তৃণমূলের র্যালিতে গতকাল মুসলমান কবীর সুমন মাথায় টুপি পরে গীত গেয়েছেন এক মহাচোর আর এক মহারানীর পক্ষে। গীত তিনি ভালোই গান। তাঁর গীত শুনে বাহবা দেওয়ার গাধা যে বংগে কম নেই, তা তাঁর চেয়ে বেশি কেউ জানে না।
চোরের পক্ষে তাঁর চেঁচানোটা শোনার মতো ছিল! সাধে কী আর বলে চোরে চোরে মাসতুতো ভাই!
মহারানীর নামে লোকে তিনশ বছর পর মন্দির বানাবে, পুজো দেবে-- এই হল সুমনের ভবিষ্যতবাণী। মহারানীর নামে ‘মাজার বানিয়ে তিনশ বছর পর মুসলমানরা শিন্নি দেবে’ না বলে ’মন্দিরে পুজো দেবে’ বলার দরকার কী ছিল! মুসলমানের মনে আঘাত লাগবে না বুঝি?
তিনশ বছর পর পশ্চিমবংগে হিন্দুর সংখ্যা কী দাঁড়ায় সেটা ভাবছি। হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে যাবে না তো? মন্দির বানাবার সাহস টাহস থাকবে?
চোরের পক্ষে তাঁর চেঁচানোটা শোনার মতো ছিল! সাধে কী আর বলে চোরে চোরে মাসতুতো ভাই!
মহারানীর নামে লোকে তিনশ বছর পর মন্দির বানাবে, পুজো দেবে-- এই হল সুমনের ভবিষ্যতবাণী। মহারানীর নামে ‘মাজার বানিয়ে তিনশ বছর পর মুসলমানরা শিন্নি দেবে’ না বলে ’মন্দিরে পুজো দেবে’ বলার দরকার কী ছিল! মুসলমানের মনে আঘাত লাগবে না বুঝি?
তিনশ বছর পর পশ্চিমবংগে হিন্দুর সংখ্যা কী দাঁড়ায় সেটা ভাবছি। হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে যাবে না তো? মন্দির বানাবার সাহস টাহস থাকবে?
No comments:
Post a Comment