#justicetorohitHOKKOLOROB
মৃতের সহিত কথোপকথন,যদি কারো দেহে ফেরে পরাণ!
সেই অন্ধ্রেই রোহিত সুনামি রুখিতে সংরক্ষণ ব্রহ্মাস্ত্র!
জাতের নামে বজ্জাতিশাসকের রাজনীতিমনুস্মৃতি!
মৃতেরা কি পদাতিক হয়ে ফিরিবে মিছিলে আবার?
মোদির মনের কথায় নেই রোহিত!
Manusmriti plays the ObC Card to sustain the Apartheid regime,media tuned accordingly!
https://www.youtube.com/watch?v=-dpvsGm-ma8
পলাশ বিশ্বাস
বাংলার দলিতেরা জাগতাছে আবার।উদ্বাস্তু হওনের পর মরণঘুমে যেতনার উন্মেষ অবরুদ্ধ চিল এতকাল।সিংহভাগ দলিতেরা পার্টিশান প্রকল্পে ইতিহাস ভূগোলের বাইরে ,মাতৃভাষা বন্চিত ছড়িয়ে ছিটিয়ে ভারতবর্ষের আদিবাসী অধ্যুষিত অরণেযমহারণ্যে দন্ডকারণ্যে, নৈনীতালে দীপান্তরে আন্দামানে।
এক কোটি মানুষ স্বজন রহিয়াছে সীমান্তের ওপারে।
এপারে যারা আজ তারা অবান্ছিত,বেনাগরিক,নাগরিকত্বের বাহিরে গেরুয়া ললিপপ ভক্ষনে জীবন যাপন অথবা রাজ্যে রাজ্যে ক্ষমতার রাজনীতিতে দলদাস হইয়া মৃতের জীবন যাপন।
বাংলার মূল ভূখন্ডে ইহাই আদি অকৃত্তিম সত্য।বার্মাব দেবী দুর্গার অকাল বোধন অসুর বিনাশায়,মারা যারা যায় তাহাদের পরিচয় ব্রাত্য,জাতিহারা ,মন্ত্রহীন।কোমলগান্ধার।
কার সহিত কাহার কিসের মেল বন্ধন,কাহার সহিত কাহার নির্বাচনী বোঝাপড়া,জোট এবং অবশেষে ভোট,এই বৃত্তে হারিয়ে চেতনার উন্মেষ।
মৃতের সহিত কথোপকথন,যদি কারো দেহে ফেরে পরাণ!
সেই অন্ধ্রেই রোহিত সুনামি রুখিতে সংরক্ষণ ব্রহ্মাস্ত্র!
জাতের নামে বজ্জাতি,শাসকের রাজনীতি,মনুস্মৃতি!
মৃতেরা কি পদাতিক হয়ে ফিরিবে মিছিলেঃআবার?
সংবাদে প্রকাশঃঅশান্তির ভ্রুকুটিকে মাথায় নিয়েই ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে অন্ধ্রপ্রদেশ।
সংরক্ষণের দাবিতে কাপু সম্প্রদায়ের বিক্ষোভে গতকাল রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় অন্ধ্রের তুনি শহর। কয়েকঘণ্টার মধ্যেই গোটা পূর্ব গোদাবরী জেলায় ছড়িয়ে পড়ে বিক্ষোভের আগুন। রত্নাচল এক্সপ্রেসে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষোভকারীরা।
অশান্তির ভ্রুকুটি,সন্ত্রাস,মনুষত্বের বলি,জাতের নামে বজ্জাতি,সে কামদুনি থেকে কাকদ্বীপ ধর্ষণ সুনামিতে বোঝা না হইলে বোঝার নয়।
মুক্তবাজারের অশ্লীল উল্লাস,বইমেলায় যৌন আবেদন,শ্রেণীবদ্ধ সঙ্গিনী,শিরোনামে রকেট,পাতাভর্তি জাপানী তেল,নির্লজ্জ শিত্কার।
কোথাও কোনো চিত্কারের প্রতিধ্বনি নেই সাবআরবন সীমেন্চের জঙ্গলে তব্দীল সোনার বাংলায়,শিকড়হীন মুখের মুখোশে মৃতেরা।
মৃতের সহিত কথোপকথন,যদি কারো দেহে ফেরে পরাণ!
সেই অন্ধ্রেই রোহিত সুনামি রুখিতে সংরক্ষণ ব্রহ্মাস্ত্র!
