দিন দিন জীবন যাত্রার ব্যয় বাড়ছে। প্রাপ্ত মজুরিতে গার্মেন্টস শ্রমিকদের আর চলছে না। শ্রমিকরা অসহায় পড়েছে। আগে নির্ধারিত ৫,৩০০ টাকা মজুরি দিয়ে শ্রমিকদের ১৫দিনের বেশি চলছে না। সংসার চালাতে হচ্ছে ধার-দেনা করে। এ অবস্থায় গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করে ১৬,০০০ টাকা করতে হবে। বুধবার সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বিজিএমইএ ভবনের সামনে স্মারকলিপি প্রদানপূর্ব পথসভায় শ্রমিক নেতৃবৃন্দ এ কথা বলেন।
গার্মেন্টস শ্রমিক অধিকার আন্দোলন এ পথসভার আয়োজন করে। সংগঠনের সভাপতি মোশরেফা মিশুর সভাপতিত্বে পথসভায় বক্তব্য রাখেন, শ্রমিক নেতা এড. মাহবুবুর রহমান ইসমাইল, তাসলিমা আক্তার লিমা, রফিকুল ইসলাম পথিক, শবনব হাফিজ, প্রকাশ দত্ত, এএএম ফয়েজ হোসেন, ডা. সামসুল আলম প্রমুখ শ্রমিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গার্মেন্টস শ্রমিক অধিকার আন্দোলন এ পথসভার আয়োজন করে। সংগঠনের সভাপতি মোশরেফা মিশুর সভাপতিত্বে পথসভায় বক্তব্য রাখেন, শ্রমিক নেতা এড. মাহবুবুর রহমান ইসমাইল, তাসলিমা আক্তার লিমা, রফিকুল ইসলাম পথিক, শবনব হাফিজ, প্রকাশ দত্ত, এএএম ফয়েজ হোসেন, ডা. সামসুল আলম প্রমুখ শ্রমিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন, ৫,৩০০ টাকা মজুরি বাজারমূল্যের সাথে সংগতিহীন এবং অপর্যাপ্ত। ২০১৩ সালের শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করা হয়েছে। এরপর তিনবছর বাড়িভাড়া, গাড়ীভাড়া, বিদ্যুৎ, গ্যাস শিক্ষা, চিকিৎসা ব্যয়সহ সকল নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে। এছাড়া চলতি বছরে থেকে সরকারি কর্মচারিদের নতুন বেতন কাঠামো কার্যকর হওয়ার কারণে বাজারে এর প্রভাব ফেলেছে। এর ফলে একদিকে শ্রমিকদের বস্তুগত চাহিদা তৈরি হয়েছে অন্যদিকে সরকারি কর্মচারিদের বেতন দ্বিগুন হওয়ার কারণে শ্রমিকদের মাঝে মানসিক চাহিদা তৈরি হয়েছে। এমত অবস্থায় শ্রমিকদের মাঝে উৎপাদন ব্যহত হওয়ার মত অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
মন্ত্রী, এমপি ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের জন্য ৮০ থেকে ১০০ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধি প্রমান করে উৎপাদনের সাথে যুক্ত শ্রমিক-কর্মচারিদের মজুরি বৃদ্ধি করতে হবে বলে নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন। তারা বলেন, অতিদ্রুত ন্যুনতম মজুরি বোর্ড গঠন করে শ্রমিক শ্রমিকদের জন্য ১০,০০০ হাজার টাকা মূল বেতনসহ মোট ১৬,০০০ টাকা ন্যুনতম মজুরি নির্ধারণ করতে হবে। যতদিন পর্যন্ত মজুরি বোর্ড গঠন না হবে ততদিন পর্যন্ত বাজারমূর্য সামাল দেওয়ার জন্য ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও ১০ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট দেওয়ার দাবি জানায়।
মন্ত্রী, এমপি ও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের জন্য ৮০ থেকে ১০০ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধি প্রমান করে উৎপাদনের সাথে যুক্ত শ্রমিক-কর্মচারিদের মজুরি বৃদ্ধি করতে হবে বলে নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন। তারা বলেন, অতিদ্রুত ন্যুনতম মজুরি বোর্ড গঠন করে শ্রমিক শ্রমিকদের জন্য ১০,০০০ হাজার টাকা মূল বেতনসহ মোট ১৬,০০০ টাকা ন্যুনতম মজুরি নির্ধারণ করতে হবে। যতদিন পর্যন্ত মজুরি বোর্ড গঠন না হবে ততদিন পর্যন্ত বাজারমূর্য সামাল দেওয়ার জন্য ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও ১০ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট দেওয়ার দাবি জানায়।
No comments:
Post a Comment