Sunday, July 10, 2016

মহারাষ্টে নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির ঐতিহাসিক বিজয় । ************************************************ মহারাষ্টের উদ্বাস্তুরা ছয় দশক পরে বাড়ির পাট্টা পেল। নিখিল বাঙালি ভারত উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির আন্দোলনের ফলে, বিগত তিন বছর আগেই মহারাষ্ট সরকার উদ্বাস্তুদের নামে বাড়ির প্লোট রেজিষ্টারী করার কথা ঘোষনা করেছিলেন। কিন্তু লালফিতা শাহী সরকারী নীতির ফলে ফাইল আটকে য়ায়। পরিবার পিছু প্রতি প্লট এর রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০,০০০( দশ হাজার ) টাকা ধার্য করা হয়। আবার শুরু হয় আন্দোলন , প্রশাসন দাবি মেনে রেজিষ্ট্রেশন ফি ২,০০/ ( দুই শত) টাকা ধার্য করেন। ফলে ৭/৮ কোটি টাকার বাড়তি করের বোঝা থেকে মুক্তি পেয়েছে গরিব ছিন্নমূল বাঙালিরা। সরকার ও তাদের প্রয়োজনীয় ঋণ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছেন। স্হানীয় অধিবাসীরা আর এদের বলবেনা “ ও বাঙ্গালীরা, তোমাদের জমির লীজের মেয়াদ শেষ হয়েছে , এবার জমি ছেড়ে দিতে হবে”। আর কেউ বলবেনা “তোমাদের চলে যেতে হবে” । এক অভিশপ্ত জনগোষ্টি ফিরে পেল ভূমির অধিকার। →→→→→→→→→→→→→→→→→ এই উপলক্ষে মহারাষ্টে গডচীরলী জেলার অন্তর্গত ভবানীপূরে এক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। উপস্থিত সবার মুখে ছিল খুশির বন্যা। প্রশাসন ও এই বিষয়ে নির্দেশ জরি করেছেন। এখন মহারাষ্টের ২ লাখ লোক বুক ফুলিয়ে বলতে পারবে “ এটি আমার বাড়ি ”। তাদের উওরসুরীদের কোনদিন আর ভিটে হারাতে হবেনা। →→→→→→→→→→→→→→→→ মহারাষ্টের আন্দোলনকারী দের সেলুট জানাই।


Maharashtra Bengali Refugee get Patta for home after successful movement led by Nkhi Bharat Udvastu samanyay samiti
মহারাষ্টে নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির ঐতিহাসিক বিজয় ।
************************************************
মহারাষ্টের উদ্বাস্তুরা ছয় দশক পরে বাড়ির পাট্টা পেল। নিখিল বাঙালি ভারত উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির আন্দোলনের ফলে, বিগত তিন বছর আগেই মহারাষ্ট সরকার উদ্বাস্তুদের নামে বাড়ির প্লোট রেজিষ্টারী করার কথা ঘোষনা করেছিলেন। কিন্তু লালফিতা শাহী সরকারী নীতির ফলে ফাইল আটকে য়ায়। পরিবার পিছু প্রতি প্লট এর রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০,০০০( দশ হাজার ) টাকা ধার্য করা হয়। আবার শুরু হয় আন্দোলন , প্রশাসন দাবি মেনে রেজিষ্ট্রেশন ফি ২,০০/ ( দুই শত) টাকা ধার্য করেন। ফলে ৭/৮ কোটি টাকার বাড়তি করের বোঝা থেকে মুক্তি পেয়েছে গরিব ছিন্নমূল বাঙালিরা। সরকার ও তাদের প্রয়োজনীয় ঋণ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছেন। স্হানীয় অধিবাসীরা আর এদের বলবেনা “ ও বাঙ্গালীরা, তোমাদের জমির লীজের মেয়াদ শেষ হয়েছে , এবার জমি ছেড়ে দিতে হবে”। আর কেউ বলবেনা “তোমাদের চলে যেতে হবে” । এক অভিশপ্ত জনগোষ্টি ফিরে পেল ভূমির অধিকার।
→→→→→→→→→→→→→→→→→
এই উপলক্ষে মহারাষ্টে গডচীরলী জেলার অন্তর্গত ভবানীপূরে এক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। উপস্থিত সবার মুখে ছিল খুশির বন্যা। প্রশাসন ও এই বিষয়ে নির্দেশ জরি করেছেন। এখন মহারাষ্টের ২ লাখ লোক বুক ফুলিয়ে বলতে পারবে “ এটি আমার বাড়ি ”। তাদের উওরসুরীদের কোনদিন আর ভিটে হারাতে হবেনা।
→→→→→→→→→→→→→→→→
মহারাষ্টের আন্দোলনকারী দের সেলুট জানাই।

No comments:

Post a Comment