Monday, July 4, 2016

NO IS ATTACK!আর্টিজানের ঘটনাটি কোনো আইএস অ্যাটাক নয়।

আনসার আল ইসলামের নামের টুইটগুলি ঢাকা থেকে করেন মনিরুল- সিটিটিসির কর্মকর্তার তথ্য।


নাম না প্রকাশ করে ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম সেলের এসপি পর্যায়ের এক অফিসার জানিয়েছেন, আর্টিজানের ঘটনাটি কোনো আইএস অ্যাটাক নয়। আইএস হামলা হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ কোনো অবস্থাতেই ফোর লেইন উদ্বোধন করতে বাইরে যেতেন না। এধরনের বড় ঘটনা ঘটলে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়, আউটডোর প্রোগ্রামের তো কোনো প্রশ্নই ওঠে না।
পুলিশ কতৃক প্রকশিত ৫ হত্যাকারীর ছবির মধ্যে চার জন মুবাশ্বির, নিব্রাস, আন্দালিব, মিনহাজ পরস্পর বন্ধু। কয়েকমাস আগে সন্দেহজনকভাবে এদেরকে পুলিশ আটক করে কাস্টডিতে রেখেছিল। এদের নিখোঁজ থাকা নিয়ে কয়েকটি জিডিও হয়ছে। সম্প্রতি উত্তরার অস্ত্র উদ্ধার নাটকের স্টোরি ফাঁস হয়ে যাওয়ায় পুলিশের ভাবমুর্তি দারুনভাব ক্ষুন্ন হয়। দরকার পরে আরেকটি সাংঘাতিক ঘটনার। তখনই আর্টিজান হামলা প্রোগ্রাম হাতে নেয় ডিজি র‌্যাব ও সিটিটিসির এডিশনাল কমিশনার। এই হামলার প্লটটি তৈরী করে সেটা বিশ্বাসযোগ্য করানোর জন্য পুলিশের সাথে গুলি বিনিময় ঘটানো হয়, তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে দু’জন কর্মকর্তাকে প্রাণ দিতে হয়। বিপি লাগানো থাকার পরেও গলায় আঘাত লেগে তারা মারা যায়। আর্টিজানের বিষয়টাকে জিইয়ে রাখা হয় ইচ্ছা করেই, চাইলে রাতের মধ্যে নিস্পত্তি করে ফেলা যেতো। কিন্তু সিভিয়ারিটি বাড়ানোর জন্য লম্বা সময় নিয়ে বেছে বেছে বিদেশী হত্যা করা হয়, আবার সেই ঘুরে ফিরে ইতালি ও জাপানীজ। যাতে করে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় গুরুত্ব পায়।
রাতে ডিজি র‌্যাবের নির্দেশমত লাইভ টেলিকাস্ট বন্ধ করা হয়, মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখা হয়, মিডিয়া সরিয়ে দিয়ে এলাকা আইসোলেট করা হয়। প্রথমে ঠিক করা হয় দাবী দাওয়ার মাধ্যমে নিস্পত্তি করা হবে, র‌্যাবের ডিজি তেমনই ধারনা দিয়েছিলেন। এ নিয়ে ৩টি দাবীও ঠিক করা হয়, মিডিয়ায় চলে যায়। কিন্তু পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেটা বাতিল করে সকালে অভিযানের মধ্য দিয়ে শেষ করার সিদ্ধান্ত হয়। এতে করে আর্মি ও পুলিশের প্রতি পাবলিক সিমপ্যাথি বাড়ানো সম্ভব হবে।
সকাল হতেই গুলি করতে করতে যৌথ বাহিনীর নামে একদিক ঢুকে পড়ে আর্মি, এবং ‍খুবি দ্রুত হামলাকারীদেরকে কমব্যাট পোষাক পড়িয়ে এম্বুলেন্সে দ্রুত বের করে আনা হয়। এটি সেনা সোর্সও কনফার্ম করে। অন্যদিকে পুলিশের হাতে থাকা চার বন্ধুকে চোখ বেধে পিঠমোড়া করে নিয়ে গ্যারেজে ঢোকায়। এরপরে তাদেরকে গুলি করে হত্যা করে লাশ ফেলে রাখা হয় মাঠে। এই চারটি ছেলেই যে হত্যাকারী এবং আইএসের, তা বিশ্বাস করানোর জন্য আগেই আইএস পোষাক পড়িয়ে সিটিটিসির এজেন্টরা ছবি তুলে তা টুইট করে দেয় আইএস সাইটে। কর্মকর্তাটি আরও জানায়, ঢাকা থেকে এই একাউন্টগুলি পরিচালনা করে থাকেন ডিআইজি মনিরুল ইসলাম নিজে, এবং তার একজন বিশ্বস্ত অফিসার কেবল জানে পুরো বিষয়টা। অতীতে প্রতিটা ঘটনা ঘটার সাথে সাথেই তিনি খুব দ্রুত আইএস/কায়েদা/আনসার আল ইসলামের নামে দায়িত্ব টুইট করে দেন। যার ফলে কখনই কোনো সরকারী সংস্খা আর সোর্স খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করে না। কিন্তু এবারে আর্টিজানের ভেতর থেকে পাওয়া কয়েকটি ছবি, এবং জঙ্গি হিসাবে মুবাশ্বির, নিব্রাস, আন্দালিব, মিনহাজ সহ পাঁচ জনের ছবি আগে থেকে তুলে আপলোড করে দেয়া হয়। ভিতরে ম্যাসাকারের দু’ট ছবি, নিহত সংখ্যা কনফার্ম ২০ জন, এবং কথিত হামলাকারীদের ছবি সাইটে টুইট করে দিয়ে জনগনকে বিশ্বাস করানোর কাজটি খুব সহজ হয়ে যায়।