জাতের নামে বজ্জাতি,শাসকের রাজনীতি,মনুস্মৃতি!
মৃতেরা কি পদাতিক হয়ে ফিরিবে মিছিলেঃআবার?
অন্ধ্রের সংরক্ষণ আন্দোলন কাপু সম্প্রদায় দক্ষিণাত্যের সবচেয়ে সম্পন্ন গোষ্ঠি।গুজরাতের পটেল,উত্তর প্রদেশের জাট,রাজস্থানের গুজ্জর যেমন আন্দোলনে কাপুরাও সংরক্ষণের দাবিতে সোচ্চার রোহিত সময়ে,যখন সারা দেশে জাতের বজ্জাতির বাইরে মানববন্ধন।কাকতলীয়।
বাংলার বুকে সারা দেশে ব্রাত্য মনুস্মৃতির রণহুন্কার,তামাশা। মা দুর্গার ভক্তরা দেখিয়া লইবেন।যাদবপুরে ,প্রেসীডেন্সি ও আইআইচি খড়গপুরে যখন মশালে মশালে অন্ধকারের বিরুদ্ধে লড়াই,তখন মৃতেরা বজরঙ্গী গেরুয়া গেরুয়া গাহিতে গাহিতে কেশব ভবনের বাইরে রোহিতের জন্য ন্যায়ের দাবিতে বিক্ষাভকারি ছাত্রদের রাম ক্যালানো কেলাইয়াছে।
ধর্মনিরপেক্ষ জেহাদি শাসকের পুলিশ খাড়াইয়া দেখিল এবং বামের ঘুরিযা দাঁড়াইলো না,তাহার যুতসই জোটের ফন্দি আটতাছেন, পক্ককেশ বৃদ্ধদের রুনী ভার্যা এই বাম ধর্মনিরপেক্ষতা,সামলানো দায়।
ইতিপূর্বে,সায়েন্স সিটিতেও ছাত্রেরা ঠ্যাঙানি খাইছে।তাহাদের কপালে যত রাজ্যের রামছাগল।শিক্ষার বারোটা বাজছে পিপিপি উন্নয়নে সাইকেল শুধু সাথী,মওকা পাইলে ক্লাবের জন্যখয়রাত অথবা শীতের কম্বল অথবা জূতো একজোড়া, অবশেষে বেকার ভাতা।অথবা গ্রীন পুলিশ।সেল্সম্যান।
পাড়ায় পাড়ায় দোকান রং বেরং ডিগ্রী নানারকম ওবং অবশেষে চাপরাসি কিংবা প্রাথমিক কিংবা রেলওয়ে ভর্তি পরীক্ষায় লাখো লাখ পরীক্ষার্থী-তারপর রুজু রুচির প্রয়োজনে সারা দেশে দেশাটন।
এই সব মৃতেরা টাটকা টাটকা মৃত।
অতএব রাজধানী দিল্লীতে আরএসএস সদরে দেশজোড়া গণসংগঠনের রাজপথে বিশাল মিছিলের পূর্বসন্ধ্যায় আবার মৃতেরা গেরুয়া গেরুয়া গাহিতে গাহিতে ফিরিয়া আসিয়া কেশব ভবনের মত বা সায়েন্স সিটির মত বিক্ষোভকারি ছাত্রদের রামক্যালানো ক্যালাইল,সেখানেও সরকার কিম্বা পুলিশ কিম্বা প্রশাসন নির্বাক দর্শক।
থীমসঙ মনুস্মৃতির রোহিত আদৌ দলিত নয়,না জানি কোন কাঁচকলা এফেযার্স মিনিস্টার ও কাল মিহিদানার মত কহিলেন,রোহিত দলিত নয় আদৌ।
ন্যায় অন্যায়,সত্য অসত্য বিবেচ্য নয়,জাতের নামে বজ্জাতি।
বজর্ং বাহিনীর তালপাতার সেপাহ সালারেরা এক একে হুন্কার দিতেছেন বড়- তাহারা দেশদ্রোহী,হিন্দুদ্রোহী,আহা।
মৃতের সহিত কথোপকথন,যদি কারো দেহে ফেরে পরাণ!
সেই অন্ধ্রেই রোহিত সুনামি রুখিতে সংরক্ষণ ব্রহ্মাস্ত্র!
জাতের নামে বজ্জাতি,শাসকের রাজনীতি,মনুস্মৃতি!
মৃতেরা কি পদাতিক হয়ে ফিরিবে মিছিলেঃআবার?
