NIKHIL BHARAT UDBASTU SAMITI PRESIDENT Dr,Subodh Biswas accused Mamata Bannerjee to deprive Bengali Refugees of SC caste certificate as West Bengal Government made it mandatory to submit documents before 1950 to get SC caste certificate.It is a big blow after BJP and Congress combined supported by the Left passed citizenship Amendment Act to make Bengali Hindu refugees illegal migrants subjected to deportation!
Palash Biswas
Palash Biswas
দিদি এ তোমার কেমন নিতী, SC সার্টিফিকেট করে 1950 সালের দলিল ( প্রমান পএ) লাগবে। উদ্বাস্তুরা পাবেকোথায় ? .......।কপাল পুড়ল, কেউ কেড়ে নিল নাগরিকত্ব, কেউ নিল তপশীলী অধিকার ............. ভোট দেবেন কাকে?
দেশভাগের বলি পূর্ববঙ্গের অগনিত মানুষ,যাদের কথা কোন রাজনৈতিক দল ভাবেনা। অথত ইলেকশনের বাজারে তারাই উদ্বাস্তু এলাকায় গিয়ে বুলি হাকাবেন। এইসা করেঙ্গে,তেইসা করেঙ্গে........
দাদারা,নেতাদের জিজ্ঞাসা করবেন,২০০৩ এর কালো আইনের কি হোল। পশ্চিম বাঙলায় উদ্বাস্তুদের কাস্ট সার্টিফিকেট করতে হলে ১০৫০ সালের দলিল লাগবে। নতুবা সার্টিফিকেট পাবে না। মমতা দিদিকে জিজ্ঞেস করবেন,উদ্বাস্তুরা ১০৫০ সালের দলিল কি ভাবে জোগাড করবে......
দাদারা,নেতাদের জিজ্ঞাসা করবেন,২০০৩ এর কালো আইনের কি হোল। পশ্চিম বাঙলায় উদ্বাস্তুদের কাস্ট সার্টিফিকেট করতে হলে ১০৫০ সালের দলিল লাগবে। নতুবা সার্টিফিকেট পাবে না। মমতা দিদিকে জিজ্ঞেস করবেন,উদ্বাস্তুরা ১০৫০ সালের দলিল কি ভাবে জোগাড করবে......
উদ্বাস্তু নেতাগন, তাদের জন্য উদ্বাস্তু সমস্যার বহিপ্রকাশ ঘটতে সহায়ক হয়েছে। প্রত্যেকের অবদান অতুলনিয়। এখন তারা ইলেকশনের রোগে আক্রান্ত। কাকে কিভাবে হারান যায়, কিভাবে রাজনীতিক দলের টিকিট পাওয়াযায়। সে যে দল হোকনাকেন,টিকিট নিয়ে কথা।
রাজনীতিক দল যাচাই করে টিকিট দেবেন, যে তাদের সেবা করবে, লেজটি নেডে জীহুজুরী করবেন, বঞ্চিত মানুষের বঞ্চনা করতে যে যোজ্ঞঅবশেষে তিনিই টিকিট পাবেন।
রাজনীতিক দল যাচাই করে টিকিট দেবেন, যে তাদের সেবা করবে, লেজটি নেডে জীহুজুরী করবেন, বঞ্চিত মানুষের বঞ্চনা করতে যে যোজ্ঞঅবশেষে তিনিই টিকিট পাবেন।
Subodh Biswas
Uttam Howladar 2003 সালের কালাকানুন বাজপেয়ী সরকার । সংসদীয় কমিটির সভাপতি ছিলেন বিরোধী নেতা প্রণববাবু এবং সদস্য ছিলেন সোমনাথ বাবু । বিজেপি , কংগ্রেস, সিপিএম এদের পৃষ্ঠপোষকতায় পাশ হয় ঐ কালাকানুন । বাংলার দিদিমণি 11 নির্বাচনে উদ্বাস্তুদের আশ্বাস দিয়েছিলেন যে নির্বাচনে জিতলে তাদের আর কোন রেল লাইনের ধারে থাকতে হবে না। তাদেরকে সরকারি বাড়ি দেওয়া হবে। কি পরিহাস 5 বছর শেষ হল আবার নির্বাচন এসে গেল এবং ঐ প্রতিশ্রুতি , ভোট আমরা দিদিমণি কে দেবো? ??
