ডে এনেছিল হিন্দু পুজারী হত্যা, ক্যানিং এর নোলিয়াখালির ইমাম হত্যার আগে এনেছিল “পাকিস্তান জিন্দাবাদ” দিয়ে দেশদোহিতার অভিযোগ, রোহিত হত্যার সাথে যোগ করা হয়েছে ইয়াকুম মেমনের ফাঁসির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া এবং দেশদ্রোহিতার অভিযোগ এবং কানহাইয়ার বিরুদ্ধেও আনা হয়েছে “পাকিস্তান জিন্দাবাদ” দিয়ে দেশদোহিতার অভিযোগ। কিন্তু সব ক্ষেত্রেই প্রমান হয়েছে যে ব্রাহ্মন্যবাদী গোপন এজেন্ডা ধরেই শুয়োয়রে বংশধরেরাই ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গিয়ে এই দেশবিরোধী শ্লোগান তুলছে এবং রোহিতদের টার্গেট করছে।
সাম্প্রতি কোলকাতায়ও সংঘটিত হয়েছে শুয়রের বাচ্চাদের এই নক্কারজনক প্রদর্শন। প্রকাশ্যে দিনের বেলায় শান্তিপূর্ণ অবস্থানের উপর চড়াও হয়ে বরাহের বাচ্চারা ছাত্রছাত্রীদের রাস্তায় ফেলে মেরেছে। পুলিশ কোন ব্যবস্থা নেয়নি কেননা এক বরাহিনীর আওতাধীন এই পুলিশ মন্ত্রক। গোপনে তিনি আরএসএস’এর বেঙ্গল রেজিমেন্টের সর্দারনী।
তাই তৈরি থাকুন। এবার সরাসরি লড়াইয়ের পালা। ওরা সশস্ত্র লড়াই করে ২০৩০ সালের মধ্যে মহাপ্রলয় আনতে চায়। যে প্রলয় শুরু করেছিল ওদের প্রথম অবতার মৎস। ভারতে জনগণতান্ত্রিক বিপ্লব শুরু হলে এই মাছরূপী ব্রাহ্মন্যশক্তি তাদের আজন্ম সেবাদাস ছাড়া আর সবাইকে ডুবিয়ে মেরেছিল। আর এই হত্যালীলায় সহযোগিতা করেছিল কিছু দেশীয় দালাল চামচা।
ভারতে মাত্র ৩.৫% বরাহের বাচ্চাদের জন্য আমাদের (85%) মা বোনেদের পায়ের জুতা, চটি, ঝাঁটা, বটি বা এক দিনের মল, মুত্র এবং এঁটোকাঁটাই যথেষ্ট। এর পরেও যদি কিছু বাকি থাকে তা দেবার জন্য তৈরি হয়ে আছে আমাদের রোহিত ও কানাইয়ারা। জয় ভীম, জয় ভারত।

No comments:

Post a Comment