মোদির মনের কথায় নেই রোহিত!
আজকালের প্রতিবেদনে রাজীব চক্রবর্তী: বছরের প্রথম ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে কৃষক ও যুব সমাজের দুর্দশা লাঘবের কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ খাদির ব্যবহার বাড়ানো, কৃষি বিমার সুযোগ নেওয়া— নানা প্রসঙ্গেই তাঁর মনের কথা বলে গেছেন মোদি তাঁর মাসিক রেডিও অনুষ্ঠানটিতে। অবশ্যই তাতে ছিল না হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক–ছাত্র রোহিত ভেমুলার আত্মহত্যা এবং দলিত অসন্তোষের প্রসঙ্গ। এই নিয়ে তাঁকে ঠুকেছে কংগ্রেস। দলের অন্যতম মুখপাত্র আনন্দ শর্মা বলেন, বিষয়টি তাঁকে যদি সত্যিই স্পর্শ করত তা হলে মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি, বন্ডারু দত্তাত্রেয়র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেন। ক্ষতস্থানে নুনের ছিটে দেওয়ার মতো বি জে পি এখন রোহিতের চরিত্র হননে নেমেছে। বি জে পি–র যশোবন্ত সিনহাকে উদ্ধৃত করে কংগ্রেস নেতা বলেন, মোদি আসলে সংলাপে বিশ্বাস করেন না, শুধু নিজের কথা বলতেই ভালবাসেন। মোদি এদিন মন কি বাত অনুষ্ঠানে খাদি বস্ত্র ব্যবহারে জোর দিয়ে অতিরিক্ত ১৮ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানে জোয়ার আনার আর্জি জানান। সর্দার প্যাটেলকে উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতা খাদির মধ্যেই নিমজ্জিত৷’ সম্প্রতি কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রকের প্রচেষ্টায় নতুন কৃষি বিমা চালু হয়েছে৷ সেই বিষয়েও দেশবাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন মোদি৷ দেশের অর্ধেক কৃষককে প্রধানমন্ত্রী কৃষি বিমা যোজনার অন্তর্ভুক্ত হওয়ার ডাক দেন। ব্যাখ্যা করেন, কীভাবে রবি ফসলে কৃষি বিমার মাত্র ১.৫ শতাংশ এবং খারিফ ফসলের ক্ষেত্রে মাত্র ২ শতাংশ প্রিমিয়াম দিয়ে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে কৃষক তাঁর ফসলের বিমা সুরক্ষার সুবিধা পেতে পারেন৷ জানুয়ারির গোড়ায় ‘প্রারম্ভ ভারত’ প্রচার অভিযানে যুব সম্প্রদায়ের বিপুল অংশগ্রহণ অবাক করে দিয়েছে প্রধানন্ত্রীকে৷ মোদি বলেন, ‘প্রারম্ভ ভারত অভিযান একটা ভ্রান্ত ধারণা ভেঙে দিয়েছে৷ সবার ধারণা ছিল প্রারম্ভ ভারত বোধ হয় শুধুমাত্র তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ের কোনও অভিযান৷ তথ্যপ্রযুক্তি একটি ছোট অংশ৷ প্রারম্ভ ভারত বহু ক্ষেত্রে সুযোগের সূচনা৷’ হরিয়ানা ও গুজরাটে সাধারণতন্ত্র দিবস উদ্যাপন অনুষ্ঠানে গ্রামের স্কুলগুলিতে ওই গ্রামের সর্বাধিক শিক্ষিত মহিলাদের দিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের ঘটনা প্রধানমন্ত্রীর হৃদয় স্পর্শ করেছে৷ মোদির দাবি, ‘এটা বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও যোজনার সাফল্যের উদাহরণ।’ মোদি বলেন, ‘আগে শুধুমাত্র সরকারি দপ্তরে খাদি বস্ত্র ব্যবহার হত৷ কিন্তু, এখন বেকারত্ব দূরীকরণে খাদির গুরুত্ব অনস্বীকার্য৷ এখন নৌবাহিনী ও রেলওয়ের মতো বিভাগ খাদি বস্ত্রের ব্যবহারে জোর দেওয়ায় খাদি শিল্পের দুর্দশা অনেকটাই ঘুচেছে৷’ মোদি চান দেশের সব ক’টি রেলওয়ে স্টেশনের দেওয়াল অঙ্কনের মাধ্যমে সুন্দর করে তোলা হোক। এই সৌন্দর্যায়ন চান তিনি হাসপাতাল, স্কুল, মন্দির, মসজিদ ও গির্জার দেওয়ালেও। প্রধানমন্ত্রী এদিন জানিয়েছেন, এবার থেকে যে–কোনও সময় মোবাইল ফোন থেকে ৮১৯০৮৮১৯০৮ নম্বরে মিসড কল দিলেই শোনা যাবে ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান৷
