মুজিবনগর ঘোষণার একটি বৈশিষ্ট্য
মুনতাসীর মামুন
"... মুজিবনগর ঘোষণার একটি বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। স্বাধীনতা ঘোষণা ও তাজউদ্দীনের বক্তব্যে একটি সুর লক্ষ্য করা যায় - তা হলো, বাঙালি এ যুদ্ধে যেতে চায়নি। সে স্বাধিকার চেয়েছে। সেই ন্যায্য দাবি মেনে তাকে দমনের জন্য গণহত্যা চালানো হয়েছিল এবং সে কারণে সে বাধ্য হয়েছিল স্বাধীনতা যুদ্ধে। সে সবসময় রাজনৈতিক সমাধান চেয়েছে।
তাজউদ্দিন বলেছেন, 'ইয়াহিয়া আশা করেছিলেন ৭ই মার্চ শেখ মুজিব স্বাধীনতা ঘোষণা করবেন।' এরপর কিন্তু তাজউদ্দিন নীরব। সে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের নেতৃবর্গ এটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, শত প্ররোচনা সত্ত্বেও শেখ মুজিব রাজনৈতিক সমাধান চেয়েছিলেন। তার বদলে তাকে উপহার দেয়া হয় গণহত্যা। সে কারণে ২৬শে মার্চ স্বাধীনতার ডাক দেয়া ছাড়া উপায় ছিল না। এ কারণে, ২৬শে মার্চই বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস॥...."
মুনতাসীর মামুন
"... মুজিবনগর ঘোষণার একটি বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়। স্বাধীনতা ঘোষণা ও তাজউদ্দীনের বক্তব্যে একটি সুর লক্ষ্য করা যায় - তা হলো, বাঙালি এ যুদ্ধে যেতে চায়নি। সে স্বাধিকার চেয়েছে। সেই ন্যায্য দাবি মেনে তাকে দমনের জন্য গণহত্যা চালানো হয়েছিল এবং সে কারণে সে বাধ্য হয়েছিল স্বাধীনতা যুদ্ধে। সে সবসময় রাজনৈতিক সমাধান চেয়েছে।
তাজউদ্দিন বলেছেন, 'ইয়াহিয়া আশা করেছিলেন ৭ই মার্চ শেখ মুজিব স্বাধীনতা ঘোষণা করবেন।' এরপর কিন্তু তাজউদ্দিন নীরব। সে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের নেতৃবর্গ এটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, শত প্ররোচনা সত্ত্বেও শেখ মুজিব রাজনৈতিক সমাধান চেয়েছিলেন। তার বদলে তাকে উপহার দেয়া হয় গণহত্যা। সে কারণে ২৬শে মার্চ স্বাধীনতার ডাক দেয়া ছাড়া উপায় ছিল না। এ কারণে, ২৬শে মার্চই বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস॥...."
- মুনতাসীর মামুন / সেই সব দিন ॥ [ সময় প্রকাশন - ফেব্রুয়ারী, ১৯৯৭ । পৃ: ৫২ ]
No comments:
Post a Comment