Sarita Ahmed
পুজোর আগে হীরক রানী আরেকটা বাম্পার চমক দিলেন। প্রাইমারি ও আপার প্রাইমারি টেট এর রেজাল্ট একসাথে একইদিনে বের করে। লাঞ্চের আগে হাইকোর্টের রায় বেরোনোর পরেই ওয়েবসাইটে রেজাল্ট টাঙিয়ে মঞ্চে দামাল শাড়ির ঘোষনা : 'আজই আমরা ৭ লাখ বেকারকে চাকরি দিলাম। '
মজার কথা গোটা রাজ্যে অতটা ভ্যাকেন্সিই নেই!
তারচেয়েও মজার কথা, এটা লিখিত পরীক্ষার ফল। এখনো বাকি ভাইভা টেস্ট।
তার আগেই মহারানীর মুখ বে-লাগাম, স্বভাবগত অভ্যাস ।
এই রেজাল্ট এর জাস্টিফিকেশন আর স্বছতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন। মামলা চলাকালিন হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ দেওয়া সত্ত্বেও কিভাবে সব মিটমাটের আগেই প্যানেল রেডি হয়ে যায়? প্রকাশ্যে বুক বাজিয়ে বলা যায় 'কারা কারা চাকরি পাবে, আমাদের সব ঠিক করাই আছে, শুধু ১৪ তারিখের হেয়ারিং এর অপেক্ষায় আছি'---এসব শুনে লাখ লাখ প্রশ্ন ও তির্যক আঙুল ওঠাই স্বাভাবিক।
তবু এত কিছুর পরেও আজকের দিন বাংলার 'ম্যান-মেড বেকারত্বে'র ইতিহাসে গোল্ডেন ডে। অন্তত ক'লাখ সফল ক্যান্ডিডেট তো হাসতে পারছেন। তাদের সব্বাইকে প্রাণখোলা অভিনন্দন ও আগামী দিনে ফাইনাল নিয়োগ পত্র পাওয়ার জন্য শুভেচ্ছা।
পাশাপাশি সেইসব উদ্যোমি পরিশ্রমী আত্মবিশ্বাসী আরো কয়েক লাখ যোগ্যতম পরীক্ষার্থী, অবিশ্বাস্য ভাল পরীক্ষা দেওয়া সত্ত্বেও যাদের নাম কাটা পড়েছে কোনো এক রহস্যে, মার্কশিট দেখে যাদের চোখের ভুল মনে হচ্ছে এবং কোনো বাক্যই, কোনো সান্তনাই যাদের মনকে শান্ত করছে না....
তাদের বলি, আজকের এই ফলের ব্যর্থতার দায় শুধু তাদের একার নয়, অনেকাংশেই তারা রাজনৈতিক বলিপ্রদত্ত। সুতরাং গিলটি ফিলিং এর ভারে নিজেকে দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকতে এবং হতদ্যোম না হতে অনুরোধ করব।
আমার চেনাজানা অনেকের কাছেই এই ব্যাপারে ওভার ফোন মোটা অংকের ফরমান গিয়েছে বলেই সিওর হলাম, পুরোটাই ফিশি ব্যাপার ।
যাকগে, যেমনভাবেই হোক, স্কুলগুলো আগামী বছর কিছু শিক্ষক পাবে, এটাই আশার কথা।
আগামী দিনের কলিগদের স্বাগতম অগ্রিম অভিনন্দন ও শুভ কামনা সহ।
পুজোর আগে হীরক রানী আরেকটা বাম্পার চমক দিলেন। প্রাইমারি ও আপার প্রাইমারি টেট এর রেজাল্ট একসাথে একইদিনে বের করে। লাঞ্চের আগে হাইকোর্টের রায় বেরোনোর পরেই ওয়েবসাইটে রেজাল্ট টাঙিয়ে মঞ্চে দামাল শাড়ির ঘোষনা : 'আজই আমরা ৭ লাখ বেকারকে চাকরি দিলাম। '
মজার কথা গোটা রাজ্যে অতটা ভ্যাকেন্সিই নেই!
তারচেয়েও মজার কথা, এটা লিখিত পরীক্ষার ফল। এখনো বাকি ভাইভা টেস্ট।
তার আগেই মহারানীর মুখ বে-লাগাম, স্বভাবগত অভ্যাস ।
মজার কথা গোটা রাজ্যে অতটা ভ্যাকেন্সিই নেই!
তারচেয়েও মজার কথা, এটা লিখিত পরীক্ষার ফল। এখনো বাকি ভাইভা টেস্ট।
তার আগেই মহারানীর মুখ বে-লাগাম, স্বভাবগত অভ্যাস ।
এই রেজাল্ট এর জাস্টিফিকেশন আর স্বছতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন। মামলা চলাকালিন হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ দেওয়া সত্ত্বেও কিভাবে সব মিটমাটের আগেই প্যানেল রেডি হয়ে যায়? প্রকাশ্যে বুক বাজিয়ে বলা যায় 'কারা কারা চাকরি পাবে, আমাদের সব ঠিক করাই আছে, শুধু ১৪ তারিখের হেয়ারিং এর অপেক্ষায় আছি'---এসব শুনে লাখ লাখ প্রশ্ন ও তির্যক আঙুল ওঠাই স্বাভাবিক।
তবু এত কিছুর পরেও আজকের দিন বাংলার 'ম্যান-মেড বেকারত্বে'র ইতিহাসে গোল্ডেন ডে। অন্তত ক'লাখ সফল ক্যান্ডিডেট তো হাসতে পারছেন। তাদের সব্বাইকে প্রাণখোলা অভিনন্দন ও আগামী দিনে ফাইনাল নিয়োগ পত্র পাওয়ার জন্য শুভেচ্ছা।
পাশাপাশি সেইসব উদ্যোমি পরিশ্রমী আত্মবিশ্বাসী আরো কয়েক লাখ যোগ্যতম পরীক্ষার্থী, অবিশ্বাস্য ভাল পরীক্ষা দেওয়া সত্ত্বেও যাদের নাম কাটা পড়েছে কোনো এক রহস্যে, মার্কশিট দেখে যাদের চোখের ভুল মনে হচ্ছে এবং কোনো বাক্যই, কোনো সান্তনাই যাদের মনকে শান্ত করছে না....
তাদের বলি, আজকের এই ফলের ব্যর্থতার দায় শুধু তাদের একার নয়, অনেকাংশেই তারা রাজনৈতিক বলিপ্রদত্ত। সুতরাং গিলটি ফিলিং এর ভারে নিজেকে দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকতে এবং হতদ্যোম না হতে অনুরোধ করব।
আমার চেনাজানা অনেকের কাছেই এই ব্যাপারে ওভার ফোন মোটা অংকের ফরমান গিয়েছে বলেই সিওর হলাম, পুরোটাই ফিশি ব্যাপার ।
আমার চেনাজানা অনেকের কাছেই এই ব্যাপারে ওভার ফোন মোটা অংকের ফরমান গিয়েছে বলেই সিওর হলাম, পুরোটাই ফিশি ব্যাপার ।
যাকগে, যেমনভাবেই হোক, স্কুলগুলো আগামী বছর কিছু শিক্ষক পাবে, এটাই আশার কথা।
আগামী দিনের কলিগদের স্বাগতম অগ্রিম অভিনন্দন ও শুভ কামনা সহ।
আগামী দিনের কলিগদের স্বাগতম অগ্রিম অভিনন্দন ও শুভ কামনা সহ।
No comments:
Post a Comment