Sunday, December 13, 2015

ভয় নাই ভয় নাই ভীতুর ডিম,বড় দুগ্গো হইল ত শিবঠাকুরও একান্ন ফুটের হইলেন! জয় বজরং বলি কি জয়! সনাতন হিন্দু ধর্ম আবার জাগান দিতেছে বাংলায়! সাধে কি ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের রাষ্ট্রপতি রাজকীয় যাত্রায় রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠিকে নিয়ে বাবা শিব ঠাকুরের ঔ মুর্তি উদ্বোধন করিলেন! জয় মা কালির জয়! পড়িও বাছা সোজন বাদিয়ার ঘাট,নক্সী কাঁথার মাঠ! ভিডিওতে সংক্ষেপে করিনু নিবেদন,নক্সী কাঁথার মাঠ! https://www.youtube.com/watch?v=QaAmgnmCKAc পলাশ বিশ্বাস

ভয় নাই ভয় নাই ভীতুর ডিম,বড় দুগ্গো হইল ত শিবঠাকুরও একান্ন ফুটের হইলেন!


জয় বজরং বলি কি জয়!


সনাতন হিন্দু ধর্ম আবার জাগান দিতেছে বাংলায়!


সাধে কি ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের রাষ্ট্রপতি রাজকীয় যাত্রায় রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠিকে নিয়ে বাবা শিব ঠাকুরের ঔ মুর্তি উদ্বোধন করিলেন!


জয় মা কালির জয়!


পড়িও বাছা সোজন বাদিয়ার ঘাট,নক্সী কাঁথার মাঠ!
ভিডিওতে সংক্ষেপে করিনু নিবেদন,নক্সী কাঁথার মাঠ!




পলাশ বিশ্বাস

সোনার বাংলায় বাঙালির পরম আরাধ্যা মা কালী।
সেই মা কালী,আবার কালীঘাটের মা কালীর মহিমা অনন্ত।ধ


র্মপ্রাণ বাঙালির আহ্লাদে আটখানা হইতেই হয় যেহেতু কালিঘাটে মা কালির সব গযনাই এখন সোনার।


রক্তবীজ নাশিতে মায়ের অশ্বমেধ অভিযানের কথা মনে করিয়াই বোধ হয় তাহার হাতের  খড়্গখানি আবার উনচল্লিশ লাখ টাকার।


ম্লেচ্ছ বাঙালির ধর্মে কর্মে ফেরার দিন আগত অবশ্যই।


মেহনতী বিশ্বকর্মার প্রয়োজন আর নাই,যেহেতু বাংলায় এখন কল কারখানা নাই বললেই চলে।


নানাবিধ শিল্পায়নের পিপিপি মডেলে কল কারখানার চাইতে নানারকম হাব ও কম্পেক্স।অত্যাধুনিক।


তাই সেখানে মেহনতী মানুষের তেমন প্রয়োজন নেই।


কেরানী বলিয়া বাঙালির দেশে বিদেশে বড়ই বদনাম।সে বদনামও ঘুচিতেছে।


সব্বাই এখন এজেন্ট চিটফান্ড,রাজনীতি অথবা আহা কি আনন্দ। বাজারের।


বড় সাধ কইরা মুম্বাই থিকা গণেশ উত্সব আমদানি হইল বেশি দিন হয় নাই।


যারা ধর্মেও আছেন আবার জিরাফেও আছেন তাঁদের ধর্মনিরপেক্ষতা ও প্রগতি তত্সহ মতাদর্শের নিদর্শন এখন ধর্মে কর্মে অতি সেকুলার।


যেমন এই পুজোতেই বিশ্বের সবথিকা বড় দুগ্গো অবতীর্ণ।


সেই মা দুগ্গো আবার শিব ঠাকুকের বউও বটেন।


শিব ঠাকুর মানুষটা আবার তেমন সুবিধার নন।


পয়লা দফার গিন্নি  সতী পিতৃগৃহে গিয়ে যজ্ঞে পতির ভাগ আদায় না করিতে পারিয়া যজ্ঞস্থলে প্রাণত্যাগ করিলেন।


বাবা ভোলেনাথ শশুরমশাইয়ের যজ্ঞের দফা রফা যা করিলেন ,তা করিলেন,সতীর দেহ লইয়া দেই ধেই প্রলয় ন্রেত্য শুরু করিলেন।


সেই ন্রেত্য দেইখা দেব দেবীদের প্রাণ সংশয়,অতএব ভগবান বিষ্ণু সুদর্শন চক্র ছাইড়া দিয়া সতীর দেহ খানখান করিলেন।


সেই খন্ড খন্ড দেহের যাবতীয় অংশ যেখানে পড়েছে,সেই স্থান হইল  সতীপীঠ।সেখানে দেবি বিরাজমান।


সঙ্গে আবার ভৈরবরুপে বাবা শিব ঠাকুর।


মুশকিল হইল গিয়া যে শিব ঠাকুর বাংলাতেই সব চাইতে বেশি নাচানাচি করিলেন।


সেকেলে ভারতবর্ষ বলিতে বাংলাদেশ আদৌ কতটা আছিল না আছিল,প্রশ্ন বাহুল্য।


তাহার চাইতে বড় কথা স্বর্গ মর্ত্য পাতালে অবাধ যাতায়াত যাহার সেকেলে তিনি পাসপোর্ট ভিসা না থাকিলেও আমাদের নেতে নেতীদের মত,সিনেমার লোকজনের কায়দায় এক আধটু পাগলু ডান্স কি লন্ডন, রোম, পেরিস, ওয়াশিংগটন,আফ্রিকা,ল্যাটিন আমেরিকা কিংবা ঔ টোকিও,বেইজিং,ইন্দোনেশিয়া,সুমাত্রা বালি রেঙুন,সিঙাপুরেও কি দ্যাখাইতে পারিতেন না?


বেরসিক বাঙালি এতদিন বোঝে নাই যে শিবঠাকুরের খাস মুলুক হইল গিয়া এই বাংলা।এই বাংলাতেই তাঁর দ্বিতীয় পক্ষের বাপের বাড়ি আসা যদিও তিনি হিমালয় কন্যা,তবু বাঙালিরা তাহার ধর্মের বাপ,সন্দেহ আছে কি?


বউয়ের অমন দ্যাখনসই মূরতি হইল আর এই নতুন শ্বশুর গৃহে তিনি ফালতু থাকিবেন,অথচ কতই না তাঁর অবতার?


প্রেলয়ে তিনি দেব জিত সহ মাফিয়া গুন্ডা সবাইকে এক্কেবারে দক্ষিনী কায়দায় একাই দুরমুশ করিতে পারেন মেজাজ বিগড়াইলে!প্রমাণ ভরি ভুরি আছেই।


ভয় নাই ভয় নাই ভীতুর ডিম,বড় দুগ্গো হইল ত শিবঠাকুরও একান্ন ফুটের হইলেন!


জয় বজরং বলি কি জয়!


সনাতন হিন্দু ধর্ম আবার জাগান দিতেছে বাংলায়!


সাধে কি ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের রাষ্ট্রপতি রাজকীয় যাত্রায় রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠিকে নিয়ে বাবা শিব ঠাকুরের ঔ মুর্তি উদ্বোধন করিলেন!


জয় মা কালির জয়!

No comments:

Post a Comment