Sayan Bhattacharjee
শিক্ষাক্ষেত্রে এমন জোচ্চুরি সারা পৃথিবীতেই বোধহয় নজিরবিহীন।
এমন একটা কলেজ যার ৩০০ বিঘা জমি নেওয়া হয়েছিল,এক অসহায় বিধবা মহিলাকে ঠকিয়ে।এই দিয়ে শুরু ৪০০ কোটি টাকার সরকারী প্রকল্প।বাজারে তখন সিপিয়েম ।
MHRD(কং আমল) কলেজের মাথা।অথচ শিক্ষাক্ষেত্রের সামান্যতম নিয়মও মানা হয়নি এখানে। Vocational training হবে কিন্ত ল্যাবোরেটরি নেই।এমনকি পাঠক্রমে জাতীয় শিক্ষাদপ্তরের ছাপ্পাটুকুও পাওয়া যাবে না।আমেরিকার এক বিশেষ শিক্ষা মডেল প্রায় এক্সপেরিমেন্ট হিসেবে বসানো হয়েছে গণিখানে।গিনিপিগ কারা বলা বাহুল্য ।২ বছরের বি-টেক ডিগ্রি জগতের কোথাও হয় কি ? অদ্ভুৎ জগাখিচুড়ি চক্কর।! NIT দূর্গাপুর নাকি এর দায়িত্বে।অথচ তারা কোনো দায় নেবে না।
শিক্ষকতা করতে গেলে জমা রাখতে হয় ১২ থেকে ১৬ লাখ টাকা।অটোমোবাইল-ডিপ্লোমাধারী ইংরাজী পড়ান।কর্মচারিদের কাজটাও স্টুডেন্টদের করতে হয়।অশিক্ষক কর্মচারীদের বেতন,বাড়ার বদলে কমে।কর্তৃপক্ষের পশুর মত ব্যবহার প্রায়সই সইতে হয় গেস্ট লেকচারারদের।হাতে গোণা দিন ক্লাস...শেষ হয়ে যায় বাসের হর্নের সাথে।
এম এইচ আর ডির একটি বোর্ড ঝোলানো রয়েছে।মনুস্মৃতি।কিন্ত মন্ত্রী 'স্মৃতি' ফিরেও তাকান না।
চাকরি দিতে পারবে না,ডিগ্রির লোভ দেখানো চলছে তাই।আর আ্যফিলিয়েশনম পেলেও , আগাগোড়া অস্পষ্ট,ভুলে ভরতি।যেকোনো শিক্ষার প্রাথমিক একটা উদ্দেশ্য থাকে..এনাদের পাঠক্রমে সেগুলো আবিষ্কার করা দূরূহ কাজ।
এটা আইটি আই নয় ।আই আই টি তো নয়ই। কমিউনিটি পলিটেকনিকও নয়। তাহলে কি? কি এর অবস্থান?
জানেনা কেউ।
দড়মার বেড়াঘরে ক্লাস হয়েছে দুবছর।মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির বন্যায় এই কলেজের নামটা এসেছিল।কথা রাখেন নি অবশ্য।
শিক্ষার্ত্রীরা স্লোগান দিচ্ছিল,"গণিখান করলে কি,আমরা এবার খাবো কি?"কারিগরি শিক্ষার বড় কর্তা "Unresolvable" বলে দিব্যি কেটে পড়েছেন।সব্বাই হাত গুটিয়ে 'ন্যাকা' সাজছেন।
তা বললে তো আর হবে না স্যার! আমাদের দাবি উচিত দাবি,লড়েই নেবো।
(আন্দোলনরত ছাত্রী-ছাত্রদের তরফে)
শিক্ষাক্ষেত্রে এমন জোচ্চুরি সারা পৃথিবীতেই বোধহয় নজিরবিহীন।
এমন একটা কলেজ যার ৩০০ বিঘা জমি নেওয়া হয়েছিল,এক অসহায় বিধবা মহিলাকে ঠকিয়ে।এই দিয়ে শুরু ৪০০ কোটি টাকার সরকারী প্রকল্প।বাজারে তখন সিপিয়েম ।
MHRD(কং আমল) কলেজের মাথা।অথচ শিক্ষাক্ষেত্রের সামান্যতম নিয়মও মানা হয়নি এখানে। Vocational training হবে কিন্ত ল্যাবোরেটরি নেই।এমনকি পাঠক্রমে জাতীয় শিক্ষাদপ্তরের ছাপ্পাটুকুও পাওয়া যাবে না।আমেরিকার এক বিশেষ শিক্ষা মডেল প্রায় এক্সপেরিমেন্ট হিসেবে বসানো হয়েছে গণিখানে।গিনিপিগ কারা বলা বাহুল্য ।২ বছরের বি-টেক ডিগ্রি জগতের কোথাও হয় কি ? অদ্ভুৎ জগাখিচুড়ি চক্কর।! NIT দূর্গাপুর নাকি এর দায়িত্বে।অথচ তারা কোনো দায় নেবে না।
শিক্ষকতা করতে গেলে জমা রাখতে হয় ১২ থেকে ১৬ লাখ টাকা।অটোমোবাইল-ডিপ্লোমাধারী ইংরাজী পড়ান।কর্মচারিদের কাজটাও স্টুডেন্টদের করতে হয়।অশিক্ষক কর্মচারীদের বেতন,বাড়ার বদলে কমে।কর্তৃপক্ষের পশুর মত ব্যবহার প্রায়সই সইতে হয় গেস্ট লেকচারারদের।হাতে গোণা দিন ক্লাস...শেষ হয়ে যায় বাসের হর্নের সাথে।
এম এইচ আর ডির একটি বোর্ড ঝোলানো রয়েছে।মনুস্মৃতি।কিন্ত মন্ত্রী 'স্মৃতি' ফিরেও তাকান না।
চাকরি দিতে পারবে না,ডিগ্রির লোভ দেখানো চলছে তাই।আর আ্যফিলিয়েশনম পেলেও , আগাগোড়া অস্পষ্ট,ভুলে ভরতি।যেকোনো শিক্ষার প্রাথমিক একটা উদ্দেশ্য থাকে..এনাদের পাঠক্রমে সেগুলো আবিষ্কার করা দূরূহ কাজ।
এটা আইটি আই নয় ।আই আই টি তো নয়ই। কমিউনিটি পলিটেকনিকও নয়। তাহলে কি? কি এর অবস্থান?
জানেনা কেউ।
দড়মার বেড়াঘরে ক্লাস হয়েছে দুবছর।মুখ্যমন্ত্রীর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির বন্যায় এই কলেজের নামটা এসেছিল।কথা রাখেন নি অবশ্য।
শিক্ষার্ত্রীরা স্লোগান দিচ্ছিল,"গণিখান করলে কি,আমরা এবার খাবো কি?"কারিগরি শিক্ষার বড় কর্তা "Unresolvable" বলে দিব্যি কেটে পড়েছেন।সব্বাই হাত গুটিয়ে 'ন্যাকা' সাজছেন।
তা বললে তো আর হবে না স্যার! আমাদের দাবি উচিত দাবি,লড়েই নেবো।
(আন্দোলনরত ছাত্রী-ছাত্রদের তরফে)
No comments:
Post a Comment