প্রথমত পোস্ট পড়বার ধইর্য নেই , সিপিএম কে মার্কসবাদী আর আরশোলা কে পাখি ভেবে ছায়ার সাথে যুদ্ধ করে গাত্রব্যাথা । দ্বিতীয়ত একাংশ চূড়ান্ত মুসলমান বিরোধী , আদিবাসী নাম গন্ধ নেই , পুঁজিবাদ স্লোগানে দূর হয়ে যাবে এবং আরও দুঃখিত আল্লার বিরোধিতা শুনলে যেমন কাঠমোল্লা'রা চাপাতি নিয়ে তেড়ে আসে ঠিক তেমনই আম্বেদকার বর্তমানে ভগবানের আসনে -তিনি কি সামাজিক পরিস্থিতিতে কবে কি এবং কেন বলেছিলেন তার নির্মোহ বিচার করবার ক্ষমতা নেই । বললেই আপনি সবর্ন হয়ে যাবেন । এ
আমি সত্যিই দুঃখিত ,এই চিন্তার সীমাবদ্ধতা নিয়ে আপনেরা দলিতের দাবী আদায় করবেন । প্রথমত পোস্ট পড়বার ধইর্য নেই , সিপিএম কে মার্কসবাদী আর আরশোলা কে পাখি ভেবে ছায়ার সাথে যুদ্ধ করে গাত্রব্যাথা । দ্বিতীয়ত একাংশ চূড়ান্ত মুসলমান বিরোধী , আদিবাসী নাম গন্ধ নেই , পুঁজিবাদ স্লোগানে দূর হয়ে যাবে এবং আরও দুঃখিত আল্লার বিরোধিতা শুনলে যেমন কাঠমোল্লা'রা চাপাতি নিয়ে তেড়ে আসে ঠিক তেমনই আম্বেদকার বর্তমানে ভগবানের আসনে -তিনি কি সামাজিক পরিস্থিতিতে কবে কি এবং কেন বলেছিলেন তার নির্মোহ বিচার করবার ক্ষমতা নেই । বললেই আপনি সবর্ন হয়ে যাবেন । একজন সর্বজন গ্রাহ্য ডেডিকেটেড নেতা নেই , কেবল দলিত এবং বহুজন কে সাংবিধানিক ঘেরাটোপ এর মধ্যে আটকে রাখার প্রয়াস । আজকে ঠাকুর পরিবার নব্য ব্রাহ্মণ্যবাদী ,তার বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ার ক্ষমতা নেই । গণতন্ত্র অর্থে ৫ বছর অন্তর ভোট এবং আন্দোলন বলতে নেগশিয়েসন ,ক্ষমতা বলতে সরকারী দলের চামচাবাজি সে তৃনমূল থেকে সিপিএম কংগ্রেস থেকে বিজেপি । রাজ্যে ক্ষমতা দখল বলতে ব্রাহ্মণ্য ,বানিয়া সবার সাথে সুবিধাবাদী জোট । বংশপরম্পরায় সংরক্ষণের সুবিধা নিয়ে একদল সুবিধাবাদী শ্রেণী সৃষ্টি । এই অবস্থায় যখন সমস্ত দলিত নিপীড়িত এবং সবর্ন অসবর্ন মানুষের জোট দরকার -তখন বক্তব্য " ভারতীয় সংবিধান বলবত হওয়ার পর যারা সংবিধানকে পুড়িয়ে ফেলতে চেয়েছিল, দেশ জূড়ে ভারতীয় জাতীয় পতাকা পুড়িয়েছিল তাদের কাছ থেকে আমরা দেশ প্রেমের শিক্ষা নিতে চাইনা।" সেক্টারিয়ান ,মৌলবাদী চিন্তা । আমি ইতিপুর্বে নারায়ণ স্যানালের উদাহরণ দিয়েছি যিনি ২০ বছর জেল খেটেছেন সাধারণ মানুষের সংগ্রামে - একটা উদাহরণ দিন একজন দলিত নেতার যিনি দলিতদের স্বার্থে ২০ বছর আন্দোলন করে জেল খেটেছেন । কারোর দেশপ্রেম ছোট করতে গেলে পাল্টা উদাহরণ খাড়া করতে হয় না হলে তাকে অজ্ঞ এবং মৌলবাদী বলে ।
No comments:
Post a Comment