রত্নাচল এক্সপ্রেসে আগুন, অশান্তির ভ্রুকুটিকে মাথায় নিয়েই ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে অন্ধ্রপ্রদেশ
24 ঘন্টা ওয়েব ডেস্ক: অশান্তির ভ্রুকুটিকে মাথায় নিয়েই ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে অন্ধ্রপ্রদেশ। সংরক্ষণের দাবিতে কাপু সম্প্রদায়ের বিক্ষোভে গতকাল রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় অন্ধ্রের তুনি শহর। কয়েকঘণ্টার মধ্যেই গোটা পূর্ব গোদাবরী জেলায় ছড়িয়ে পড়ে বিক্ষোভের আগুন। রত্নাচল এক্সপ্রেসে আগুন ধরিয়ে দেন বিক্ষোভকারীরা। বন্ধ করে দেওয়া হয় ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক। পুলিসের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। আক্রান্ত হয় পুলিস থানাও। বিক্ষোভ মোকাবিলায় আহত হয় পনেরোজন পুলিসকর্মী। স্তব্ধ হয়ে যায় যোগাযোগ ব্যবস্থা। রবিবারই অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নায়ডু জানান, কাপু সম্প্রদায়কে সংরক্ষণের আওতায় আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তাঁর সরকার। এরপর বিক্ষোভ উঠলেও, চরম হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন আন্দোলনকারীরা। কাপু নেতা পদ্মনাভন জানিয়েছেন আজকের মধ্যে সরকার এ নিয়ে কোনও ঘোষণা না করলে আমরণ অনশনে বসবেন তিনি।
সংরক্ষণ নিয়ে বৈঠকে বসবেন মোদী-ভাগবত
আনন্দবাজার-৩১ আগস্ট, ২০১৫
কিন্তু একই সঙ্গে তাঁর বক্তব্য, যদি পটেলদের সংরক্ষণের আওতায় আনা না যায়, তা হলে পুরো সংরক্ষণ ব্যবস্থাটাই তুলে দেওয়া হোক। এরই পাশাপাশি হার্দিক আবার তাঁর সংরক্ষণের আন্দোলনে সামিল করতে চান জাঠ, গুজ্জর, এমনকী অন্ধ্রের রেড্ডিদেরও। আরএসএসের একটি অংশ মনে করছে, জাতি-ভিত্তিক সংরক্ষণ তুলে দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।
হার্দিক নেমেছেন ম্যারাথনে
আনন্দবাজার-৩০ আগস্ট, ২০১৫
আসলে এখন জাঠ আর গুজ্জরদের দলে টানতে চাইছেন হার্দিক। আর এই দুই সম্প্রদায়সংরক্ষণ ব্যবস্থা না তুলে উল্টে তার সুবিধা পাওয়ার পক্ষে। আর তাই যৌথ মঞ্চে বসে হার্দিককে আজ বলতে শোনা গিয়েছে, ''পটেল সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষণই চাইছি আমরা। গুজরাতের পটেল, হরিয়ানা-মধ্যপ্রদেশ-রাজস্থান-উত্তরপ্রদেশের জাঠ-গুজ্জর সবই এক। বিহারের কুর্মি ও অন্ধ্রের ...
'সিরিঞ্জ সাইকো' আতঙ্কে অন্ধ্রপ্রদেশের নারীরা
এনটিভি-১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
এক অদ্ভুত 'সিরিঞ্জ সাইকোর' আতঙ্কে অস্থির অন্ধ্রপ্রদেশের পশ্চিম গোদাবরি ও নরসাপুরম জেলার নারীরা। কালো কাপড়ে মুখ বেঁধে মোটরসাইকেলে করে ঘুরে বেড়ায় এই 'বিকৃতমনস্ক' লোকটি। একলা কোনো নারীকে পেলেই পেছন থেকে তাঁর শরীরে সিরিঞ্জ ফুটিয়ে চম্পট দেয়। অন্ধ্রের পুলিশের বরাতে এমনই জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস ...
