জয়দীপ ঘোষ
কর্তৃপক্ষের দালালদের আমরা আটকে দেবই।যারা ছাত্রছাত্রীদের স্বাধীন কণ্ঠকে রোধ করবে তাদেরকে আমরা হারিয়ে দেবই।
আজ বিশ্বভারতীতে ভাষাভবনের কাউস্নেলিং ছিল।দূর দুরান্ত থেকে এসেছিল প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থী।চোখে ছিল স্বপ্ন।অনেকেই জানে না পুরো প্রক্রিয়াটা কিরকম। সকাল থেকেই তাই,যদি তাদের কোনো সাহায্য করতে পারি এই ভেবেই গিয়েছিলাম কাউস্নেলিং হলে।দু এক জনের ফর্ম ফিলাপ করছি,এমন সময় খবর এল তৃণমূলের গুন্ডারা নাকি বাইরে অন্যান্য সংগঠনের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলছে। গিয়ে জিজ্ঞেস করতে তাদেরই একজন বলল যে ছিঁড়েছে বেশ করেছে।আমরা ওখানে যারা ছিলাম এরপরেই আরো পোস্টার লিখে লাগাতে লাগলাম দেওয়ালে। দেখলাম ওরা আমাদের দিকে তাকাচ্ছে। ওরে বাপ্রে! কি বিভৎস সেই দৃষ্টি!প্রায় ভষ্ম হবার জোগাড়। যাই হোক সেদিকে বেশি নজর না দিয়ে আমরা আমদের কাজই চালিয়ে যেতে লাগলাম। আমাদের বয়ান ইত্যাদি দেখে এরপর যখন উপস্থিত অন্যানেরা কয়েকজন কথা বলতে এলেন কিংবা যখন হলে ফিরে গেলাম যদি কাউকে সাহায্য করতে পারি এই ভেবে, সেখানে কয়েকজনের কাছে শুনলাম পয়সার বিনিময়ে চান্স করিয়ে দেবার জন্য এই সব দালালদের দেওয়া প্রলোভনের গল্প।
যাই হোক সে যত নোংরামিই ওরা করুক না কেন,আমাদের মতন বিনি স্বার্থে কাজ করতে থাকা কয়েকজনের জন্য ওদের ব্যবসাটা এবার তেমন জমল না।জালিয়াতিটা এখানে কিভাবে হয় সেকথা যারা জানেন তারা বোধ করি বুঝে গেছেন ব্যাপারটা।
আর ওরাও বুঝে গেছে।বুঝে গেছে যে শুধু পোস্টার ছিঁড়ে আর চোখরাঙানি দিয়ে দাবিয়ে রাখার দিন শেষ।
যত চেষ্টাই করুক না কেন,স্বাধীন - গণতান্ত্রিক - ঐক্যবদ্ধ স্বর ছেয়ে ফেলবেই বিশ্বভারতীর আকাশ
কর্তৃপক্ষের দালালদের আমরা আটকে দেবই।যারা ছাত্রছাত্রীদের স্বাধীন কণ্ঠকে রোধ করবে তাদেরকে আমরা হারিয়ে দেবই।
আজ বিশ্বভারতীতে ভাষাভবনের কাউস্নেলিং ছিল।দূর দুরান্ত থেকে এসেছিল প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থী।চোখে ছিল স্বপ্ন।অনেকেই জানে না পুরো প্রক্রিয়াটা কিরকম। সকাল থেকেই তাই,যদি তাদের কোনো সাহায্য করতে পারি এই ভেবেই গিয়েছিলাম কাউস্নেলিং হলে।দু এক জনের ফর্ম ফিলাপ করছি,এমন সময় খবর এল তৃণমূলের গুন্ডারা নাকি বাইরে অন্যান্য সংগঠনের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলছে। গিয়ে জিজ্ঞেস করতে তাদেরই একজন বলল যে ছিঁড়েছে বেশ করেছে।আমরা ওখানে যারা ছিলাম এরপরেই আরো পোস্টার লিখে লাগাতে লাগলাম দেওয়ালে। দেখলাম ওরা আমাদের দিকে তাকাচ্ছে। ওরে বাপ্রে! কি বিভৎস সেই দৃষ্টি!প্রায় ভষ্ম হবার জোগাড়। যাই হোক সেদিকে বেশি নজর না দিয়ে আমরা আমদের কাজই চালিয়ে যেতে লাগলাম। আমাদের বয়ান ইত্যাদি দেখে এরপর যখন উপস্থিত অন্যানেরা কয়েকজন কথা বলতে এলেন কিংবা যখন হলে ফিরে গেলাম যদি কাউকে সাহায্য করতে পারি এই ভেবে, সেখানে কয়েকজনের কাছে শুনলাম পয়সার বিনিময়ে চান্স করিয়ে দেবার জন্য এই সব দালালদের দেওয়া প্রলোভনের গল্প।
যাই হোক সে যত নোংরামিই ওরা করুক না কেন,আমাদের মতন বিনি স্বার্থে কাজ করতে থাকা কয়েকজনের জন্য ওদের ব্যবসাটা এবার তেমন জমল না।জালিয়াতিটা এখানে কিভাবে হয় সেকথা যারা জানেন তারা বোধ করি বুঝে গেছেন ব্যাপারটা।
আর ওরাও বুঝে গেছে।বুঝে গেছে যে শুধু পোস্টার ছিঁড়ে আর চোখরাঙানি দিয়ে দাবিয়ে রাখার দিন শেষ।
যত চেষ্টাই করুক না কেন,স্বাধীন - গণতান্ত্রিক - ঐক্যবদ্ধ স্বর ছেয়ে ফেলবেই বিশ্বভারতীর আকাশ
No comments:
Post a Comment