১৬ রাজ্যে ২১শে ফেব্রুয়ারী উদজাপন করল নিখিল ভারত বাঙালি উ স সমিতি---
----------------------------------------------
২১ শে ফেব্রুয়ারী ভাষা শহিদদের শ্রদ্বা জানান হয় বিভিন্ন রাজ্যে। পশ্চিম বঙ্গের কাকদ্বীপের বৌবাজারে আজ সমিতির পক্ষথেকে ২১শে ফেব্রুয়ারী উদজাপন করা হয়। ডা সুবোধ বিশ্বাস বলেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে পুর্ববাংলার বাঙালিরা বুকের রক্ত ঢেলেদিয়ে উর্দূভাষার আগ্রাশন থেকে বাংলা ভাষাকে স্বাধীন করেন।সেই ভাষা আন্দোলনের সূএ ধরে হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভকরেছে। ভাষা সহিদের সম্মান জানিয়ে সারা বিশ্ব ২১ শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর জাতিক মাতৃভাষার সম্মান জানিয়েছেন। দুখ্যের বিষয় সেই আন্দোলনের শরিক ছিল পূর্ব বাংলার সংখ্যালঘুরা। সেমাটিতে তারা থাকতে পারল না। সে শহিদের বংশধরেরা বহির বংঙ্গে মাতৃভাষার অধিকার থেকে বঞ্চিত। এ লজ্জা সমগ্র বাঙালি জাতির। আমরা সংকল্প নিয়েছি বহির বঙ্গের দেডকোটি বাঙালিদের মাতৃভাষার অধিকার ফিরিয়ে দেবার।
বক্তব্য রাখান ড: বিপুল ব্যাপারী, ডা আশীষ ঠাকুর ,অসীত মজুমদার , জীবনান্দ হালদার,জগদীশ মন্ডল (ছএিশগড) নির্মল বালা, নারায়ন হালদার সহ অনেকে। বিশিষ্ট জনদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন নলিনী মন্ডল,বিনয় বিশ্বাস(দিললী) অলোক রায় শ্যামল বিশ্বাস কবি বিশ্বাস নারায়ন পাল সহ অনেকে। অনুষ্ঠনে পাচ হাজারের উর্ধে ভাষা অনুগরাগী বৃন্দ অংশগ্রহন করেন । ১০০০ হাজার স্কুল বিদার্থীদের সমিতির পক্ষথেকে পুস্তক বিতরন করাহয়। এই মহতি কাজে আর্থিক সহজোগীতা করেন সমাজব্রতি শ্যামল বিশ্বাস, জীবানন্দ হালদার (ছত্তিশগড)
ডা আশিস ঠাকুর।
----------------------------------------------
২১ শে ফেব্রুয়ারী ভাষা শহিদদের শ্রদ্বা জানান হয় বিভিন্ন রাজ্যে। পশ্চিম বঙ্গের কাকদ্বীপের বৌবাজারে আজ সমিতির পক্ষথেকে ২১শে ফেব্রুয়ারী উদজাপন করা হয়। ডা সুবোধ বিশ্বাস বলেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে পুর্ববাংলার বাঙালিরা বুকের রক্ত ঢেলেদিয়ে উর্দূভাষার আগ্রাশন থেকে বাংলা ভাষাকে স্বাধীন করেন।সেই ভাষা আন্দোলনের সূএ ধরে হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভকরেছে। ভাষা সহিদের সম্মান জানিয়ে সারা বিশ্ব ২১ শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর জাতিক মাতৃভাষার সম্মান জানিয়েছেন। দুখ্যের বিষয় সেই আন্দোলনের শরিক ছিল পূর্ব বাংলার সংখ্যালঘুরা। সেমাটিতে তারা থাকতে পারল না। সে শহিদের বংশধরেরা বহির বংঙ্গে মাতৃভাষার অধিকার থেকে বঞ্চিত। এ লজ্জা সমগ্র বাঙালি জাতির। আমরা সংকল্প নিয়েছি বহির বঙ্গের দেডকোটি বাঙালিদের মাতৃভাষার অধিকার ফিরিয়ে দেবার।
বক্তব্য রাখান ড: বিপুল ব্যাপারী, ডা আশীষ ঠাকুর ,অসীত মজুমদার , জীবনান্দ হালদার,জগদীশ মন্ডল (ছএিশগড) নির্মল বালা, নারায়ন হালদার সহ অনেকে। বিশিষ্ট জনদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন নলিনী মন্ডল,বিনয় বিশ্বাস(দিললী) অলোক রায় শ্যামল বিশ্বাস কবি বিশ্বাস নারায়ন পাল সহ অনেকে। অনুষ্ঠনে পাচ হাজারের উর্ধে ভাষা অনুগরাগী বৃন্দ অংশগ্রহন করেন । ১০০০ হাজার স্কুল বিদার্থীদের সমিতির পক্ষথেকে পুস্তক বিতরন করাহয়। এই মহতি কাজে আর্থিক সহজোগীতা করেন সমাজব্রতি শ্যামল বিশ্বাস, জীবানন্দ হালদার (ছত্তিশগড)
ডা আশিস ঠাকুর।
No comments:
Post a Comment