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়বে রিলায়্যান্স পাওয়ার, আদানি গোষ্ঠী
আনন্দবাজার-৬ জুন, ২০১৫
টার্মিনালটিতে থাকবে গ্যাস সংরক্ষণ ও তরলকে ফের গ্যাসে রূপান্তরের ব্যবস্থা। বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার মহেশখালি দ্বীপে টার্মিনালটি গড়ে ওঠার কথা। ... মুকেশ অম্বানীর রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজেরই অন্ধ্রের ওই প্রকল্পে গ্যাস সরবরাহের কথা ছিল। কিন্তু কৃষ্ণা-গোদাবরী অববাহিকা বা কেজি বেসিনে উৎপাদন তলানিতে ...
স্বস্তির সময়ে 'বিশেষ আইন' কেন?
প্রথম আলো-১৭ জুন, ২০১৫
দেখা যাচ্ছে, বর্তমান দামেই ভারতের অন্ধ্রে তৈরি করা রিলায়েন্সের এলএনজি-নির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন খরচ এত বেশি পড়ছে যে তা চালানো যাচ্ছে না। বাংলাদেশে এ ধরনের প্রকল্প পোষাবে কীভাবে? সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়টি মাথায় রেখেই মহাপরিকল্পনায় ৫০ ভাগ বিদ্যুতের উৎপাদন কয়লাভিত্তিক করার কথা বলা হয়েছে। আদানির সঙ্গে ...
হিন্দু হোন, নয় ভারত ছাড়ুন
প্রথম আলো-২৪ ডিসেম্বর, ২০১৪
গত আগস্ট মাসে নারী ও শিশুসহ ৩১ বাংলাদেশিকে অন্ধ্রের চিত্তর জেলার রেনিগুনতা রেলস্টেশন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের দাবি, পাসপোর্ট ছাড়া তারা ভ্রমণ করছিল। পাসপোর্ট না থাকার দায়ে উত্তর প্রদেশের মুজাফফরনগরের পুলিশও গত মঙ্গলবার কথিত চার বাংলাদেশি নারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে। গত অক্টোবর মাস থেকে তারা ভারতে আছে বলে ...
ছবি থেকে ফিঙ্গার প্রিন্ট নকল!
প্রথম আলো-১ জানুয়ারী, ২০১৫
অন্ধ্রের জলে মিশছে না তেলেঙ্গানার তেল · ধর্মঘটে ঢাকা-সিলেট রুটে বাস চলাচল বন্ধ · মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই আসামিসহ আহত ৬ · ডিএসইতে লেনদেন বন্ধ · হিলারির ই-মেইলের অনুলিপি এফবিআইকে হস্তান্তর · সকল সর্বশেষ · সৌম্যর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নেই এনামুলের · বিদেশের মাটিতে ভারত আবার 'বিড়াল'ই · অ্যাশেজ জিতেও 'বাংলাদেশ-লজ্জা' ভুলতে পারছে ...
আঘাত হেনেছে হুদহুদ
প্রথম আলো-১২ অক্টোবর, ২০১৪
হুদহুদের প্রভাবে ভারতের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য অন্ধ্রের উপকূলে ঘণ্টায় প্রায় ২০০ কিলোমিটার গতিতে বাতাস বইতে থাকে। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ। ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত বিভিন্ন এলাকায় সড়ক ও রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গুরুত্বপূর্ণ বন্দরনগর ২০ লাখ বাসিন্দার বিশাখাপট্টনাম ও আশপাশের এলাকায় জনজীবন ...
হায়দরাবাদ থেকে তেলেঙ্গানা
প্রথম আলো-২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪
সীমানার কিছু পরিবর্তন হলেও ব্রিটিশরা এ সত্তা বহাল রাখে। ব্রিটিশ-ভারতের ৫৫৬টি দেশীয় রাজ্যের মধ্যে এটি ছিল সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে সমৃদ্ধ। মূল হায়দরাবাদ রাজ্যের আয়তন ছিল দুই লাখ ১৫ হাজার বর্গকিলোমিটার। কেটে নিয়ে অন্ধ্রের সঙ্গে যেটুকু দেওয়া হয়েছে, তার আয়তন এক লাখ ১৫ হাজার বর্গকিলোমিটার। আর বর্তমান লোকসংখ্যা সাড়ে তিন কোটি।
No comments:
Post a Comment