Qamrul IslamFollow
আনসার আল ইসলামের নামের টুইটগুলি ঢাকা থেকে করেন মনিরুল- সিটিটিসির কর্মকর্তার তথ্য।
নাম না প্রকাশ করে ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম সেলের এসপি পর্যায়ের এক অফিসার জানিয়েছেন, আর্টিজানের ঘটনাটি কোনো আইএস অ্যাটাক নয়। আইএস হামলা হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ কোনো অবস্থাতেই ফোর লেইন উদ্বোধন করতে বাইরে যেতেন না। এধরনের বড় ঘটনা ঘটলে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়, আউটডোর প্রোগ্রামের তো কোনো প্রশ্নই ওঠে না।
পুলিশ কতৃক প্রকশিত ৫ হত্যাকারীর ছবির মধ্যে চার জন মুবাশ্বির, নিব্রাস, আন্দালিব, মিনহাজ পরস্পর বন্ধু। কয়েকমাস আগে সন্দেহজনকভাবে এদেরকে পুলিশ আটক করে কাস্টডিতে রেখেছিল। এদের নিখোঁজ থাকা নিয়ে কয়েকটি জিডিও হয়ছে। সম্প্রতি উত্তরার অস্ত্র উদ্ধার নাটকের স্টোরি ফাঁস হয়ে যাওয়ায় পুলিশের ভাবমুর্তি দারুনভাব ক্ষুন্ন হয়। দরকার পরে আরেকটি সাংঘাতিক ঘটনার। তখনই আর্টিজান হামলা প্রোগ্রাম হাতে নেয় ডিজি র‌্যাব ও সিটিটিসির এডিশনাল কমিশনার। এই হামলার প্লটটি তৈরী করে সেটা বিশ্বাসযোগ্য করানোর জন্য পুলিশের সাথে গুলি বিনিময় ঘটানো হয়, তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে দু’জন কর্মকর্তাকে প্রাণ দিতে হয়। বিপি লাগানো থাকার পরেও গলায় আঘাত লেগে তারা মারা যায়। আর্টিজানের বিষয়টাকে জিইয়ে রাখা হয় ইচ্ছা করেই, চাইলে রাতের মধ্যে নিস্পত্তি করে ফেলা যেতো। কিন্তু সিভিয়ারিটি বাড়ানোর জন্য লম্বা সময় নিয়ে বেছে বেছে বিদেশী হত্যা করা হয়, আবার সেই ঘুরে ফিরে ইতালি ও জাপানীজ। যাতে করে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় গুরুত্ব পায়।
রাতে ডিজি র‌্যাবের নির্দেশমত লাইভ টেলিকাস্ট বন্ধ করা হয়, মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখা হয়, মিডিয়া সরিয়ে দিয়ে এলাকা আইসোলেট করা হয়। প্রথমে ঠিক করা হয় দাবী দাওয়ার মাধ্যমে নিস্পত্তি করা হবে, র‌্যাবের ডিজি তেমনই ধারনা দিয়েছিলেন। এ নিয়ে ৩টি দাবীও ঠিক করা হয়, মিডিয়ায় চলে যায়। কিন্তু পরে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেটা বাতিল করে সকালে অভিযানের মধ্য দিয়ে শেষ করার সিদ্ধান্ত হয়। এতে করে আর্মি ও পুলিশের প্রতি পাবলিক সিমপ্যাথি বাড়ানো সম্ভব হবে।
সকাল হতেই গুলি করতে করতে যৌথ বাহিনীর নামে একদিক ঢুকে পড়ে আর্মি, এবং ‍খুবি দ্রুত হামলাকারীদেরকে কমব্যাট পোষাক পড়িয়ে এম্বুলেন্সে দ্রুত বের করে আনা হয়। এটি সেনা সোর্সও কনফার্ম করে। অন্যদিকে পুলিশের হাতে থাকা চার বন্ধুকে চোখ বেধে পিঠমোড়া করে নিয়ে গ্যারেজে ঢোকায়। এরপরে তাদেরকে গুলি করে হত্যা করে লাশ ফেলে রাখা হয় মাঠে। এই চারটি ছেলেই যে হত্যাকারী এবং আইএসের, তা বিশ্বাস করানোর জন্য আগেই আইএস পোষাক পড়িয়ে সিটিটিসির এজেন্টরা ছবি তুলে তা টুইট করে দেয় আইএস সাইটে। কর্মকর্তাটি আরও জানায়, ঢাকা থেকে এই একাউন্টগুলি পরিচালনা করে থাকেন ডিআইজি মনিরুল ইসলাম নিজে, এবং তার একজন বিশ্বস্ত অফিসার কেবল জানে পুরো বিষয়টা। অতীতে প্রতিটা ঘটনা ঘটার সাথে সাথেই তিনি খুব দ্রুত আইএস/কায়েদা/আনসার আল ইসলামের নামে দায়িত্ব টুইট করে দেন। যার ফলে কখনই কোনো সরকারী সংস্খা আর সোর্স খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করে না। কিন্তু এবারে আর্টিজানের ভেতর থেকে পাওয়া কয়েকটি ছবি, এবং জঙ্গি হিসাবে মুবাশ্বির, নিব্রাস, আন্দালিব, মিনহাজ সহ পাঁচ জনের ছবি আগে থেকে তুলে আপলোড করে দেয়া হয়। ভিতরে ম্যাসাকারের দু’ট ছবি, নিহত সংখ্যা কনফার্ম ২০ জন, এবং কথিত হামলাকারীদের ছবি সাইটে টুইট করে দিয়ে জনগনকে বিশ্বাস করানোর কাজটি খুব সহজ হয়ে যায়।


No comments:

Post a Comment